আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
32 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (6 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহ
১) একবার স্বপ্নে আমি দেখলাম আমি গোসলের সময় জ্বীন চুল ধরে রাখে আমি ৩ কুল পড়াতে চলে যায়। এটা দিয়ে কি বুঝাচ্ছে?
২) ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে কি মশা মারা জায়েজ?
৩) কেউ বাবা মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করে সবসময়। একদিন যদি সে তার বাবা মায়ের কাছে মাফ চায় আর উনারা যদি তাকে মাফ করে দেয় তাহলে কি তার খারাপ ব্যবহার করার কারণে যে গুনাহ গুলো হয়েছে সব মাফ হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?
৪) ওয়াসওয়াসা রোগীর যেমন হুরমত মুসাহারাত, তালাক কোনোটাই কার্যকর হয় না ঠিক তেমনি কি ওয়াসওয়াসা রোগীর ঈমানে কোনো সমস্যা হয় না?
৫) মনের মধ্যে যে বাজে চিন্তা গুলো চলে আসে সেটা যদি  সন্দেহে পরে যায় এটা মনে মনে চিন্তা আসছে নাকি মুখে বলে ফেলেছি এমতাবস্থায় সে কি ওয়াসওয়াসা রোগী দের মধ্যে পরবে??  এমনভাবে চিন্তা গুলো আসে পরপরই  বুঝতে পারি না এগুলো শুধু মনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল নাকি মুখে বলে ফেলেছি। একা থাকতে ভয়ভীতি কাজ করে মনে চায় যে সর্বক্ষণ কেউ সাথে থাকুক নয়তো উল্টো পাল্টা চিন্তা বেশি চলে আসে। এগুলো নিয়ে খুবই টেনশনে থাকি। ঠোঁট একদম বন্ধ করে রাখি নয়তো ঠোঁট একটু খোলা থাকলে চিন্তা আরও বেড়ে যায়। চেষ্টা করছি এগুলো চিন্তা যেন না আসে কিন্তু পারছি না। একটার পর একটা চিন্তা ঘুরতে থাকে আর কিছুক্ষণ পর বা চিন্তা করার পরপরই সন্দেহ হয় এগুলো মুখে বলেছি নাকি মনে মনে। একা থাকলে কান্না আসে এতোটা অসহায় লাগে নিজেকে তা বুঝাতে পারবো না। ইস্তেগফার, দরুদ পরতে থাকি তবুও চিন্তা আর যায় না একটা শেষ হলে আরেকটা নিয়ে চিন্তা হয়। আমার জন্য শরীয়তের হুকুম কি?  আমি স্বাভাবিক থাকতে পারছি না, দোয়া,দুরুদ পড়ার জন্য মুখ খুলতেও কেমন যেন লাগে। কিছু চিন্তা করলে ওটা যদি পরে মনে না থাকে কি নিয়ে চিন্তা করেছি তখন টেনশনে পরে যাই ঈমান নিয়ে। ঈমান নিয়ে সবসময় ভয় লাগে। আমি কি ওয়াসওয়াসা রোগী??  আমার জন্য কি কোনো ছাড় আছে শরীয়তে?  একটু দয়া করে জানাবেন ইনশাআল্লাহ।
৬) আগে না জেনে অনেক কাজ করে ফেলেছি যাতে ঈমানে সমস্যা হতে পারে। একদিন নামাজ আর পবিত্রতা নিয়ে গালি দিয়ে ফেলেছি। আমি শুধু জানতাম গালি দিলে গালির গুনাহ হবে কিন্তু এভাবে যে ঈমানে সমস্যা হবে তা জানতাম না। এখন নিজেকে সংশোধন করার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমি শিওর জানি না আমার ঈমানে কোনো সমস্যা হয়েছে কি না । আমি যদি এই কুফুরির বিষয় এ জানতাম তাহলে সতর্ক হতাম ইনশাআল্লাহ। কিন্তু এখন কি করনীয়??

