৪০ হাদীস মুখস্থের ফজিলত সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ أَبِي الدَّرْدِاء قَالَ سُئِلَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ فَقِيْلَ يَا رَسُوْلَ اللهِ مَا حَدُّ الْعِلْمِ الَّذِىْ إِذَا بَلَغَهُ الرَّجُلُ كَانَ فَقِيْهًا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ مَنْ حَفِظَ عَلى أُمَّتِيْ أَرْبَعِيْنَ حَدِيْثًا فِيْ أَمْرِ دِيْنِهَا بَعَثَهُ اللهُ فَقِيْهًا وَكُنْتُ لَه يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَافِعًا وَشَهِيْدًا
(۱) شعب الإیمان للبيهقي، باب في طلب العلم، فضل العلم وشرفه : ۲/ ۲۷۰،دار الکتب العلمیة ، بیروت.
(۲)کشف الخفاء ومزیل الإلباس: ۲/ ۲۴۶، ط: مکتبة الغزالي.
(۳) النکت للزرکشي، معرفة الحسن من الحدیث: ۱۰۳، ط:دارالکتب العلمیة، بیروت.
(۴)کشف الخفاء : ۲/ ۲۴۶، ط: مکتبة الغزالي.
আবুদ্ দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করা হলোঃ হে আল্লাহর রসূল! সে ‘ইলমের সীমা কী যাতে পৌঁছলে একজন লোক ফাকীহ বা ‘আলিম বলে গণ্য হবে? উত্তরে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মাতের জন্য দীন সংক্রান্ত চল্লিশটি হাদীস মুখস্থ করেছে, আল্লাহ তা‘আলা তাকে ক্বিয়ামাতের (কিয়ামতের) দিন ফাক্বীহ হিসেবে (কবর হতে) উঠাবেন। আর আমি তার জন্য ক্বিয়ামাতের (কিয়ামতের) দিন শাফা‘আত করবো ও তার আনুগত্যের সাক্ষ্য দিবো।
(বায়হাক্বী ১৭২৬.মিশকাত ২৫৮)
যয়ীফ হাদীসের উপর আমলের বিধান জানুনঃ-
★★হাদীসটি থেকে বুঝা যায়, কোন ব্যক্তি যখন চল্লিশটি হাদীস পূর্ণ ভাবে জেনে তা মুসলিম ভাইদের নিকট পৌঁছিয়ে দিবে ঐ ব্যক্তিকে ফাক্বীহ তথা ‘আলিমদের দলে গণ্য করা হবে।