ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
قَالَ فِي الْبَزَّازِيَّةِ: إجَارَةُ السِّمْسَارِ وَالْمُنَادِي وَالْحَمَّامِيِّ وَالصَّكَّاكِ وَمَا لَا يُقَدَّرُ فِيهِ الْوَقْتُ وَلَا الْعَمَلُ تَجُوزُ لِمَا كَانَ لِلنَّاسِ بِهِ حَاجَةٌ وَيَطِيبُ الْأَجْرُ الْمَأْخُوذُ لَوْ قُدِّرَ أَجْرُ الْمِثْلِ وَذَكَرَ أَصْلًا يُسْتَخْرَجُ مِنْهُ كَثِيرٌ مِنْ الْمَسَائِلِ (باب البيع الفاسد)
অর্থাৎ-বাযযাযিয়া নামক কিতাবে বর্ণিত আছে, দালাল,ভাষ্যকার, মেথর,মরির ইত্যাদি শ্রেণীর পেশাজীবীদেরকে ইজারা বা ভাড়া নেওয়া বৈধ আছে।যদিও তাতে সময় এবং কাজের ধরণটা অনুল্লিখিত থাকে। এটা বৈধ এজন্য যে তাতে লোকদের ফায়দা নিহিত রয়েছেএবং লোকগনও প্রয়োজনের তাগিদে তাদের দিকে মুখাপেক্ষী।গ্রহণকৃত বিনিময় বৈধ।যদি সুস্পষ্টরূপে বিনিময় উল্লেখ না থাকে তাহলে আজরে মিছল অর্থাৎ উক্ত কাজের প্রচলিত বিনিময়ই প্রযোজ্য হবে।(ফাতাওয়া শামী : ৬/৪৭)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/44
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রশ্নের বিবরণমতে আপনার আব্বুকে যদি বিক্রয়াকারী স্বেচ্ছায় দিয়ে থাকেন, তাহলে সেটা নাজায়েয হবে না। তবে আপনার বাবার জন্য ধোকা প্রতারণা মূলক কোনো কাজে অংশগ্রহণ জায়েয হবে না। তাছাড়া জমির মূল্য বাড়িয়ে বলাটাও জায়েয হবে না।