1 Answer

0 votes
by (704,100 points)
জবাবঃ- 
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

(০১)
ইসলামী দৃষ্টিতে স্বপ্ন তিন প্রকার। 
,
১. যা আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দাহকে দেখানো হয় যা কল্যানকর হয়।

২. শয়তানের পক্ষ হতে দেখানো হয় যাতে মানুষ খারাপ, মন্দ ভয়ংকর কিছু দেখে থাকে।
তবে শয়তান স্বপ্ন দেখানোর দ্বারা মানুষের কোন ক্ষতি করতে পারেনা।
,
 ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলে দুশ্চিন্তার কোন কারন নেই। শয়তান মানুষকে দুশ্চিন্তায় ফেলার জন্যই এমন সব আজব আজব জিনিস দেখায়। এমনটা দেখলে ঘুম থেকে জেগে বাম দিকে থুথু ফেলে আস্তাগফিরুল্লাহ বলতে হয়। 

৩. মানুষের কল্পনা। অর্থাৎ মানুষ যা কল্পনা করে স্বপ্নে তা দেখতে পায়। 
,
হাদীস শরীফে এসেছে  

خَالِدُ بْنُ مَخْلَدٍ حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا سَلَمَةَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا قَتَادَةَ يَقُوْلُ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلميَقُوْلُ الرُّؤْيَا مِنْ اللهِ وَالْحُلْمُ مِنْ الشَّيْطَانِ فَإِذَا رَأٰى أَحَدُكُمْ شَيْئًا يَكْرَهُه“فَلْيَنْفِثْ حِينَ يَسْتَيْقِظُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ وَيَتَعَوَّذْ مِنْ شَرِّهَا فَإِنَّهَا لاَ تَضُرُّه“وَقَالَ أَبُو سَلَمَةَ وَإِنْ كُنْتُ لأَرَى الرُّؤْيَا أَثْقَلَ عَلَيَّ مِنَ الْجَبَلِ فَمَا هُوَ إِلاَّ أَنْ سَمِعْتُ هٰذَا الْحَدِيثَ فَمَا أُبَالِيهَا.

আবূ ক্বাতাদাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছিঃ ভাল স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়, আর মন্দ স্বপ্ন হয় শয়তানের তরফ থেকে। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি এমন কিছু স্বপ্ন দেখে যা তার কাছে খারাপ লাগে, তা হলে সে যখন ঘুম থেকে জেগে ওঠে তখন সে যেন তিনবার থুথু ফেলে এবং এর ক্ষতি থেকে আশ্রয় চায়। কেননা, তা হলে এটা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। 

আবূ সালামাহ বলেনঃ আমি যখন এমন স্বপ্ন দেখি যা আমার কাছে পাহাড়ের চেয়ে ভারি মনে হয়, তখন এ হাদীস শোনার ফলে আমি তার কোন পরোয়াই করি না। [বুখারী ৫৭৪৭ মুসলিম পর্ব ৪২/হাঃ ২২৬১, আহমাদ ২২৭০৭] 
,
★দুঃস্বপ্ন দেখলে এটি কাহারো কাছে বলা ঠিক নয়,শয়তানের অনিষ্ট ও কুমন্ত্রণা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে। এবং এর জন্য আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজীম পড়তে হবে। কারণ, খারাপ স্বপ্ন শয়তানের কুপ্রভাবে হয়ে থাকে।
ঘুম ভাঙার পর বাঁ দিকে তিনবার থুথু নিক্ষেপ করতে হবে। 
,
বিস্তারিত জানুনঃ 
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত স্বপ্ন এটি শয়তানের পক্ষ থেকে দেখানো হয়েছে। এই স্বপ্ন আপনি কাহারো কাছে বলবেননা।
শয়তানের অনিষ্ট ও কুমন্ত্রণা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে।
,
আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময় মতো আদায় করবেন,সাধ্যনুযায়ী দান ছদকাহ করবেন।
,
★এই আমল গুলো করতে পারেনঃ

আয়াতুল কুরসি অথবা সূরা আরাফ, সূরা ইউনুস, এগুলোর সাথে সূরা কাফিরুন, সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস সময় সুযোগ হলেই বেশি বেশি পড়বেন।

বিশেষতঃ যে দুআটি রাসূলুল্লাহ ﷺ  থেকে সাব্যস্ত হয়েছে:

اللَّهُمَّ ربَّ النَّاسِ، أَذْهِب الْبَأسَ، واشْفِ، أَنْتَ الشَّافي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ، شِفاءً لاَ يُغَادِرُ سقَماً

