আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
92 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (6 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ্।
শায়েখ,

১)অনলাইন ক্লাসে উপস্থিত হয়ে ক্লাস চলাকালীন যদি আমরা অন্য কোনো কাজ করি,যেমন-খাওয়া-দাওয়া,,কথা বলা,চ্যাট করা ইত্যাদি, এতে কি উস্তাদদের হক্ব নষ্ট হবে? বা কোরআন ক্লাসে যদি করি তাহলে কি কোরআনকে অসম্মান করা হবে?আর কাজগুলো কি প্রয়োজনে করা যাবে?

২)হিন্দুরা তাদের ধর্ম নিয়ে যা যা বিশ্বাস করে বা মানে সবগুলোর পেছনে তারা কোনো না কোনো যুক্তি দেখিয়ে মানে।এক্ষেত্রে তারা পূর্ণজন্ম বিশ্বাস করে কিসের ভিত্তিতে(এখানে তারা কোন যুক্তিটা দেখায়!) এবং তাদের এ বিশ্বাস টা যে ভুল সেটা কিভাবে বোঝানো যাবে?

৩)আমার স্রাবের সমস্যা আছে,,অতিরিক্ত স্রাব আসে না কিন্তু খুবই কম পরিমাণে কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই আসে।অনেক সময় নামাযের মাঝখানে স্রাব আসলে বুঝতে পারি না,নামায শেষে কাপড়ে দাগ দেখে বোঝা যায়, এতে কি আমাকে সম্পূর্ণ নামায আবার পড়তে হবে উযু করে?এক্ষেত্রে কি শুধু ফরয পড়লে হবে?

নামাযের মাঝখানে হাঁচির সাথে অনেকসময় নাকে শ্লেষা চলে আসে,,তো এক্ষেত্রে যদি শ্লেষা করতে যাই,তাহলে তো আমলে কাসীর হয়ে যায়। এরজন্য সম্পূর্ণ রাকাআত কি প্রথম থেকে আদায় করতে হবে?নাকি যেখান থেকে আমলে কাসীর হয়েছে সেখান থেকে আদায় করলে হবে?যে নামাযের মাঝখানে উযু ভেঙে গেলে কারো সাথে কথা না বলে উযু করে পূনরায় ঐ জায়গা থেকে নামায ধরা যায়!!
৪)স্রাবের কারণে আমি কোরআন মুসহাব পড়তে ভয় পাই,কোন সময় না জানি উযু ভেঙে যায়।যেহেতু খুবই সামান্য পরিমাণের কারণে আমি বুঝতে পারি না কখন স্রাব এসেছে।

কিন্তু কিছুদিন আগে মুসহাব পড়ছিলাম এবং পড়া শেষে কাপড় চেঞ্জ করে স্রাবের দাগ দেখতে পাই,আমি তো বুঝতেই পারিনি উযু কখন ভেঙে গিয়েছে, এরজন্য উযু ছাড়া কোরআন ধরার কারণে কি আমাকে কাফফারা আদায় করতে হবে??কতটুকু পরিমাণ?
৫)সারাদিনের আমলগুলো মাঝে মাঝে সম্পূর্ণ করতে পারি না,এর জন্য কিছু নসিহা দিন উস্তাদ!
৬)মেয়েদের মাজারে যাওয়া এবং সেখানে কিছু চাওয়া যে নিষেধ এটা আমার পরিবার কে বোঝাতে পারি না।

তারা আমাকে যুক্তি দেখায়,আমরা অসুস্থ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যাই,,ডাক্তার আমাদের ঔষধ দেন আমরা সেগুলো খেয়ে সুস্থ হই।এখানে কিন্তু আমাদের ডাক্তার বা ঔষধ এগুলো সুস্থ করে না,আমাদের সুস্থতা দান করেন আল্লাহ। ডাক্তার এবং ঔষধ কেবলমাত্র উছিলা।

