আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,619 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (1 point)
আমি ছোটবেলা থেকে জোড়ে পড়ি ,তাই এখন ৩০ বছর বয়সে হেফজ করতে গিয়েও জোরেসাউন্ডহয়, মাঝে মাঝে বাসার পরিস্থিতির জন্য বারান্দায় কুরআন পড়ি । পাশের রুমে শুনা যায়,পাশের বিল্ডিংয়েও হয়তো শুনা যায় ।বারান্দায় প্রদা দেয়া আছে। এতে কি আমার আমল নস্ট হবে? গুনাহ হবে?

1 Answer

0 votes
by (696,320 points)
edited by
বিসমিহি তা'আলা জবাবঃ- কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে,আল্লাহ তা'আলা বলেন,
 ﻳَﺎ ﻧِﺴَﺎﺀ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻟَﺴْﺘُﻦَّ ﻛَﺄَﺣَﺪٍ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀ ﺇِﻥِ ﺍﺗَّﻘَﻴْﺘُﻦَّ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﺨْﻀَﻌْﻦَ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻓَﻴَﻄْﻤَﻊَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠْﺒِﻪِ ﻣَﺮَﺽٌ ﻭَﻗُﻠْﻦَ ﻗَﻮْﻟًﺎ ﻣَّﻌْﺮُﻭﻓًﺎ 
 (তরজমা) তোমরা (পর পুরুষের সাথে) বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন কর না। যাতে এরূপ লোকের অন্তরে আকাঙ্ক্ষা (সঞ্চার) হয়, যার অন্তরে কুপ্রবৃত্তি রয়েছে। (সূরা আহযাব : ৩২)
 ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﻟَﺎ ﺗَﺪْﺧُﻠُﻮﺍ ﺑُﻴُﻮﺕَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺇِﻟَّﺎ ﺃَﻥ ﻳُﺆْﺫَﻥَ ﻟَﻜُﻢْ ﺇِﻟَﻰ ﻃَﻌَﺎﻡٍ ﻏَﻴْﺮَ ﻧَﺎﻇِﺮِﻳﻦَ ﺇِﻧَﺎﻩُ ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﺇِﺫَﺍ ﺩُﻋِﻴﺘُﻢْ ﻓَﺎﺩْﺧُﻠُﻮﺍ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﻃَﻌِﻤْﺘُﻢْ ﻓَﺎﻧﺘَﺸِﺮُﻭﺍ ﻭَﻟَﺎ ﻣُﺴْﺘَﺄْﻧِﺴِﻴﻦَ ﻟِﺤَﺪِﻳﺚٍ ﺇِﻥَّ ﺫَﻟِﻜُﻢْ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺆْﺫِﻱ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﻓَﻴَﺴْﺘَﺤْﻴِﻲ ﻣِﻨﻜُﻢْ ﻭَﺍﻟﻠَّﻪُ ﻟَﺎ ﻳَﺴْﺘَﺤْﻴِﻲ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺤَﻖِّ ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺳَﺄَﻟْﺘُﻤُﻮﻫُﻦَّ ﻣَﺘَﺎﻋًﺎ ﻓَﺎﺳْﺄَﻟُﻮﻫُﻦَّ ﻣِﻦ ﻭَﺭَﺍﺀ ﺣِﺠَﺎﺏٍ ﺫَﻟِﻜُﻢْ ﺃَﻃْﻬَﺮُ ﻟِﻘُﻠُﻮﺑِﻜُﻢْ ﻭَﻗُﻠُﻮﺑِﻬِﻦَّ ﻭَﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻟَﻜُﻢْ ﺃَﻥ ﺗُﺆْﺫُﻭﺍ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﻟَﺎ ﺃَﻥ ﺗَﻨﻜِﺤُﻮﺍ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟَﻪُ ﻣِﻦ ﺑَﻌْﺪِﻩِ ﺃَﺑَﺪًﺍ ﺇِﻥَّ ﺫَﻟِﻜُﻢْ ﻛَﺎﻥَ ﻋِﻨﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻋَﻈِﻴﻤًﺎ 
 হে মুমিনগণ! তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া না হলে তোমরা খাওয়ার জন্য আহার্য রন্ধনের অপেক্ষা না করে নবীর গৃহে প্রবেশ করো না। তবে তোমরা আহুত হলে প্রবেশ করো, তবে অতঃপর খাওয়া শেষে আপনা আপনি চলে যেয়ো, কথাবার্তায় মশগুল হয়ে যেয়ো না। নিশ্চয় এটা নবীর জন্য কষ্টদায়ক। তিনি তোমাদের কাছে সংকোচ বোধ করেন; কিন্তু আল্লাহ সত্যকথা বলতে সংকোচ করেন না। তোমরা তাঁর পত্নীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্যে এবং তাঁদের অন্তরের জন্যে অধিকতর পবিত্রতার কারণ। আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়া এবং তাঁর ওফাতের পর তাঁর পত্নীগণকে বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ নয়। আল্লাহর কাছে এটা গুরুতর অপরাধ।(সূরা আহযাব-৫৩) 
 উপরোক্ত আয়াতের ভিত্তিতে বলা যায় যে, পুরুষের জন্য বিনা প্রয়োজনে কোনো বেগানা নারীর সাথে কথা বলা নিষেধ।তবে গায়রে মাহরাম আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে পর্দার আড়ালে থেকে বলার অনুমোদন দেয়া যেতে পারে।  (সূরা আহযাব : ৩২; তাফসীরে ইবনে কাসীর ৩/৭৬৮; সহীহ মুসলিম, হাদীস ২০৩৮; আহকামুল কুরআন, জাসসাস ৩/৩৫৯; রদ্দুল মুহতার ১/৪০৬; ইমদাদুল ফাত্তাহ পৃ. ২৬৯ )

