আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
22 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম,,,,, হুজুর


কনো ছেলে এবং মেয়ে রিলেশন করে বিয়ে করে,,,, তাদের বিয়ে তে ছেলেদের ফ্যামিলি রাজি ছিলো না,,,,,,,,,

ছেলে বিয়ের আগে তার হবু স্ত্রী কে বলে দুনিয়ায় কনো শক্তি নেই যে এই বিয়ে তে বাধা দিবে একমাত্র আল্লাহ তায়ালা,,, চাইলে সম্ভব,,,,,,,,,ছেলে সেই মেয়েকে বলে কিন্তু,,, কনো ছেলের সাথে যদি কথা বলিস তাহলে,,,,,,তা,,,,,,,দিবে কি দিমু,বা কি বলেছে এই রকম কি বলেছে সে শিওর হতে পারছে,, বা বিয়ের কথা কি উল্লেখ করে বলেছে কি বলেনি সিওর হতে পারছে সে ,,,, বিয়ের কথা মুখে না বললে ও তার মনে তো বিয়ের পরের ই নিয়ত ছিলো তার কারন,,,, বিয়ে করার নিয়ত না থাকলে তো কেউ,,,, আর,,, ওই শব্দ বলে না,, সে শিওর না যে বিয়ের পরের কথা বলেছে কি,,, বা দিবে বলেছে বা ভবিষ্যতে দিবে বলেছে সে শিওর হতে পারছে না

,,,,,,,,,সে অনেক কয়দিন কথা গুলো বলেছে কিন্তু সে তার যতটুকু মনে হচ্ছে এক বছর আগের ঘটনা শিওর মনে করতে পারতিসে না,,,, তার মনে তো ছিলো বিয়ের পরে কিন্তু হয়তো সে উল্লেখ করে নি,,, বা,, হয়তো সে বলেছে অন্য ছেলের সাথে কথা বললে,,,, তা,,,, দিবে,,,, বা কি বলেছে শিওর মনে করতে পারতিসে না হুজুর তার স্ত্রী থেকে কি,,, শুনবে,,, বা তার স্ত্রী র ও হয়তো মনে নেই,,,, সে তার স্ত্রী কে কিভাবে জিজ্ঞেস করবে ওই বিষয়ে,,,, ভয় লাগে তো তার,,,,,,


,,,,,হুজুর যদি কেউ ভিন্ন ভিন্ন কথার সাথে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে একধিক শর্ত দিয়ে রাখে,,, তাহলে তার বিধান কি,,


আর সেই শর্ত যদি,,, বিয়ে র পর নির্জন বাস বা সহবাস এর পর পাওয়া সেখেক্তে,,, ও কি,,শুধু প্রথম শর্ত পা-ও গেলে কি শুধু,,, প্রথম টায়,,, কার্যকর হবে,,, নাকি ভিন্ন ভিন্ন ভাবে যখনই শর্ত পুরন হবে তাদের তখনই কার্যকর হবে,,, নাকি,,,,
,আর বিয়ের পর নির্জন বাস বা সহবাস এর আগে যদি কনো একটি শর্ত পা-ওয়া,,, যায় তাহলে তো সেটা তার স্ত্রী যদি বায়েন হয়ে,,,,
তার পর যদি আবার সে ওই মেয়েকে বিয়ে করে তাহলে কি,,,, নতুন বিয়ে র পর আবার,,, যদি কনো শর্ত পুরন হয় তাহলে কি আবার কার্যকর হবে

1 Answer

0 votes
by (714,510 points)


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন।
https://idaars.com/courses/waswasa/

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...