তেমন মাজারও নাকি উছিলা,মাজারের আউলিয়াগণ আল্লাহর নেক্কার বান্দা, উনাদের উচিলায় নাকি...........!!! উস্তাদ কি বলবো বুঝতে পারছি না।
৭)যখনই কোনো ঘূর্ণিঝড়ের আভাস পাওয়া যায়, চট্টগ্রামের বেশিরভাগ মুরব্বিরা বলেন,যে চট্টগ্রাম নাকি বার(১২) আউলিয়ার শহর, এ কারণে নাকি ঘূর্ণিঝড় কোনো আঘাত হানতে পারে না চট্টগ্রামে,,আস্তাগফিরুল্লাহ। উস্তাদ,তাদের এই আকিদা বিশ্বাস কিভাবে ভাঙাবো?চট্টগ্রাম কেন দুর্যোগ থেকে বেঁচে যায় প্রায় বেশিরভাগ সময়।
অনেকগুলো প্রশ্ন জমিয়ে একসাথে লিখেছি,,বেশি হওয়া জন্য আফওয়ান উস্তাদ।জাঝাকাল্লাহু খইরন।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ্।

1 Answer

0 votes
by (684,200 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
এতে দরস তথা ক্লাশের হক্ব নষ্ট হবে।
আদবের খেলাফ কাজ হবে।

তবে প্রয়োজনে উস্তাদ এমনটির অনুমতি দিলে প্রয়োজনীয় কাজ করা যাবে 

কুরআনের ক্লাশে এমনটি করলে কুরআনের আদবের খেলাফ হবে।

(০২)
কোনো মানুষের পক্ষে মৃত্যুর পর পুনরায় দুনিয়াতে আগমন সম্ভব নয়। এ ছাড়া কোরআন-হাদিসের অসংখ্য বর্ণনায় তা-ই প্রমাণিত, সে অনুসারে মৃত্যুর পর কেবল আলমে বরজখ, হাশর ও জান্নাত-জাহান্নাম। পেছনে আসার কোনো সুযোগ নেই।

কুরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে,

حَتّٰۤی اِذَا جَآءَ اَحَدَہُمُ الۡمَوۡتُ قَالَ رَبِّ ارۡجِعُوۡنِ ﴿ۙ۹۹﴾  لَعَلِّیۡۤ اَعۡمَلُ صَالِحًا فِیۡمَا تَرَکۡتُ کَلَّا ؕ اِنَّہَا کَلِمَۃٌ ہُوَ قَآئِلُہَا ؕ وَ مِنۡ وَّرَآئِہِمۡ بَرۡزَخٌ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ ﴿۱۰۰﴾  فَاِذَا نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ فَلَاۤ اَنۡسَابَ بَیۡنَہُمۡ یَوۡمَئِذٍ وَّ لَا یَتَسَآءَلُوۡنَ ﴿۱۰۱﴾  فَمَنۡ ثَقُلَتۡ مَوَازِیۡنُہٗ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۰۲﴾  وَ مَنۡ خَفَّتۡ مَوَازِیۡنُہٗ فَاُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَہُمۡ فِیۡ جَہَنَّمَ خٰلِدُوۡنَ ﴿۱۰۳﴾ۚ 

 “অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু আসে, সে বলে, ‘হে আমার রব, আমাকে ফেরত পাঠান, যেন আমি সত্কর্ম করতে পারি, যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম।’ কখনো নয়, এটি একটি বাক্য যা সে বলবে। যেদিন তাদের পুনরুত্থিত করা হবে সেদিন পর্যন্ত তাদের সামনে থাকবে বরজখ। অতঃপর যেদিন শিঙায় ফুঁক দেওয়া হবে, সেদিন তাদের মধ্যে কোনো আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না, কেউ কারো বিষয়ে জানতে চাইবে না। অতঃপর যাদের পাল্লা ভারী হবে তারাই হবে সফলকাম। আর যাদের পাল্লা হালকা হবে তারাই নিজদের ক্ষতি করল, জাহান্নামে তারা হবে স্থায়ী।” (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ৯৯-১০৩)

