আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
9 views
ago in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (8 points)

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته শায়েখ।

 
১.আমি একটা অনলাইন প্রতিষ্ঠানে আলিম কোর্স করি।ওইখানে তাজবিদ পরানো হয়।সমস্যা হচ্ছে,অনেক সময় হায়েজ অবস্থায় পরিক্ষা পরে যায়।
আমরা জানি,হানাফি অনুযায়ী হায়েজ অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত /মুখস্ত পড়া যাবেনা।পরিক্ষায় সময় না চাইলেও পড়তে হয় ভেংগে/১-২টা শব্দ একসাথে করে।পরিক্ষা নির্ধারিত সময় না দিলে জরিমানা দিয়ে পরে পরিক্ষা দেয়া লাগে,যা অনেক সময় কষ্টসাধ্য।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে,এখন আমি কি একারণে গুনাহগার হব?আমার করণিয় কি?
 
২.অন্য আরেকটি অনলাইনে প্রতিষ্ঠানে নাজেরা করানো হয়,আপুরা বিভিন্ন সময় লাইভে তিলাওয়াত করেন যা পুরুষদের কাছেও যায়।এইটাতে কি গুনাহ হবে?
আমি যদি ওই প্রতিষ্ঠানে কন্ঠের হেফাজত করে কিছু বোনকে কুরআন পড়াই তাহলে কি আমি গুনাহগার হব?(যেহেতু উনাদের প্রতিষ্ঠানেই কাজ করছি)
 
জাযাকুমুল্লহ খইরন।

Please log in or register to answer this question.

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...