আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
27 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (8 points)
১।আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। এটাও এমনি জানার জন্য।
কোন মানুষের মনে তালাকের ওয়াসওয়াসা চলতে চলতে মুখ দিয়ে হ্যা বা না বের হলে কি কোন সমস্যা হয়?কিন্তু স্ত্রীকে ছাড়তে না চায়লে এমনিতে ওয়াসওয়াসার কারণে বলে ফেললে?

২।অথবা না বলতে গিয়ে হ্যা বের হলে কি কোন সমস্যা হয়??

???????????

৩।আবার কোন মানুষ প্রশ্ন করতে গিয়ে লিখতে চায় একরকম কিন্তু ভুলে আরেকরকম লিখে ফেললে পরে এডিট করলে কি বৈবাহিক কোন সমস্যা হয়?যেমন কোন স্বামী যদি প্রশ্ন করতে গিয়ে  শব্দ (বুঝে নিয়েন)দেয় নি কিন্তু দিছে লিখে ফেলে আবার পরে এডিট করে তাহলে কি সমস্যা হয়?
by (8 points)
edited by
১। কোন মানুষ অন্য মানুষের এমনিতে কথার রিপ্লে দিতে গিয়ে মেসেজে আচ্ছা লিখতে চেয়ে হঠাৎ তালাকের ওয়াসওয়াসা আসার কারনে অর্ধেক লিখে কেটে দিয়ে আবার লিখে।এমনিতে কথার রিপ্লাই হিসেবে।এতে কি কোন সমস্যা হয় বৈবাহিক?

২।কোন মানুষ  মাসআলা জানার জন্য যদি মানে তালাকের মাসআলা জানার জন্য  প্রশ্ন করার সময় শব্দটা লেখার সময় ওয়াসওয়াসা আসে আবার কেটে দেয়।আবার লেখে বা অন্য শব্দ লেখে তাহলে কি কোন সমস্যা হয়?উদ্দেশ্য যদি হয় শুধু মাসআালা জানতে চাওয়া।

৩।কাউকে কোন কথা বুঝানোর  মুখে বা মেসেজে সময় ও এমন কারো হলে কি কোন সমস্যা  হয় ২ নং এর মত?

৪।কোন প্রশ্ন করার সময় বা কাউকে কথা বুঝানোর অন্য প্রশ্ন থেকে  কপি করে এনে এরকম ফতোয়া।যতটুকু লাগে রেখে বাকি অংশ কেটে  দিলে কোন সমস্যা হয়? যেমন কোন প্রশ্নে লেখা আছে কোন মানুষ তালাক দিছে কিন্তু যে কপি করে আনতেছে সে ঐ লেখাটা কেটে যতটুকু তার লাগবে ততটুকু রাখলে?

এসব বিষয়ে জানার জন্য। 

1 Answer

0 votes
by (716,130 points)


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন।
https://idaars.com/courses/waswasa/

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...