আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
31 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (42 points)
শায়খ আমার প্রশ্ন হলো: আমি কুরআন পড়াই।

কুরআন পড়ানোর জন্য একটি পেজও আমি খুলেছি।

এখন শায়খ আমি একজন ছাত্র। আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহে আমাদের পরিবারের আর্থিক কোনো সমস্যা হবেনা যদি আমি এখন ইনকাম নাও করি

 إن شاء الله عز و جل

শায়খ আসলে ভবিষ্যতের চিন্তা থেকে এবং একটা ছোট দ্বীনি ফাউন্ডেশন বা সার্কেল আমাদের আছে সেইখানেও খরচ করার উদ্দেশ্যে, পকেট খরচ, দ্বীনি কাজ ,বই কেনা বিভিন্ন কারণেই এই বয়সে টাকা উপার্জনের আইডিয়া আসে। ব্যবসা করার চেষ্টা করেছিলাম মনে হয়েছিলো এতে করে আমার মনযোগ ব্যবসার দিকেই চলে যাচ্ছে। তাই শায়খ আমি অনেক আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম প্রধানত দ্বীনি কাজই আমি করবো إن شاء الله عز و جل । মানে ফুল টাইম দ্বীনি কাজ করার নিয়ত আমি করেছিলাম (আল্লাহ তায়ালা যদি চান অন্য কাজও করতে পারি)
এখন যেই প্রশ্নটা আসে সেটা হলো আপাতত আমার পরিবারের আর্থিক সমস্যা নেই। হ্যাঁ আর্থিক সহায়তার
দরকার আছে আমার আম্মু ইংলিশ ভার্সন স্কুলে জব করেন। তিনিও চান জব ছেড়ে দিতে আমিও চাই।
আমার নানা বাড়িওয়ালা তারা হেল্প করেন অনেক । তবে আর্থিক সংকটে আমরা নেই الحمد لله
(১) আমি যদি আন্তরিকতার সাথে মানে (কেউ আর্থিক সংকটে থাকলে মাসিক ফি কম রাখা, অনেক আর্থিক সংকটে কেউ থাকলে ফ্রীতে পড়ানো ইত্যাদি) পড়াই কিন্তু টাকা নেই আমার গুনাহ হবে?উস্তাদ আমার পরিবারের আর্থিক সংকট নাই এই অবস্থায় আন্তরিকতা এবং ইখলাস যদি আমার থাকে তবে
ছোট দ্বীনি ফাউন্ডেশন বা সার্কেল চালানোর উদ্দেশ্যে, দ্বীনি কাজ করার উদ্দেশ্যে,বই কেনার উদ্দেশ্যে, পকেট খরচের উদ্দেশ্যে, পরিবারকে সাহায্য করার উদ্দেশ্যে ইত্যাদি কারণে যদি আমি তাদের থেকে টাকা নিই আমার গুনাহ হবে?


(২) শায়খ পরণের কাপড়ে যদি থুতু লাগে কুলি করতে গিয়ে কোথায় থুতু লেগেছে না বুঝলে ওই কাপড় পরিধান করেই মসজিদে সালাত আদায় করা যাবে?


(৩) উস্তাদ ১০ টাকার নোটে বাইতুল মুকাররমের ছবি দেওয়া আছে الله أكبر আরবীতেই আছে। দূরে কোথাও গেলে টয়লেটে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তখন এই নোট কি কোথাও রেখে যাবো?


(৪) শায়খ ইলেভেন ল্যাবস নামক একটি ওয়েবসাইট আছে ঐখানে লেখা দিলে ঐখানে থেকেই ভয়েস দেওয়া হয়। মানে অনেক রকমের ভয়েস থাকে একটু চঞ্চল, একটু গম্ভীর বিভিন্ন ধরেন ভয়েস। এখন আমি যদি ইসলামী ইতিহাসের লেখা দিই এবং একটা ভয়েস সিলেক্ট করে ওই ভয়েস অনুযায়ী আমার লেখা কথা আকারে আসে আমার গুনাহ হবে?

এই পদ্ধতি অবলম্বন করা যাবে?


