আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
151 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (14 points)

আসসালামু আলাইকুম,

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ পড়া নিয়ে সাইটে ফাতওয়া দেখলাম যে পিডিএফ পড়া যাবেনা। কিন্তু এই বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন আলেমের ভিন্ন ভিন্ন মত দেখতে পাচ্ছি, নিচে তা দেওয়া হলোঃ আসলে এই বিষয় টা আমি কারো ভুল ধরার জন্য বলছিনা আমি একটু কনফিউজ আছি এই বিষয় নিয়ে তাই জানতে চাচ্ছি। দয়া করে সম্পূর্ণ টা পড়বেন।

 

পিডিএফ জায়েজ বিষয়ে যে ফাতওয়া

i) একটা সময় ছিল, যখন আমরা pdf পড়া যাবে না এরকম মর্মের ফাতাওয়া খুজেও পেতাম না। মনে আছে কালামুল্লাহ ডট কমে pdf পড়ার পক্ষে বেশ কিছু ফাতাওয়া মজুদ ছিল। নেটে খুঁজে মনে হয় মেধাসত্ত্বের পক্ষে কেবল মুফতি তাকি উসমানীর [হাফি.] ফাতাওয়া পাওয়া যেত।

.

আজকাল যে কোনো কারণেই হোক এ বিষয়ক এক ধরণের সচেতনতা বেড়েছে। এর ফলে অনেকে এ ধরণের পরহেজগারিতায় পড়েছেন যে নিজে তো pdf পড়েন না (অনুমোদিত না হলে) অপরকেও পড়তে নিরুৎসাহিত করেন। মনে রাখতে হবে এটা একটা মুজতাহাদ ফিহ মাস'আলাহ এবং মুখতালাফ ফিহও বটে। এতে বেশ ভালো মানে ইখতিলাফ রয়েছে।

.

প্রথম, বাংলাদেশে যারা ইসলামী বই ছাপায় তাদের প্রায় কারওই গ্রন্থ সত্ত্ব সরকার থেকে রেজিস্ট্রেশন করা থাকেনা। যার নিজেরই সত্ত্ব নেই সে আরেক জনকে ধরবে কীভাবে? এরপরো কেউ কেউ একটা বইয়ের সত্ত্ব নিয়ে সব বইয়ের মধ্যে ওটাই ছাপিয়ে দেয়-এমন রেকর্ডও আছে।

.

দ্বিতীয়ত, যদি তাদের সত্ত্ব থাকতোও এরপরও নন ইনফ্রিঞ্জমেন্টের ধারা মোতাবেক সর্বোচ্চ ৩ কপি পর্যন্ত ব্যক্তিগত প্রয়োজনে যে কেউ পুনঃমুদ্রণ করতে পারতেন। যে কেউ চাইলে কপি রাইট আইনের নন-ইনফ্রিঞ্জমেন্ট ধারাগুলো পড়ে নিতে পারেন।

.

এতো গেল সত্ত্ব রাখা যায় এটা ধরে নিয়ে আইন নিয়ে আলোচনায় কী বের হয় তা নিয়ে। এবার আমরা অন্যদিকটা দেখি, সেটা হচ্ছে এই সত্ত্বই সঠিক না-এটা ফুকাহাদের এক দলের মত। আমরা পাকিস্তানের প্রখ্যাত দ্বীনি ইদারা জামিয়া বিনুরি টাউনের একটা ফাতাওয়া দেখব। তাদেরকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে প্রসিদ্ধ বই আপ কে মাসায়েল আউর উন কা হাল -এর pdf কি পড়া যাবে? কেননা এটা তো লেখক/প্রকাশনের অনুমতি ব্যতীত অননুমোদিত pdf. তাদের উত্তর ছিল-

.