 প্রশ্ন হল নারীদের আওয়াজ কি সতরের অন্তর্ভুক্ত? এ সম্পর্কে উলামাদের মধ্যে মতপার্থক্য বিদ্যমান রয়েছে।এমনকি হানাফি মাযহাবের উলামাদের মধ্যেও মতবিরোধ রয়েছে- হানাফি উলামাদের কিছুসংখ্যকের গবেষকদের বর্ণননামতে নারীদের আওয়াজ সতরের অন্তর্ভুক্ত।তবে এ রেওয়াত মারজুহ। অন্যদিকে কিছুসংখ্যক গবেষকদের বর্ণনামতে নারী আওয়াজ সতরের অন্তর্ভুক্ত নয়।এ রেওয়াত-ই রাজেহ ।অর্থাৎ ফিৎনার অাশঙ্কা না থাকলে কোমলতা পরিহার করে প্রয়োজনে গায়রে মাহরাম পুরুষের কথা যাবে। যেমন বর্ণিত রয়েছে-
 كما في حاشية ابن عابدين - (وللحرة) ولو خنثى (جميع بدنها) حتى شعرها النازل في الأصح (خلا الوجه والكفين) فظهر الكف عورة على المذهب (والقدمين) على المعتمد، وصوتها على الراجح (قوله وصوتها) معطوف على المستثنى يعني أنه ليس بعورة ح (قوله على الراجح) عبارة البحر عن الحلية أنه الأشبه. وفي النهر وهو الذي ينبغي اعتماده. ومقابله ما في النوازل: نغمةالمرأة عورة، وتعلمها القرآن من المرأة أحب. قال - عليه الصلاة والسلام - «التسبيح للرجال، والتصفيق للنساء» فلا يحسن أن يسمعها الرجل. اهـ. وفي الكافي: ولا تلبي جهرا لأن صوتها عورة، ومشى عليه في المحيط في باب الأذان بحر. قال في الفتح: وعلى هذا لو قيل إذا جهرت بالقراءة في الصلاة فسدت كان متجها، ولهذا منعها - عليه الصلاة والسلام - من التسبيح بالصوتلإعلام الإمام بسهوه إلى التصفيق اهـ وأقره البرهان الحلبي في شرح المنية الكبير، وكذا في الإمداد؛ ثم نقل عن خط العلامة المقدسي: ذكر الإمام أبو العباس القرطبي في كتابه في السماع: ولا يظن من لا فطنة عنده أنا إذا قلنا صوت المرأة عورة أنا نريد بذلك كلامها، لأن ذلك ليس بصحيح، فإذا نجيز الكلام مع النساء للأجانب ومحاورتهن عند الحاجة إلى ذلك، ولا نجيز لهن رفع أصواتهن ولا تمطيطها ولا تليينها وتقطيعها لما في ذلك من استمالة الرجال إليهن وتحريك الشهوات منهم، ومن هذا لم يجز أن تؤذنالمرأة. اهـ. قلت: ويشير إلى هذا تعبير النوازل بالنغمة- (رد المحتار علي الدرالمختار :١\٤٠٦)

 ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻮﺳﻮﻋﺔ ﺍﻟﻔﻘﻬﻴﺔ : " ﺇﻥْ ﻛَﺎﻥَ ﺻَﻮْﺕَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ ، ﻓَﺈِﻥْ ﻛَﺎﻥَ ﺍﻟﺴَّﺎﻣِﻊُ ﻳَﺘَﻠَﺬَّﺫُ ﺑِﻪِ ، ﺃَﻭْ ﺧَﺎﻑَ ﻋَﻠَﻰ ﻧَﻔْﺴِﻪِ ﻓِﺘْﻨَﺔً ﺣَﺮُﻡَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺍﺳْﺘِﻤَﺎﻋُﻪُ ، ﻭَﺇِﻻَّ ﻓَﻼَ ﻳَﺤْﺮُﻡُ ، ﻭَﻳُﺤْﻤَﻞ ﺍﺳْﺘِﻤَﺎﻉُ ﺍﻟﺼَّﺤَﺎﺑَﺔِ ﺭِﺿْﻮَﺍﻥُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻋَﻠَﻴْﻬِﻢْ ﺃَﺻْﻮَﺍﺕَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﺣِﻴﻦَ ﻣُﺤَﺎﺩَﺛَﺘِﻬِﻦَّ ﻋَﻠَﻰ ﻫَﺬَﺍ ، ﻭَﻟَﻴْﺲَ ﻟِﻠْﻤَﺮْﺃَﺓِ ﺗَﺮْﺧِﻴﻢُ ﺍﻟﺼَّﻮْﺕِ ﻭَﺗَﻨْﻐِﻴﻤُﻪُ ﻭَﺗَﻠْﻴِﻴﻨُﻪُ ، ﻟِﻤَﺎ ﻓِﻴﻪِ ﻣِﻦْ ﺇﺛَﺎﺭَﺓِ ﺍﻟْﻔِﺘْﻨَﺔِ ، ﻭَﺫَﻟِﻚَ ﻟِﻘَﻮْﻟِﻪِ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ : ﴿ ﻓَﻼَ ﺗَﺨْﻀَﻌْﻦَ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝ ﻓَﻴَﻄْﻤَﻊَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠْﺒِﻪِ ﻣَﺮَﺽٌ ﴾ " ﺍﻧﺘﻬﻰ . " ﺍﻟﻤﻮﺳﻮﻋﺔ ﺍﻟﻔﻘﻴﻬﺔ ﺍﻟﻜﻮﻳﺘﻴﺔ " ( 4/90 ) 

