ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
মহিলাদের শরীরের অতিরিক্ত লোম ও চুল উপড়ে ফেলা জায়েজ আছে। যেমন দাড়ি মোচ, লোম ইত্যাদি।
(قوله والنامصة إلخ) ذكره في الاختيار أي ضا وفي المغرب.
النمص: نتف الشعر ومنه المنماص المنقاش اهـ ولعله محمول على ما إذا فعلته لتتزين للأجانب، وإلا فلو كان في وجهها شعر ينفر زوجها عنها بسببه، ففي تحريم إزالته بعد، لأن الزينة للنساء مطلوبة للتحسين، إلا أن يحمل على ما لا ضرورة إليه لما في نتفه بالمنماص من الإيذاء. وفي تبيين المحارم إزالة الشعر من الوجه حرام إلا إذا نبت للمرأة لحية أو شوارب فلا تحرم إزالته بل تستحب المخنث (رد المحتار على الدر المختارن كتاب الحظر والاباحة، فصل فى النظر والمس-6/373)
যার সারমর্ম হলো মহিলার চেহারায় যদি চুল হয়, স্বামীর যদি এতে কষ্ট হয়, তাহলে স্বামীর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সেই চুল উপরে ফেলা,জায়েজ আছে।
(১) অবিবাহিত অবস্থায় সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এরকম করাতে কোনো সমস্যা নেই।
(২)নামাজে সুরা ফাতিহা না পড়ে ভুলে অন্য সুরা আগে পড়ে ফেললে, মনে পড়লে আবার সুরা ফাতিহা পড়ে অন্য সুরা মিলাতে হবে। এটার জন্য সাহু সিজদা দিতে হবে।
৩)সাহু সিজদার ক্ষেত্রে উঠার সময় আল্লাহু আকবার বলা সুন্নত।
৪) নামাজের সময় যা যা মানতে হয় (যেমন সতর ঢাকা ইত্যাদি) সব মানতে হবে।
৫)কোরআনে একটা অংশ পড়ার পর ভুলে পরবর্তী অংশ থেকে শুরু না করে যদি দুই- তিন পৃষ্ঠা পর থেকে শুরু করা হয়, তাহলে এতে কোরআন খতম হবে না। সমস্যা নেই সন্দেহকৃত জায়গা আবার পড়ে নিলেই হবে।
৬)নামাজের দ্বিতীয় রাকআতে আত্তাহিয়্যাতু পড়ার পর যদি দরুদ শরীফও পড়ে ফেলে তখন সাহু সিজদা দিতে হবে।
(৭)
হানাফি মাজহাব সম্পর্কে লিখা ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী সুন্দর।
