জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ الْجَرْجَرَائِيُّ، حِبِّي حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنِ الأَوْزَاعِيِّ، حَدَّثَنِي حَسَّانُ بْنُ عَطِيَّةَ، حَدَّثَنِي أَبُو الأَشْعَثِ الصَّنْعَانِيُّ، حَدَّثَنِي أَوْسُ بْنُ أَوْسٍ الثَّقَفِيُّ، سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ; مَنْ غَسَّلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَاغْتَسَلَ ثُمَّ بَكَّرَ وَابْتَكَرَ وَمَشَى وَلَمْ يَرْكَبْ وَدَنَا مِنَ الإِمَامِ فَاسْتَمَعَ وَلَمْ يَلْغُ كَانَ لَهُ بِكُلِّ خُطْوَةٍ عَمَلُ سَنَةٍ أَجْرُ صِيَامِهَا وَقِيَامِهَا
আওস ইবনু আওস আস-সাক্বাফী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি জুমুুুুআর দিন গোসল করবে এবং (স্ত্রীকেও) গোসল করাবে, প্রত্যুষে ঘুম থেকে জাগবে এবং জাগাবে, জুমুআহর জন্য বাহনে চড়ে নয় বরং পায়ে হেঁটে মাসজিদে যাবে এবং কোনরূপ অনর্থক কথা না বলে ইমামের নিকটে বসে খুতবা শুনবে, তার (মাসজিদে যাওয়ার) প্রতিটি পদক্ষেপ সুন্নাত হিসেবে গণ্য হবে এবং প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে সে এক বছর যাবত সিয়াম পালন ও রাতভর সলাত আদায়ের (সমান) সাওয়াব পাবে। (সুনানে আবু দাউদ,হাদিস নং ৩৪৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
জুমার দিনে নামাযে যাওয়ার আগে গোসল করা সুন্নত, কারণ মূল উদ্দেশ্য হলো শরীর থেকে ঘাম ইত্যাদির দুর্গন্ধ দূর করা; যাতে মসজিদে ঘামের দুর্গন্ধ না থাকে এবং মুসলিম ও ফেরেশতাদের কষ্ট না হয়। অতএব, এই উদ্দেশ্য যত বেশি অর্জন করা হবে,সেই পদ্ধতি তত ভালো হবে। অতএব, শুক্রবার নামাজের আগে এটি করা ভালো। তবে, যদি কেউ বৃহস্পতিবার মাগরিবের পরে (অর্থাৎ শুক্রবার রাতে) অথবা শুক্রবার ফজরের পরে যেকোনো সময় গোসল করে, তাহলেও শুক্রবার গোসলের সুন্নত পূর্ণ হবে।
منها: "صلاة الجمعة" على الصحيح؛ لأنها أفضل من الوقت، وقيل: إنه لليوم، وثمرته أنه أحدث بعد غسله ثم توضأ لايكون له فضله على الصحيح، وله الفضل على المرجوح. وفي معراج الدراية: لو اغتسل يوم الخميس أو ليلة الجمعة استن بالسنة؛ لحصول المقصود و هو قطع الرائحة.
এর মধ্যে রয়েছে: সঠিক মতানুসারে "জুমার নামাজ", কারণ এটি সময়ের চেয়ে উত্তম। কেউ কেউ বলেন যে এই সুন্নাত দিনের জন্য। এর ফলে যদি সে গোসলের পর অযু ভেঙে ফেলে এবং অযু করে, তাহলে সঠিক মতানুসারে তার ফজিলত থাকবে না, বরং দুর্বল মতানুসারে তার ফজিলত থাকবে। "মি'রাজ আদ-দিরায়া" তে আছে: যদি সে বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার রাতে গোসল করে, তাহলে তার উচিত সুন্নাত অনুসারে সুন্নাত ব্যবহার করা, লক্ষ্য অর্জনের জন্য, অর্থাৎ দুর্গন্ধ দূর করা।
(০২)
সে সালাতের বৈঠকে পা ছড়িয়ে রাখতে পারবে।
(০৩)
এটা সত্য হতেও পারে,নাও হতে পারে।
কোনোটিই নিশ্চিত নয়।