আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
230 views
in ওয়াসওয়াসা by (19 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ,

প্রথমেই শায়েখের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত বড় প্রশ্ন করার জন্য। -------------------------------

আমার খুবই মারাত্তক আকারের তালাক ও ঈমানের ওয়াসওয়াসা আছে। তালাক হয়ে গেল কিনা ও ঈমান হারিয়ে গেল কিনা ভেবে সবসময় মনে কোন না কোন সন্দেহ আসতে থাকে। এটা আমাকে মানসিক ভাবে খুব কষ্ট দেই।

(১) ফেসবুকে তালাকপ্রাপ্ত একটা মহিলাকে আবার বিয়ে করা নিয়ে একটা নিউজ আমার সামনে আসছিল। আমি হেডলাইন এ একটু চোখ বুলিয়ে নিচে আসি।কিন্তু সেখানে তালাক শব্দ থাকার জন্য আবার উপরে যেয়ে সেটা পড়তে থাকি। দুইবার পড়ার কারনে মনে সন্দেহ হচ্ছে এর জন্য আমার ওয়াইফ তালাক হয়ে যাবে কি?

(২) "যাও" বললে মনে হয় আমি যেন আমার ওয়াইফকে বাসা থেকে চলে যেতে বললাম। স্বাভাবিক কোন কথার ভিতরে যদি "যা খুশি তাই করো" শব্দ থাকে তাহলে মনে হয় আমার ওয়াইফ বাসা থেকে চিরদিনের জন্য চলে যাবার কথা বললো আর আমি বললাম যা খুশি তাই করো। এরকম সব কথাবার্তা আমি কেনায়া তালাকের শব্দের সাথে  মিলিয়ে ফেলি।  আমার ওয়াইফ আমাকে বলেছিল যে, তোমার তো সুখের চাকরি, অন্য কাজ হলে তুমি করতে পারতে না।
একথা শোনার পর আমি বলবো বলে ভাবছিলাম যে, সুখের চাকরি যেহেতু তাহলে বাদ দিয়ে দি। আবার মনে হচ্ছিল,সুখের চাকরি যেহেতু তাহলে চাকরি ছেড়ে দি। এসব কথার পাশাপাশি মনে একথাও আসছিল যে, এসব কথা বললে আমার মনে হবে আমি যেন আমার ওয়াইফ কে ছেড়ে দেবার কথা বললাম অথবা আমার ওয়াইফকে বাদ দিয়ে দেবার কথা বললাম। এসব কথা মনে আসছিল। তারপরেও আমি বললাম যে, তাহলে চাকরি ছেড়ে দি!। এবং আমার মনে হতে থাকে আমি ওয়াইফকে ছেড়ে দেবার কথা বললাম।
একথা বলার জন্য কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৩) ওয়াইফ আমার উপর অভিমান করে বললো যে,  তুমি আমার কাছে থাকবা না,যার মানে শারিরিক সম্পর্ক করবা না।তখন আমি বেশিনে মুখ ধুচ্ছিলাম। তখন আমার মনে হলো আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে যাবে যে, হ্যা থাকা লাগবে না। তালাক দিয়ে দিলাম কথাটি হয়তো সে সময় আমার মনে এসেছিল না। কিন্তু আমার সামান্য রাগ হলেই মনে হয় মুখ দিয়ে তালাক শব্দ বেরিয়ে যাবে। এছাড়া অনেক রকম কথা মনে আসছিল। তখন এসব কথা আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে যাবে মনে হচ্ছিল। তাই আমি শব্দ করে জোরে কুলি করি। আবার কখনো কখনো আমার ওয়াইফ আমার সাথে শারিরিক সম্পর্ক না করার উদ্দেশ্য নিয়ে যদি আমার কাছে থাকবা না বলে তাহলে আমার মনে হয় সে যেন আমার সাথে আর না থাকার বা সংসার না করার উদ্দেশ্য নিয়ে একথা বললো। আর আমি যদি তখন হাসতে হাসতে হুম বলি ঠিক তার পরপরি আমার ওয়াসওয়াসা শুরু হয়ে যায়। মনে হয় সে আমার সাথে না থাকার বা সংসার না করার কথা বললো আর আমি হুম বলে সম্মতি দিলাম। এজন্য কি তালাক হবে শায়েখ??

