ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
সাধারণত মুদ্রার লেনদেন দুইভাবে হতে পারে।যথা-
(ক)ভিন্ন দেশের কারেন্সির লেনদেন।
(খ)একই দেশের কারেন্সির লেনদেন।
প্রথম প্রকারের লেনদেনকেই ফরেক্স বলা হয়।
তথা ভিন্ন দুই দেশের মুদ্রার লেনদেনকেই ফরেক্স বলা হয়।
(ক)
ভিন্ন দেশের কারেন্সির লেনদেন
এক দেশের কারেন্সি আরেক দেশের কারেন্সির বিনিময়ে কমবেশি করে বিক্রি করা জায়েজ আছে। তবে এক্ষেত্রে মজলিসেই কমপক্ষে একপক্ষ টাকাটি হস্তগত করে নিতে হবে। যদি একজনও তাদের বিনিময়কৃত কারেন্সি হস্তগত না করে তাহলে ক্রয় বিক্রয়টি জায়েজ হবে না। (জাদীদ ফেকহী মাসাঈল;৪/২৮জাদীদ মু'আমালাত কে শরয়ী আহকাম;১-১৩৯)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) অন্য দেশের নোট/কয়েন অতিরিক্ত যেকোনো মূল্য দিয়ে কিনা/বিক্রি জায়েয।
(২)
ভিন্য দেশের পুরাতন নোট/কয়েন (যেমন: ব্রিটিশ আমলের ২ আনা, ৪ আনা) এখন ৪০০-৫০০ +/- টাকায় কেনা/বিক্রি করা যায় জায়েয।
(৩) রুপার ভরির দামে বিক্রি করা যাবে।