ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
পিল খেয়ে হায়েয বন্ধ রাখা-শারিরিক ক্ষতি থেকে কখনো মুক্ত নয়।এর একটি পারিপার্শ্বিকতা অবশ্যই থাকবে।কেননা যেখানে আল্লাহ নারীদের জন্য হায়েযকে রেখেছেন,নিশ্চয় একে বন্ধ রাখলে শারিরিক ক্ষতি হবে।
তবে বিশেষ আ'মল যেমন হজ্ব-উমরা এবং এ'তেক্বাফের জন্য উলামায়ে কেরাম রুখসত দিয়ে থাকেন।হজ্ব ফরয তাছাড়া হজ্ব-উমরার জন্য মানুষ অনেক দূরদূরান্ত থেকে সফর করে যায়। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1419
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ঔষধ গ্রহণের পর যদি রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে ঐ ওয়াক্তের শেষ মূহুর্তে গোসল করার পর সতর্কতামূলক মহিলা পবিত্র বলে গণ্য হবে। তখন নামায পড়তে হবে। এবং তাওয়াফও করা যাবে। সুতরাং ঔষুধ খাওয়ার ফলে যদি আপনার পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে ওয়াক্তের শেষ মুহূর্তে আপনি গোসল করে তাওয়াফ করতে পারবেন।
لما فى ردالمحتارمع الدر المختار:
"(ويحل وطؤها إذا انقطع حيضها لأكثره) بلا غسل وجوباً بل ندباً. (وإن) انقطع لدون أقله تتوضأ وتصلي في آخر الوقت، وإن (لأقله) فإن لدون عادتها لم يحل، وتغتسل وتصلي وتصوم احتياطاً؛ وإن لعادتها، فإن كتابية حل في الحال وإلا (لا) يحل (حتى تغتسل) أو تتيمم بشرطه (أو يمضي عليها زمن يسع الغسل) ولبس الثياب (والتحريمة) يعني من آخر وقت الصلاة لتعليلهم بوجوبها في ذمتها. (كتاب الطهارة، باب الحيض، ج:1، ص:294، ط:مصطفي البابي الحلبي)
وفى الموسوعۃ الفقهية الکویتیة:
"ثم إن المرأة متى شربت دواء وارتفع حيضها فإنه يحكم لها بالطهارة." (الحيض، أحكام عامة، إنزال ورفع الحيض بالدواء، ج:18، ص:326، ط:وزارة الأوقاف والشئون الإسلامية - الكويت)