ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
مَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنْ كِتَابِ اللهِ فَلَهُ بِهِ حَسَنَةٌ، وَالحَسَنَةُ بِعَشْرِ أَمْثَالِهَا، لَا أَقُولُ الم حَرْفٌ، وَلَكِنْ أَلِفٌ حَرْفٌ وَلَامٌ حَرْفٌ وَمِيمٌ حَرْفٌ.
যে ব্যক্তি কুরআনের একটি হরফ পড়ল তার জন্য রয়েছে একটি নেকী। আর একটি নেকী দশ নেকী সমতুল্য। নবীজী বলেন, আমি বলছি না যে, আলিফ লাম মীম- একটি হরফ। বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ এবং মীম একটি হরফ। (জামে তিরমিযী, হাদীস ২৯১০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কুরআন তিলাওয়াতের ফযিলত পড়ার দ্বারাই অর্জিত হবে। হ্যা, যারা পড়তে জানেন না, তারা যদি কুরআনকে মহব্বত করে কুরআনের আয়াতে হাত বুলান তাহলে তিলাওয়াতের সওয়াব না পেলেও মহব্বতের সওয়াব জরুর পাবেন। তবে এমন কোনো নিয়ম করা বা এটাকে সুন্নাহ সম্মত মনে করা ঠিক হবে না।