پی ڈی ایف کی صورت میں موجودکتاب آپ کے مسائل اور ان کاحل سے آپ استفادہ کرسکتے ہیں،اور ڈاؤن لوڈ کرنابھی درست ہے۔دینی امورسے متعلق تصنیفات ،دینی کتابوں کورائلٹی کی صورت میں محفوظ کرنا درست نہیں،اس لیے مصنف کی اجازت کے بغیربھی اسلامی کتب کو اپ لوڈ کیاجاسکتاہے اورکمپیوٹرمیں بھی محفوظ کرسکتے ہیں۔تفصیل کے لیے فتاویٰ بینات جلد دوم ،کتاب المعاملات صفحہ:124تا131 کامطالعہ کیاجائے۔جامعہ نے مذکورہ کتاب کوپی ڈی ایف کی شکل میں پیش نہیں کیا ہے۔فقط واللہ اعلم

.

"pdf হিসেবে রক্ষিত আপকে মাসায়েল আউর উন কা হাল থেকে আপনি উপকৃত হতে পারেন। আর ডাউনলোড করাও সঠিক হবে। দ্বীনি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত লেখনী, দ্বীনি বইকে রয়্যালটির হিসেবে সুরক্ষিত রাখা সঠিক নয়। এজন্য লেখকের অনুমতি ব্যতীতও ইসলামী বইপত্রকে আপলোড করা যাবে এবং কম্পিউটারেও সংরক্ষণ করা যাবে। আরও বিস্তারিত জানতে ফাতাওয়া বায়্যিনাতের ২য় খণ্ডের কিতাবুল মু'আমালাতের ১২৪- ১৩১ পৃষ্ঠা পড়ুন। জামিয়া এই কিতাবকে এখনো pdf বানায় নি (অর্থাৎ হার্ডকপি সংগ্রহ করে পড়তে পারেন)। আল্লাহই সর্বোত্তম জ্ঞাত"

.

ফাতাওয়া নাম্বার: 143808200010 

.

খোলাসা: যদি কেউ মনে করে সে অননুমোদিত pdf পড়বে না, সেটা ভালো, সে না-ই পড়তে পারে। কিন্তু যারা পড়ছে তাদের ব্যাপারে আপত্তির কোনো সুযোগ আছে বলে মনে করিনা।

-Manzurul কারিম

ii) 

ফাতওয়া প্রদানেঃ মুফতি মুহাম্মদ আব্দুর রহমান

 

এটি একটি নব্য সৃষ্ট মাস’আলা। তাই এখানে মুজতাহিদ আলেমগণের ইজতিহাদ থাকবে। কাজেই কেউ নিন্দনীয় নয়। উসুল অনুযায়ী ইজতিহাদ হলে তাঁরা সবাই সাওয়াবের অধিকারী হবেন, ইনশা’আল্লাহ। আসুন এ সম্পর্কিত আলোচনা দেখা যাক।

 

শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ ও শায়খ মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহের ফাতওয়ার আলোকে লেখাটি প্রস্তুত করা হয়েছে। 

ইন্টারনেটে থাকা কিতাবগুলো ডাউনলোড করা এবং সেখান থেকে তা পাঠ করাতে কোন সমস্যা নেই। কেননা, তা এই দুইটি ক্ষেত্রের একটিতে পতিত হবে,

  • হয়তোবা কিতাবগুলো মালিকের বা লেখকের অনুমতি সাপেক্ষে ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ­ এমন কিতাবের সংখ্যা অনেক। এক্ষেত্রে কিতাবের মালিক বা লেখকেরা ইলমের প্রচার-প্রসার ও সাওয়াবের আশায় এমনটি করে থাকেন।
  • অথবা লেখকের বা কিতাবের মালিকের অনুমিত ব্যাতিত তা আপলোড-ডাউনলোড করা হয়েছে। তবে ডাউনলোড করার পাঠকের উদ্দেশ্য নিজে পড়ে উপকৃত হওয়া। কোন ব্যবসায়ী চিন্তা তার নেই এবং পাঠক মূল কিতাব থেকে চুরি করে বা নকল করে প্রচারের চেষ্টা করেনা। এমতাবস্থায়, মালিকপক্ষ ও লেখদের জন্য শিক্ষক-ছাত্রদেরকে কিতাব ডাউনলোড করা ও পড়তে বাধা দেওয়ার অধিকার নেই।