حَدَّثَنَا أَبُو سَلَمَةَ، يَحْيَى بْنُ خَلَفٍ حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا قُبِرَ الْمَيِّتُ - أَوْ قَالَ أَحَدُكُمْ أَتَاهُ مَلَكَانِ أَسْوَدَانِ أَزْرَقَانِ يُقَالُ لأَحَدِهِمَا الْمُنْكَرُ وَالآخَرُ النَّكِيرُ فَيَقُولاَنِ مَا كُنْتَ تَقُولُ فِي هَذَا الرَّجُلِ فَيَقُولُ مَا كَانَ يَقُولُ هُوَ عَبْدُ اللَّهِ وَرَسُولُهُ أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ . فَيَقُولاَنِ قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ هَذَا . ثُمَّ يُفْسَحُ لَهُ فِي قَبْرِهِ سَبْعُونَ ذِرَاعًا فِي سَبْعِينَ ثُمَّ يُنَوَّرُ لَهُ فِيهِ ثُمَّ يُقَالُ لَهُ نَمْ . فَيَقُولُ أَرْجِعُ إِلَى أَهْلِي فَأُخْبِرُهُمْ فَيَقُولاَنِ نَمْ كَنَوْمَةِ الْعَرُوسِ الَّذِي لاَ يُوقِظُهُ إِلاَّ أَحَبُّ أَهْلِهِ إِلَيْهِ . حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ . وَإِنْ كَانَ مُنَافِقًا قَالَ سَمِعْتُ النَّاسَ يَقُولُونَ فَقُلْتُ مِثْلَهُ لاَ أَدْرِي . فَيَقُولاَنِ قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ ذَلِكَ . فَيُقَالُ لِلأَرْضِ الْتَئِمِي عَلَيْهِ . فَتَلْتَئِمُ عَلَيْهِ . فَتَخْتَلِفُ فِيهَا أَضْلاَعُهُ فَلاَ يَزَالُ فِيهَا مُعَذَّبًا حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ "

আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মৃত লোককে বা তোমাদের কাউকে যখন কবরের মধ্যে রাখা হয় তখন কালো বর্ণের এবং নীল চোখ বিশিষ্ট দু'জন ফেরেশতা আসেন তার নিকট। তাদের মধ্যে একজনকে মুনকার এবং অন্যজনকে নাকীর বলা হয়। তারা উভয়ে (মৃত ব্যক্তিকে) প্রশ্ন করেনঃ তুমি এ ব্যক্তির (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের) প্রসঙ্গে কি বলতে? মৃত ব্যক্তিটি (যদি মুমিন হয় তাহলে) পূর্বে যা বলত তাই বলবেঃ তিনি আল্লাহর বান্দা ও তার রাসূল। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা'আলা ব্যতীত আর কোন মাবূদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল।

তারা উভয়ে তখন বলবেন, আমরা তো জানতাম তুমি একথাই বলবে। তারপর সে ব্যক্তির কবর দৈর্ঘ্য-প্রস্থে সত্তর গজ করে প্রশস্ত করা হবে এবং তার জন্য এখানে আলোর ব্যবস্থা করা হবে। তারপর সে লোককে বলা হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাক। তখন সে বলবে, আমার পরিবার-পরিজনকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য আমি তাদের নিকট ফিরে যেতে চাই। তারা উভয়ে বলবেন, বাসর ঘরের বরের মত তুমি এখানে এমন গভীর ঘুম দাও, যাকে তার পরিবারের সবচাইতে প্রিয়জন ব্যাতিত আর কোন ব্যাক্তি জাগিয়ে তুলতে পারে না।

অবশেষে আল্লাহ তা'আলা কিয়ামাতের দিন তাকে তার বিছানা হতে জাগিয়ে তুলবেন। মৃত লোকটি যদি মুনাফিক হয় তাহলে (প্রশ্নের উত্তরে) বলবে, তার প্রসঙ্গে লোকেরা একটা কথা বলত আমিও তাই বলতাম। এর বেশি কিছুই আমি জানি না। ফেরেশতা দু'জন তখন বলবেন, আমরা জানতাম, এ কথাই তুমি বলবে। তারপর যমীনকে বলা হবে, একে চাপ দাও। সে লোককে এমন শক্ত করে যমীন চাপা দেবে যে, তার পাজরের হাড়গুলো পরস্পরের মাঝে ঢুকে পরবে। (কিয়ামাতের দিন) আল্লাহ তাকে তার এ বিছানা হতে উঠানো পর্যন্ত সে লোক এভাবেই আযাব পেতে থাকবে।