(৫) আমরা জানি উত্তম তওবা হলো যেই যেই গুনাহগুলোর জন্য ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে সেগুলো ত্যাগ করার এবং সেগুলোথেকে দূরে থাকে শক্ত সংকল্প করা।

তবে আমার প্রশ্ন হলো কেউ যদি সকল গুনাহের জন্য ক্ষমা চায় তবে কিছু গুনাহ থেকে বাঁচার শক্ত সংকল্প যদি না করে তাহলে কি সে যেই গুনাহ গুলো থেকে বাঁচার জন্য শক্ত সংকল্প করেনি সেই গুনাহ বাদে বাকি গুনাহ মাফ হবে? নাকি কোনো গুনাহই মাফ হবেনা যেহেতু তার উদ্দেশ্য ছিলো সকল গুনাহের জন্য মাফ চাওয়ার?


(৬) শায়েখ সকল গুনাহের জন্য ক্ষমা না চেয়ে নির্দিষ্ট
কিছু বড় বড় গুনাহ যেগুলো করলে দুআ কবুল হয়না, গীবত বড় ধরনের নির্দিষ্ট কিছু গুনাহের ক্ষমা চেয়ে তওবা করা যাবে?

(৭) উস্তাদ আমার প্রশ্ন হলো যদি কোনো মুসলিমের কোনো কথার কারণে অজান্তে তার ঈমান চলে যায় এবং সে যদি এই চিন্তা থেকে কালিমা পড়ে নেয় তখন কি তওবা মৌখিক ভাবে না করলে সে ঈমানদার হিসেবে বিবেচিত হবে না?


(৮) উস্তাদ অনেক ক্ষেত্রে অনেক মানুষকে বলে ফেলা হয় আমি অমুক মাদ্রাসায় পড়বো, ল্যাপটপ কিনবো ইত্যাদি পরবর্তীতে দেখা যায় পরিকল্পনা পরিবর্তন হয় এখন এতো মানুষকে আবার বলাতো কঠিন এমনকি কাকে কাকে বলেছি সেটাও মনে করা মুশকিল।

মানে একজন কে বললাম স্যার আবার দাখিলের পর এই মাদ্রাসায় ভর্তি হবো এখন আমি অন্য মাদ্রাসায়ও

ভর্তি হওয়ার বিষয় নিয়ে চিন্তা করছি অন্য মাদ্রাসায় ভর্তি

 হলে আমার গুনাহ হবে?

1 Answer

0 votes
by (634,470 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
https://ifatwa.info/47972/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ

কুরআন শিক্ষা দিয়ে বেতন নেয়া জায়েয কিনা?
এ ব্যাপারে উলামায়ে কেরামদের মতপার্থক্য রয়েছে।কিছুসংখ্যক উলামায়ে কেরাম বিশেষকরে মুতাক্বাদ্দিমিন(৩০০ হিজরী পৃর্ব) হানাফি ফকিহগণ নাজায়েয বলেছেন।তবে মুতা'আখখিরিন(৩০০ হিজরী পরবর্তী) হানাফি ফকিহগণ আবার জায়েয বলেছেন।

এ দুইটি মতের মধ্যে বিশুদ্ধ মত হচ্ছে- কুরআন শিক্ষা দিয়ে বেতন নেয়া জায়েয।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا أَبُو مَعْشَرٍ الْبَصْرِيُّ هُوَ صَدُوقٌ يُوسُفُ بْنُ يَزِيدَ الْبَرَّاءُ قَالَ حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللهِ بْنُ الأَخْنَسِ أَبُو مَالِكٍ عَنْ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ نَفَرًا مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مَرُّوا بِمَاءٍ فِيهِمْ لَدِيغٌ أَوْ سَلِيمٌ فَعَرَضَ لَهُمْ رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ الْمَاءِ فَقَالَ هَلْ فِيكُمْ مِنْ رَاقٍ إِنَّ فِي الْمَاءِ رَجُلاً لَدِيغًا أَوْ سَلِيمًا فَانْطَلَقَ رَجُلٌ مِنْهُمْ فَقَرَأَ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ عَلٰى شَاءٍ فَبَرَأَ فَجَاءَ بِالشَّاءِ إِلٰى أَصْحَابِه„ فَكَرِهُوا ذ‘لِكَ وَقَالُوا أَخَذْتَ عَلٰى كِتَابِ اللهِ أَجْرًا حَتّٰى قَدِمُوا الْمَدِينَةَ فَقَالُوا يَا رَسُوْلَ اللهِ أَخَذَ عَلٰى كِتَابِ اللهِ أَجْرًا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِنَّ أَحَقَّ مَا أَخَذْتُمْ عَلَيْهِ أَجْرًا كِتَابُ اللهِ.