(অর্থ- হে আল্লাহ! হে মানুষের প্রতিপালক! আপনি কষ্ট দূর করে দিন ও আরোগ্য দান করুন। (যেহেতু) আপনিই রোগ আরোগ্যকারী। আপনার আরোগ্য দান হচ্ছে প্রকৃত আরোগ্য দান। আপনি এমনভাবে রোগ নিরাময় করে দিন যেন তা রোগকে নির্মূল করে দেয়।)

জিব্রাইল আ. নবী ﷺ-কে যে দোয়া পড়ে ঝাড়ফুঁক করেছেন সেটাও পড়া যেতে পারে। সে দুআটি হচ্ছে-

بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ , مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنٍ أَوْ حَاسِدٍ , اللَّهُ يَشْفِيكَ بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ

(অর্থ- আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। সকল কষ্টদায়ক বিষয় থেকে। প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি।)

★এই দোয়াটি তিনবার পড়ে ফুঁ দিবেন। সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস তিনবার পড়ে হাতে  ফুঁ দিবেন।
তারপর সারা শরীরে মালিশ করে দিবেন।
আয়াতুল কুরসি পড়বেন।
রাতে ঘুমানোর আগেও এই আমল গুলি করবেন।
অযু করে পবিত্র অবস্থায় পবিত্র বিছানায় ঘুমাবেন।
বিছানা অপবিত্র থাকলে সেটা পবিত্র করে নিবেন।

ইনশাআল্লাহ আর সমস্যা হবেনা।

(০২)
এই বিষয়ে উলামায়ে কেরামদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে। 
,
কেহ কেহ বলেছেন যে জায়েজ নেই। কারণ এতে বিদ্যুৎ তথা আগুন দিয়ে হত্যা করা লাযিম হয়। যা বৈধ নয়। আগুন দিয়ে শাস্তি দেয়া এটা আল্লাহ তাআলা নির্ধারিত শাস্তি। আর আল্লাহ তাআলার নির্ধারিত শাস্তি কোন বান্দার প্রয়োগ করা জায়েজ নয়। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ
 
عَنْ عِكْرِمَةَ أَنَّ عَلِيًّا عَلَيْهِ السَّلاَمُ أَحْرَقَ نَاسًا ارْتَدُّوا عَنِ الإِسْلاَمِ فَبَلَغَ ذَلِكَ ابْنَ عَبَّاسٍ فَقَالَ لَمْ أَكُنْ لأَحْرِقَهُمْ بِالنَّارِ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ « لاَ تُعَذِّبُوا بِعَذَابِ اللَّهِ »

হযরত ইকরিমা রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত আলী রাঃ একদল মুরতাদকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিলেন। এ সংবাদ ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে পৌঁছলে তিনি বলেনঃ আমি হলে তাদের আগুন দিয়ে পুড়াতাম না। কারণ, রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ “তোমরা আল্লাহর শাস্তি দিয়ে কাউকে শাস্তি দিও না। 
{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৩৫৩, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-১৬৬৩৫, সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-১৪৫৮, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-৯০, সুনানে নাসায়ী কুবরা, হাদীস নং-৩৫২৩, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৫৬০৬, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-২৮৫৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৫৫২}

,
অন্যান্য ইসলামী স্কলারদের মতে এটি জায়েজ আছে।  
তারা বলেন যে ইলেকট্রিক ব্যাট ইত্যাদির মাধ্যমে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মশা-মাছি মারা জায়েজ আছে ইনশাআল্লাহ।
,
হাদিসে এসেছে, আগুনের মাধ্যমে শাস্তি দিয়ে প্রাণী হত্যা করা হারাম। কিন্তু এ বৈদ্যুতিক মেশিন দ্বারা মশা মারা আর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা এক নয়। কারণ, বৈদ্যুতিক শককে আগুন বলা ঠিক নয়। প্রমাণ হল, এতে যদি একটুকরো কাপড় বা কাগজ রাখা হয় তাতে আগুন লাগবে না। বরং এই যন্ত্রটি মশা-মাছির জীবনীশক্তিকে শুষে নয়। সুতরাং এটা আগুন দিয়ে পোড়ানোর হুকুমের আওতায় আসবে না।

অতএব এভাবে মারতে কোন বাধা নেই।
(ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা, ফৎওয়া নং-৫১৭৬, উসায়মীন, লিকাউল বাবিল মাফতূহ ৫৯/১২)।
,
আরো জানুনঃ 

(৩-৬)
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...