ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) রোযা রাখতে গিয়ে যতদিন আজানের সময় পর্যন্ত সেহরি খেয়েছেন, অনুমান করে সেই সব রোযাগুলোর কাযা আদায় করে নিতে হবে।
(২)
পিরিয়ডের সময় সোশাল প্লাটফর্ম ব্যবহারের সময় আরবি লিখা/ ভিডিও গুলোতে টাচ লেগে গেলে সমস্যা নেই। তবে কুরআনের আয়াতে যাতে স্পর্শ না হয়, সেদিকে যথেষ্ট খেয়াল রাখতে হবে।
(৩) ইসলামিক বই পড়ার সময় আরবী পড়তে না পারলে শুধু বাংলা পড়লে কোনো সমস্যা হবে না। ইসলামিক বই পড়ার সময় কোরআনের আয়াতের শুধু বাংলা অর্থ পড়লে এবং আরবী স্কীপ করলে কোনো গোনাহ হবে না।
(৪) বদদু'আ করার পর ইসতেগফার করে নিলে এবং ঐ ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিলে কোনো সমস্যা হবে না
(৫) আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে গর্ভাবস্থায় গর্ভের সন্তান ধরে রাখার জন্য, জরায়ু শক্ত করার জন্য চিকিৎসা হিসেবে গাছের বাকল বা ছাল ব্যবহার করা যাবে।
(৭) মুসাফির অবস্থায় কাযা হয়ে যাওয়া নামাযকে পরবর্তীতে মুকিম অবস্থায় কাযা করলে তখন কসর হিসেবেই কাযা করতে হবে।