কারারাতুন মাজমুআ থেকে যদিও এটাকে লেখক ও প্রকাশকের হক্ব বলা হয়েছে, যা ঠিক নয়। তাই প্রথমে “ব্যবসায়িক লাভ অর্জনের গণ্ডি” ও “নকল বা জাল করার ক্ষতি থেকে বিরত রাখার গণ্ডি” ভালো করে বুঝতে হবে। সব রকম উপকার নেওয়ার ধরন প্রকাশক ও লেখককে তার হক্ব প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বাধা দান করে না। অনেকে তো এও বলে, যদি কেউ কোন লেখক বা প্রবন্ধকার ক্ষেত্র বিশেষে নিজ লেখা তাদের দিকে সম্পৃক্ত করে লেখে তবে সেই লেখক বা প্রবন্ধকারের অনুমিত ব্যতিত তার অংশ লেখা কোন ভাবেই জায়েজ না! (অথচ বিষয়টি এমন নয়)

 .

শায়খ মুহাম্মদ বিন সালিহ উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ বলেন,

আমাদের মতে, যদি কোন ব্যক্তি ব্যক্তিগত ব্যাবহারের জন্য এমন করে তবে সমস্যা নেই। আর যদি ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য করে তবে জায়েজ নেই। যেহেতু এতে তাদের ক্ষতি করা হবে।

সামারতুত তাদবীন – ১৪২ পৃ:

.

শায়খ রাহিমাহুল্লাহ আরো বলেন,

আমি মনে করি, মানুষ যদি কেবল তার নিজের জন্য নকল করে তবে সমস্যা নেই। তবে যদি ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য এমন করে তবে জায়েজ নেই, যেহেতু এতে অন্যকে ক্ষতি করা হয় এবং “বাইয়ুল মুসলিম আলাল মুসলিম “-এর কারণে নিষিদ্ধ। যেমন, প্রকাশক বা লেখক লিখে বাজারে ১০০ টাকা মূল্যমান নির্ধারন করে ছাড়ল। আর তুমি তা নকল করে বাজারে ৫০ টাকা মূল্যে ছেড়ে দিলে, এটা জায়েজ নেই।

.

লিকয়ুল বাবিল মাফতুহ-১৯/১৭৮; এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে আনা হয়েছে

দ্রষ্টব্যঃ তবে একটি কথা মাথায় রাখা প্রয়োজন। বইয়ের স্বাদ কখনো পিডিএফ দিয়ে হয় না। তাই সামর্থ থাকলে বই কিনে পড়াই উত্তম। এতে টাকা খরচের সাথে সাওয়াব বেশি পাওয়া যায়, সাথে প্রকাশনী ও লেখকের অনেক উপকার হয়। তবে একান্ত মা’যুর হলে তবেই পিডিএফ পড়ুন। নতুবা নিজে কিনে পড়া ও অপরকে কিনে পড়তে উৎসাহ দেওয়া উচিত।

 

আমি আসলে জানতে চাচ্ছি যে

০১) এই বিষয় টা নিয়ে যেহেতু ইখতেলাফ আছে তাহলে কি আমি আমার সুবিধার্থে পিডিএফ পড়তে পারবো? এতে কি আমার খেয়াল খুশি মতো যখন যে ফাতওয়া আমার পছন্দ হয় সেইটা আমল করি এই হিসেবে ধর্তব্য হবে?