(হাসান,তিরমিজি ১০৭১ মিশকাত (১৩০), সহীহাহ (১৩৯১)

আরো জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হিন্দুরা যে পূর্ণজন্ম বিশ্বাস করে,তাদেরকে বুঝাতে হলে এভাবে তারা আয়াত,হাদীস মানবেনা।
যুক্তির পর যুক্তি দেখাবে,আপনিও যুক্তি দেখাতে পারেন,তবে যুক্তিতে অনেক সময়েই সফলতা আসেনা।

সুতরাং তাদেরকে মূল তাওহিদের প্রতি বুঝাতে হবে,তাওহিদ,তারপর রিসালাতের উপর তারা একমত হলে বুঝানোর ধারা অব্যাহত থাকলে আস্তেধীরে তারা ইসলামের সবই মানবে,ইনশাআল্লাহ। 

(০৩)
এতে কাপড় ও শরীরের উক্ত স্থান পাক করে অযু করে পুনরায় সেই নামাজ আদায় করতে হবে।
ফরজের পাশাপাশি সুন্নাত বিতর নামাজ গুলিও আদায় করতে হবে।

হ্যাঁ যদি ওয়াক্ত চলে যায়,তাহলে শুধু ফরজ আদায় করবেন।
আর ইশার নামাজের ক্ষেত্রে এমনটি হলে বিতিরও কাজা আদায় করবেন।

আপনার এই অবস্থা প্রায়ই হলে আপনি প্রত্যেক নামাজের পর চেক করবেন।

(০৪)
আপনাকে কোনো কাফফারা দিতে হবেনা।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে মাফ করবেন।
আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিবেন।

(০৫)
অলসতা পরিহার করতে হবে।
আখেরাত জীবনের কামিয়াবির ফিকির করবেন।
নেক মহিলাদের সংশ্রবে থাকতে পারেন,মন্দ ও অলসদের কাছে বসবেননা।

এখন একটু পড়ে পরে বাকিটা পড়বো,এমন ধারণা পরিহার করে যে আমল শুরু করেছেন,সেটি একবারেই শেষ করবেন।
অলসতা করবেননা।

হক্কানি শায়েখদের আমলের প্রতি উদ্ভুদ্ধকরন সংক্রান্ত বয়ান শুনবেন,ইনশাআল্লাহ সফলতা মিলবে।

(০৬)
★এভাবে বুঝাতে পারেন।

ঔষধ অসিলা,মাধ্যম।
যেই অসিলা গ্রহনের আদেশ স্বয়ং রাসুলুল্লাহ সাঃ আদেশ করেছেন।

কিন্তু মাজার পূজা ইত্যাদি তো রাসুলুল্লাহ সাঃ কর্তৃক নিষিদ্ধ,আর এতে স্পষ্ট শিরক বিদ্যমান। 
তাই এটি কোনোক্রমেই অনুমোদন যোগ্য হতে পারেনা।

(০৭)
কোনো এলাকায় ঘূর্ণিঝড় কোনো আঘাত হানতে পারে বা না পারে,সে বিষয়টি নির্ভর করে মহান আল্লাহর আদেশের উপর। 

আল্লাহর আদেশ সত্ত্বেও কোনো ব্যাক্তির কারনে কোনো এলাকায় ঘূর্ণিঝড় আসবেনা,এটি ভ্রান্ত ধারণা ছাড়া কিছু নয়।

এক্ষেত্রে ঘূর্ণিঝড় ঠেকানোর মতো জীবিত ওলি আওলিয়াদেরও ক্ষমতা নেই,মৃতদেরও ক্ষমতা নেই।

এর নিরংকুশ ক্ষমতা একমাত্র,কেবলমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালার হাতে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 94 views
...