ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(وَأَمَّا رُكْنُ الْيَمِينِ بِاَللَّهِ) فَذِكْرُ اسْمِ اللَّهِ، أَوْ صِفَتِهِ، وَأَمَّا رُكْنُ الْيَمِينِ بِغَيْرِهِ فَذِكْرُ شَرْطٍ صَالِحٍ، وَجَزَاءٍ صَالِحٍ كَذَا فِي الْكَافِي
«الفتاوى الهندية» (2/ 51)
কসমের রুকুন হল, আল্লাহ শব্দ বা আল্লাহর কোনো সিফাত তাতে উল্লেখ থাকা। আর বিশুদ্ধ ও উপযোক্ত শর্ত এবং জাযা উপস্থিত থাকা। ( ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-২/৫১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি যেহেতু আল্লাহর নাম নিয়ে শপথ করেছেন, আল্লাহর কাছে হারামের লিপ্ত না হওয়ার শপথ বা ওয়াদা করেছেন, তাই আপনাকে কাফফারা দিতে হবে।এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কসমের কাফফারা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/1808
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
"বোনটি স্বামীকে কসম করায় আল্লাহর নামে যে যেনো ম্যাডামদের সাথেও কথা না বলে।"
এখানে যেহেতু প্রয়োজন অপ্রয়োজন উল্লেখ ব্যতিত বোনটি কসম করিয়েছে, তাই প্রয়োজনে কথা বললেও কসম ভঙ্গ হবে।কসমের কাফফারা দিতে হবে। একবার কসম ভঙ্গ হলে ঐ বিষয় দ্বিতীয় বার করলে আর কসম ভঙ্গ হবে না।