০২) আমি যেকোনো নির্দিষ্ট এক মাজহাবের ই অনুসরণ করতে চাই এই পিডিএফ এর বিষয়ে যদি আমি তাদের জায়েজ বিষয় টাকে আমল করি এ ক্ষেত্রে আমার গুনাহ হবে কিনা? যেহেতু এইটা ইখতেলাফি বিষয় দয়া করে জানাবেন।

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


https://ifatwa.info/26654/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ-
যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম কোনো জিনিষ আবিস্কার করেছে,তার আবিস্কৃত জিনিষ অস্তিত্বমান বস্তু হোক বা অস্তিত্বহীন, নিঃসন্দেহে সেইব্যক্তি অন্যের তুলনায় তা থেকে উপকৃত হওয়ার, প্রস্তুত করার এবং মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে বাজারজাত করার বেশী অধিকারী।কেননা, আবু দাউদ শরীফে হযরত আসমুর ইবনে মুদরাস (রা.) থেকে একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, 'আমি নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দরবারে হাজির হয়ে তার হাতে বাইআত গ্রহণ করি।এ সময় নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু অালাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন,' যে ব্যক্তি ওই বস্তুর দিতে অগ্রসর হল, যে বস্তুর দিকে কোনো মুসলমান অগ্রসর হয় নাই,তাহলে ওই বস্তু ওই ব্যক্তির।(যে ওই দিকে প্রথম অগ্রসর হয়েছে।)আবু-দাউদ:৪/২৬৪ হাদীস নং২৯৪৭)

আল্লামা মুনাবী রাহ[আব্দুর রউফ আল মুনাবী, মৃত্যু:১০৩১হি,] যদিও এই হাদীসটিকে পতিত ও অনাবাদী জমিন ব্যবহারযোগ্য করে গড়ে তোলার অর্থে প্রয়োগের বিষয়কে প্রধান্য দিয়েছেন, তথাপি তিনি কোনো কেনো উলামায়ে কেরাম থেকে এ বর্ণনাও উদ্ধৃত করেছেন যে,এই হাদীসটির মর্মে যাবতীয় ঝরণা, কূপ এবং খণিজসম্পদ অন্তর্ভুক্ত। আর যে ব্যক্তি এসবের কোনো একটিতে প্রথম অগ্রসর হবে,ওই জিনিসটির সত্ত্বাধিকারী ওই ব্যক্তিই সাব্যস্ত হবে।এ বিষয়ে কোনো সংশয় নেই যে,যে কোনো বাক্যে শব্দের ব্যাপকতাই গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে,তা কোনো নির্দিষ্ট কারণের প্রেক্ষিতে বলা হলেও সেই কারণের মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ হয় না।(ফায়জুল কাদীর:৬/১৩৮)

★হানাফি ফকিহগণের আলোচনায়ও দুই রকম বক্তব্য পাওয়া যায়।তবে বর্তমান সময়ের হানাফি বিশেষজ্ঞ গণ পিডিএফ ফাইল নাজায়েযের ফাতাওয়াকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন।


★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(০১)
যেহেতু হানাফি মাযহাবের স্কলারদের মাঝেই এই মাসয়ালা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। 
সুতরাং আপনি যদি নিজ সুবিধার্থে প্রয়োজনে পিডিএফ পড়তে চান,সেক্ষেত্রে আপনার যেহেতু নিয়ত সহীহ,তাই আপনি যে ফাতওয়া আপনার পছন্দ হয় সেইটা আমল করেন, এই হিসেবে ধর্তব্য হবেনা।

(০২)
বিশেষ প্রয়োজন বশত পড়লে আশা করা যায় গুনাহ হবেনা। ইনশাআল্লাহ। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
আসসালামু আলাইকুম

ইংরেজী বা অমুসলিম লেখকদের ক্ষেত্রে বিধান কি?

আবার এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোডের অপশন থাকে।

এখানে উল্লেক্ষ্য, একাডেমিক কিংবা ক্যারিয়ার উন্নয়নের জন্য ইংরেজি ভাষার অনেক বই পড়তে হয় যা দামের আধিক্য এবং বাংলাদেশে সহজলভ্য নয় বলে পিডিএফ বা অনলাইন সোর্সের উপর নির্ভর করতে হয়।
by (678,880 points)

ইংরেজী বা অমুসলিম লেখকদের ক্ষেত্রেও একই বিধান হবে। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...