(৪) স্বাভাবিক কথাবার্তার ভিতরে যদি "যাও" বলি তখনি মনে হয় আমি তালাকের নিয়তে "যাও " বললাম। আবার আমার ওয়াইফ যদি কখনো ঘরের বাহিরে কাজ করার উদ্দেশ্য নিয়ে "চলে গেলাম" বলে এবং আমি "হুম" বললে আমার ওয়াসওয়াসা শুরু হয়ে যায়, মনে হয় আমার ওয়াইফ বাসা ছেড়ে যাবার কথা বললো আর আমি সম্মতি দিলাম। সব সময় মনে হয় আমি তালাক উচ্চারন করে ফেলবো। আবার উচ্চারন না করলেও মনে হয় উচ্চারন করলাম। এটা আমার জন্য খুবই কষ্টকর। খুবই সামান্য একটু ওয়াইফের উপর রাগ হলেই মনে হচ্ছে মুখ দিয়ে তালাক বলে ফেলবো। কন্টোল করতে পারছি না। এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৫) রাতে ঘুম ভাংগার পরপরি আমার তালাক নিয়ে বিভিন্ন আজে বাজে কথা মনে আসে। আজ ঘুম থেকে জাগার পর মনে হচ্ছিল যে, আমি জিব্বা নাড়িয়ে তালাক উচ্চারন করলাম। যদিও আমি নিজের কানে তালাক শব্দ শুনিনি। আমার ওয়াইফ ও আমার পাশে বসা ছিল সেও কিছু শুনতে পাইনি। তারপরেও আমার মনে সন্দেহ আসতেই আছে। মনে হচ্ছে উচ্চারন করলাম। মনে মনে তালাক বললেও আমার কাছে এতটায় রিয়েল মনে হয় হয় যেন আমি উচ্চারন করলাম। এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৬) রাতের ঘুম ভাংগার পর আমার দাতে ব্যাথা থাকার কারনে আমি আনমনা হয়ে একটু হা করি। ঠিক তারপরেই আমার মনে হতে থাকে আমি মনে হয় হা করে তালাক বললাম। তখন আমি আবার শিওর হবার জন্য হা করি এবং বোঝার চেষ্টা করি তালাক উচ্চারন করলাম কিনা।
এতে কি তালাক পতিত হবে??

(৭) আমি আমার বন্ধুর সাথে স্বাভাবিকভাবে কোন এক বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় কথার ভিতরে পরপর দুইবার "শেষ" শব্দ বলি। প্রথমবার "শেষ" শব্দটি বলার পর আমার মনে হতে থাকে আমি মনে হয় আমার ওয়াইফের সাথে সম্পর্ক শেষ বললাম। এমন কথা মনে আসার পর ও আমি দৃতীয়বার আবার "শেষ" শব্দটি বলি। এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৮) আমার বন্ধুর তালাকের কেস চলছে। তাই তার সাথে কোর্টে গিয়েছিলাম। সেখানে মুহুরি বা উকিল এর সাথে কথা বলার সময় তারা আমার বন্ধুর তালাকের বিষয় নিয়ে বার বার তালাক শব্দ উচ্চারন করছিল আর আমি তাদের কথা শুনছিলাম এবং হ্যা সুচক হুম হুম করছিলাম আর মাথা নাড়াচ্ছিলাম। তখন হঠাৎ আমার মনে হতে থাকে তারা আমাকে আমার ওয়াইফকে তালাক দিতে চায় কিনা জিগ্গাসা করছে আর আমি হুম হুম করছি আর মাথা নাড়াচ্ছি। এমন মনে হচ্ছিল। এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৯) আমার মোবাইলের কভারে হাতের আংগুল দিয়ে একটা দাগ দেয়ার পর আমার মনে হল আমি মনে হয় তালাক লিখতে চাচ্ছি। একথা মনে হবার পরও আমি আবার মোবাইলের কভারে হাতের আংগুল দিয়ে আরো একটা দাগ দি। এরপর থেকে আমার মনে সন্দেহ আসতে থাকে তালাক হয়ে গেল কিনা। এতে কি তালাক পতিত হবে??

(১০) ওয়াইফ ফোন দিলেই সর্ব প্রথম আমার মনে তালাক শব্দ আসতে থাকে। বাসায় ঢোকার সময় আমার ওয়াইফ ঘরের দরজায় দাড়িয়ে থাকে। ওয়াইফকে দেখার পরপরি আমার মনের ভিতরে তালাক তালাক চলতে থাকে। প্রতিটাদিন একইরকম হয়। মনে এসব চিন্তা আসলে আমি মাথায় হাত দিয়ে বাড়ি মারি। গতকাল বাসায় যাবার পর দরজায় আমার ওয়াইফকে দেখেই আমার মনে তালাক তালাক শব্দ আসছিল। মনে হচ্ছিল আমার মুখ দিয়ে তালাক শব্দ উচ্চারন হয়ে যাবে। এরকম হলে আমার খুব অশান্তি লাগে। ঠিক তখনি আমি আমার মাথায় বাড়ি মারি। তখন আমার ওয়াইফ বলে, মাথায় বাড়ি মারছো কেন, পাগল হয়ে যাচ্ছো নাকি,।
এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(১১) কিছু কিছু সময় তালাক উচ্চারন করে ফেললাম কিনা সন্দেহে ভুগতে থাকি। যেমন,  খাওয়ার সময়,  ব্রাশ করার সময়, হায় তোলার শেষে মনে হয় তালাক বলে ফেললাম। সেজন্য হায় তোলার শেষে সতর্কতার সাথে আল্লাহ বলি।  এককথায় মুখ খুললেই আমার মনে হয়  তালাক বলে ফেললাম। মাঝে মাঝে মনে হয় ওয়াইফ এই কাজটা করলে তালাক ওই কাজটা না করলে তালাক। এরকম চিন্তা ভাবনা আমার সবসময় আসতে থাকে। এতে কি তালাক পতিত হবে??