ইবনু ‘আববাস হতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সহাবীগণের একটি দল একটি কূয়ার পার্শ্ববর্তী বাসিন্দাদের নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। কূপের পাশে অবস্থানকারীদের মধ্যে ছিল সাপে কাটা এক ব্যক্তি কিংবা তিনি বলেছেন, দংশিত এক ব্যক্তি। তখন কূপের কাছে বসবাসকারীদের একজন এসে তাদের বললঃ আপনাদের মধ্যে কি কোন ঝাড়-ফুঁককারী আছেন? কূপ এলাকায় একজন সাপ বা বিচ্ছু দংশিত লোক আছে। তখন সহাবীদের মধ্যে একজন সেখানে গেলেন। এরপর কিছু বক্রী দানের বিনিময়ে তিনি সূরা ফাতিহা পড়লেন। ফলে লোকটির রোগ সেরে গেল। এরপর তিনি ছাগলগুলো নিয়ে তাঁর সাথীদের নিকট আসলেন, কিন্তু তাঁরা কাজটি পছন্দ করলেন না। তাঁরা বললেনঃ আপনি আল্লাহর কিতাবের উপর পারিশ্রমিক নিয়েছেন। অবশেষে তাঁরা মাদ্বীনায় পৌঁছে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! তিনি আল্লাহর কিতাবের উপর পারিশ্রমিক গ্রহণ করেছেন। তখন রাসূলুল্লাহ  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যে সকল জিনিসের উপর তোমরা বিনিময় গ্রহণ করে থাক, তন্মধ্যে পারিশ্রমিক গ্রহণ করার সবচেয়ে বেশি হক রয়েছে আল্লাহর কিতাবের। 
(বুখারী ৫৭৩৭.আধুনিক প্রকাশনী- ৫৩১৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫২১৩)


★উক্ত হাদীসের শেষে রাসূলুল্লাহ  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে সকল জিনিসের উপর তোমরা বিনিময় গ্রহণ করে থাক, তন্মধ্যে পারিশ্রমিক গ্রহণ করার সবচেয়ে বেশি হক রয়েছে আল্লাহর কিতাবের। 

★সুতরাং এটি পারিশ্রমিক নেয়ার বৈধতার উপর গুরুত্বপূর্ণ দলিল।  

অন্য এক হাদীসে এসেছে

عَبْدُ اللهِ بْنُ يُوسُفَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ عَنْ أَبِي حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ جَاءَتْ امْرَأَةٌ إِلٰى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَتْ إِنِّي وَهَبْتُ مِنْ نَفْسِي فَقَامَتْ طَوِيلاً فَقَالَ رَجُلٌ زَوِّجْنِيهَا إِنْ لَمْ تَكُنْ لَكَ بِهَا حَاجَةٌ قَالَ هَلْ عِنْدَكَ مِنْ شَيْءٍ تُصْدِقُهَا قَالَ مَا عِنْدِي إِلاَّ إِزَارِي فَقَالَ إِنْ أَعْطَيْتَهَا إِيَّاه“ جَلَسْتَ لاَ إِزَارَ لَكَ فَالْتَمِسْ شَيْئًا فَقَالَ مَا أَجِدُ شَيْئًا فَقَالَ الْتَمِسْ وَلَوْ خَاتَمًا مِنْ حَدِيدٍ فَلَمْ يَجِدْ فَقَالَ أَمَعَكَ مِنَ الْقُرْآنِ شَيْءٌ قَالَ نَعَمْ سُورَةُ كَذَا وَسُورَةُ كَذَا لِسُوَرٍ سَمَّاهَا فَقَالَ قَدْ زَوَّجْنَاكَهَا بِمَا مَعَكَ مِنَ الْقُرْآنِ.

সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, কোন এক মহিলা রাসূলুল্লাহ্সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বলল, আমি আমার নিজেকে আপনার কাছে দান করলাম। এরপর সে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকল। তখন একজন লোক বলল, আপনার দরকার না থাকলে, আমার সঙ্গে এর বিয়ে দিয়ে দিন। রাসূলুল্লাহ্সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামতাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার কাছে মাহর দেয়ার মতো কি কিছু আছে? লোকটি বলল, আমার এ তহবন্দ ছাড়া আর কিছুই নেই। রাসূলুল্লাহ্সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবললেন, যদি তুমি তহবন্দখানা তাকে দিয়ে দাও, তাহলে তোমার কিছু থাকবে না। কাজেই তুমি অন্য কিছু খুঁজে আন। লোকটি বলল, আমি কোন কিছুই পেলাম না। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবললেন, খুঁজে দেখ, যদি একটি লোহার আংটিও পাও। সে কিছুই পেল না। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামজিজ্ঞেস করলেন, কুরআনের কিছু অংশ তোমার জানা আছে কি? লোকটি বলল, হ্যাঁ! অমুক অমুক সূরা আমার জানাআছে এবং সে সূরাগুলোর নাম বলল। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবললেন, কুরআনের যা তোমার জানা আছে, তার বিনিময়ে আমি তাকে তোমার নিকট বিয়ে দিলাম। [বুখারী ৫১৩৫.২৩১০; মুসলিম ১৬/১২, হাঃ ১৪২৫, আহমাদ ২২৯১৩](আধুনিক প্রকাশনী- ৪৭৫৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭৫৯)


বিস্তারিত জানুনঃ 

★সুতরাং কুরআন পড়ানোর বিনিময়ে হাদিয়া নেয়া জায়েজ।
কুরআন পড়ানোর বিনিময়ে হাদিয়া ঠিক করে নেয়াও জায়েজ। 

এক্ষেত্রে যাকে পড়াবেন,তাকে বা সে প্রাপ্ত বয়স্ক না হলে  তার অভিভাবকের সাথে আলোচনা করে আপনার ও তার উভয়ের সন্তুষ্টি কল্পে যেই হাদিয়া নির্ধারন করা হবে,সেটি নেয়া যাবে।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে পুরুষদের কুরআন পড়িয়ে হাদিয়া নেয়া আপনার জন্য জায়েজ হবে।

(০২)
মানুষের থুতু তো নাপাক নয়, সুতরাং ওই কাপড় পরিহিত অবস্থায় নামাজ পড়া যাবে।

(০৩)
হ্যাঁ, কোথাও রেখে যেতে হবে।

এ সংক্রান্ত জানুনঃ- 

(০৪)
এতে আপনার গুনাহ হবেনা।
তবে সেটি দিয়ে ধোকার শংকা রয়েছে,তাই উক্ত ভয়েস আপলোড করা যাবেনা,কাউকে পাঠানো যাবেনা।

(০৫)
হ্যাঁ এক্ষেত্রে যেসব গুনাহ ছেড়ে দেওয়ার জন্য সে শক্তভাবে সংকল্প করেছিল,লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে তওবা করেছিলো, আশা করি আল্লাহ তা'আলা তার সেই গুনাহ গুলি মাফ করে দিবেন।

আরো জানুনঃ- 

(০৬)
হ্যাঁ, যাবে।

(০৭)
সে ঈমানদার হিসেবে বিবেচিত হবে। 

(০৮)
কাউকে কোন বিষয় সম্পর্কে ওয়াদা দেওয়ার পর সেটার খেলাফ করলে ওয়াদা খেলাফির গুনাহ হবে।

কিন্তু কাউকে যদি ওয়াদা না দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে এটার বিপরীত কোন কাজ করলে সেক্ষেত্রে ওয়াদা খেলাফির গুনাহ হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...