ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) নামাজে প্রতি রাকাতে তাআউয তাসমিয়া পড়া সুন্নত নয়।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1300
(২) তাশাহুদের মধ্যে 'আশহাদু আন-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর সময়ে শাহাদত অঙ্গুলি উত্তোলন করা সুন্নাত।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1262
(৩) নফল নামাজ পড়ার পাশাপাশি উমরী কাযাও আদায় করতে হবে।
(৪) ওজর ছাড়া এশার নামাজ ৯:০০ টার পরে এবং যোহরের নামাজ ২:০০ টার পরে পড়লে নামাজের ব্যাপারে উদাসীনতা হবে না। তবে জামাত তরক করার গোনাহ হবে। এবং নিয়মিত হরে উদাসীনতা হবে।
(৫) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/3318
(৬) আল্লহর কাছে কো কোন অবস্থায় আছে সেটা আল্লহই ভালো জানেন। প্রশ্নের বিবরণমতে এমনটা ভাবলে কোনো সমস্যা নেই।
(৭) তাকবীরে তাহরিমা জোরে বললে কোনো সমস্যা হবে না।
(৮) আকিদা গত দিক দিয়ে মাজহাব গুলোর মধ্যেও কিছুটা পার্থক্য রয়েছে।কেউ আশায়েরা আর কেউ মাতুরিতি।
(৯) মানহাজ অর্থ ত্বরিকা।
(১০) অনিচ্ছাকৃত উল্টাপাল্টা চিন্ত আসলে ইমান এর সমস্যা হবে না।
(১১) উস্তাজ টয়লেটে ঢুকে ওজুর সময়কার দোয়া বা জামাকাপড় পরার দোয়া মনে মনে ঠোঁট বা জিহবা না নাড়িয়ে পড়া যাবে।