হাদিস শরিফে এসেছে
হযরত আনাস রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أنس، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من صلى الغداة في جماعة ثم قعد يذكر الله حتى تطلع الشمس، ثم صلى ركعتين كانت له كأجر حجة وعمرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: تامة تامة تامة.(هذا حديث حسن غريب)
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যে ব্যক্তি জামাতের সাথে ফজরের নামায পড়বে,অতঃপর সূর্যোদয় পর্যন্ত বসে আল্লাহর যিকিরে লিপ্ত থাকবে,তারপর দু'রাকাত নামায পড়বে,তাহলে সে একটি হজ্ব ও একটি উমরার সওয়াব পাবে।এরপর তিনি তাকিদ করে বলেন,হ্যা পূর্ণ হজ্ব ও উমরার সওয়াব সে পাবে।(সুনানু তিরমিযি-৫৮৬)
অন্যত্রে এসেছে
عن نعیم بن عمارۃ رضي اللّٰہ عنہ قال: سمعت رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم یقول: یقول اللّٰہ عزوجل یا ابن اٰدم لا تعجزني من أربع رکعات في أول نہارک أکفاک أخرہ۔ (سنن أبي داؤد ۱؍۱۸۳)
যার সারমর্ম হলো দিনের শুরুতে ৪ রাকাত নামাজ পড়তে তুমি যেনো অপারগ না হও,,,
দোহার নামাজ সংক্রান্ত হাদীস শরীফে আলাদা ভাবে ইরশাদ হয়েছেঃ
হযরত আনাস ইবনে মালিক রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أنس بن مالك، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من صلى الضحى ثنتي عشرة ركعة بنى الله له قصرا من ذهب في الجنة.
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যে ব্যক্তি চাশতের ১২রা'কাত নামায পড়বে,আল্লাহ তা'আলা তার জন্য জান্নাতে স্বর্ণের একটি প্রসাদ নির্মাণ করে দেবেন।(সুনানু তিরমিযি-৪৭৩)
★তবে যেহেতু এখানে ইসলামী স্কলারগন মতবিরোধ করেছেন,সুতরাং তাদের মতানুসারী গন সেই মত অনুযায়ী আমল করতে পারবেন।