وفي شرح المنية الأشبه أن صوتها ليس بعورة، وإنما يؤدي إلى الفتنة كما علل به صاحب الهداية وغيره في مسألة التلبية ولعلهن إنما منعن من رفع الصوت بالتسبيح في الصلاة لهذا المعنى ولا يلزم من حرمة رفع صوتها بحضرة الأجانب أن يكون عورة كما قدمناه -اه البحر الرائق و في منحة الخالق علي حامش البحر الرائق وقد يقال المراد بالنغمة ما فيه تمطيط وتليين لا مجرد الصوت وإلا لما جاز كلامها مع الرجال أصلا لا في بيع ولا غيره وليس كذلك ولما كانت القراءة مظنة حصول النغمة معها منعت من تعلمها من الرجل ويشهد لما قلنا ما في إمداد الفتاح عن خط شيخه العلامة المقدسي ذكر الإمام أبو العباس القرطبي في كتابه في السماع ولا يظن من لا فطنة عنده أنا إذا قلنا صوت المرأة عورة أنا نريد بذلك كلامها؛ لأن ذلك ليس بصحيح فإنا نجيز الكلام مع النساء الأجانب ومحاورتهن عند الحاجة إلى ذلك ولا نجيز لهن رفع أصواتهن ولا تمطيطها ولا تليينها وتقطيعها لما في ذلك من استمالة الرجال إليهن وتحريك الشهوات منهم ومن هذا لم يجز أن تؤذن المرأة. اهـ. وهذا يفيد أن العورة رفع الصوت الذي لا يخلو غالبا عن النغمة لا مطلق الكلام فلما كانت القراءة لا تخلو عن ذلك قال أحب إلي فليتأمل.(منحة الخالق علي حامش بحر الرائق-١\٢٨٥) 
নারীদের তেলাওয়াত পর-পুরুষের জন্য শ্রবণ করা জায়েয নয়।(অাহসানুল ফাতাওয়া-৪/২০০)  
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ;১৯/১৯৩ এ নারীদের আওয়াজ সতরের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার (মারজুহ) রেওয়াতকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে অগ্রাধিকার দিয়ে বলা হয়েছে যে,পর-পুরুষের সামনে মহিলা বক্তৃতা দিতে পারবে না।জায়েয হবে না। 

 সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন! মহিলাদের ইবাদত ঘরের অান্দরমহলে করা অধিক সওয়াব।সুতরাং আপনি এত উচ্ছস্বরে তেলাওয়াত করবেন না যে,পর-পুরুষ আপনার তেলাওয়াত শুনতে পায়।নিম্নস্বরে পড়ার চেষ্টা করুন। আল্লাহই ভালো জানেন।  

উত্তর লিখনে 
 মুফতী ইমদাদুল হক  
ইফতা বিভাগ, IOM
পরিচালক ইসলামিক রিচার্স কাউন্সিল বাংলাদেশ


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (1 point)
তাহলে আমি ত উপায় না পেয়ে বারান্দায় পড়ি কুরআন  মাঝে মাঝে সেটা  কি পড়া যাবে না?  আমি ত ইচ্ছেকরে কাউকে আকৃস্ট করার জন্য শুনাই না।  যেহেতু বাসায় সমস্যা তাই পড়তে হয়। আর বিল্ডিংগুলো এতো কাছাকাছিএক্টু ত শুনা যাবেই।  তাহলে ত আমার কি করতে হবে?  নিচু সরে পড়বো নাকি পড়াই বাদ দিব?
by (696,320 points)
পড়া বাদ দেয়ার প্রয়োজন নেই।বারান্দয় পর্দা সহকারে এত নিম্নস্বরে পড়বেন যে, যাতে করে শুধু আপনিই শুনবেন।অন্য কেউ যতসামান্য অনুভব করলেও যাতে পুরোপুরি গলার স্বরকে বুঝতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।জাযাকুমুল্লাহ।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...