(১২) আমার দাতে ব্যাথা আছে এমন অবস্থায় কম্পিউটার এর সামনে বসে থাকা কালিন ঢোক গিলতে যাবার সময় ব্যাথার জন্য মাথা হালকা নিচু হয়ে যায়। তখন আমি হিন্দুদের একটা ভিডিও দেখছিলাম। তখন থেকে আমার মনে হচ্ছে আমি মনে হয় হিন্দুদের মূর্তি পূজা দেখে মাথা নত করলাম। তারপর থেকে বেশ কয়েকবার আমি আবার ঢোক গিলি এবং বোঝার চেষ্টা করি ব্যাথার জন্য মাথা নিচু হয়ে গেল না আমি হিন্দুদের দেখে মাথা নত করলাম। এমন সন্দেহ আমার মনে আসছে। বাস্তবিক ভাবে আমি মূর্তি পূজা ঘৃর্না করি। তারপরেও এই সন্দেহ আমাকে কষ্ট দিচ্ছে। সবকিছুতেই আমার এমন সন্দেহ আসে। এতে কি আমার ঈমান চলে যাবে?

(১৩) আমার এক বন্ধুর সাথে কথা বলা কালিন সে বললো বিয়ে করেছি ভালোই করেছি। আমার যতদুর মনে আছে তখন আমার মনের ভিতর হলো যে, "যা করেছেন ভাল করেছেন"।

তারপরপরি আমি বললাম যে, আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে। কিন্তু তখন থেকে আমার মনে হচ্ছে আমি মনে হয় মনে মনে তালাক বললাম। এমন সন্দেহ মনে আসছে। এতে কি তালাক হবে ??

(১৪) ওয়াইফ হালকা অভিমানের সুরে বললো যে, আমি বাবার বাড়ি যেয়ে আর আসবো না। কথাটি বেশ কয়েকবার বললো। মাঝে একবার কথাটি শুনতে না পাবার জন্য আমি বললাম, হুম................?

এতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??
***********************************************
যেগুলো আমার মনে আছে সেগুলো লিখলাম শায়েখ। এরকম সববিষয়ে আমার সন্দেহ আসে একটার পর আরেকটা। ওয়াইফের সাথে স্বাভাবিক কথাবার্তা বললেও আমার মনে হয় কেনায়া বাক্য হয়ে যাবে। কোন বিষয়ে সামান্য রাগ হলেই মনে হয় মুখ দিয়ে তালাক শব্দ বেরিয়ে যাবে। আমার ওসিডি বা এক প্রকার মানসিক রোগ আছে। কিছুদিন ঔষধ খেয়ে কোন ফল পায়নি। পরে আর খাওয়া হয়নি। আমার একই চিন্তা বারবার আসে। মাঝে মাঝে ঈমান নিয়ে সন্দেহ হয়। মনের ভিতর বিভিন্ন শিরিকি ও কুফুরি বাক্য আসে। এসব কথা আমি মুখে বলতে পারবো না এতটায় নোংরা কথা। কোন সুন্নাত এর কথা শুনলে আমার মনের ভিতর হয় আমি এই সুন্নাত মানি না। আবার কখনো মনে হয় আল্লাহ বলে কেউ নেই। যদিও এটা আমার বিশ্বাসের পরিপন্থি। তবুও এসব চিন্তা মাথায় আসে। এটা করলে কাফের হয়ে যাবো ওটা করলে কাফের হয়ে যাবো এমন মনে হয়। নামাজে শুর করার সময় মনে হয় আমি শয়তানের নামে শুরু করছি। কখনো কখনো নামাজে সুরা কেরাত পড়ার সময় মনে হয় তালাক উচ্চারন করে ফেলছি। এমন সন্দেহ আসতে থাকে। আমি যে কি একটা হতাশার ভিতরে আছি আপনাকে বোঝাতে পারবো না শায়েখ। দিন দিন মনে হচ্ছে আরো খারাপের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমার এই সমস্যা।

আমার জন্য শরিয়তে কি কোন ছাড় আছে শায়েখ?
থাকলে কি রকম ছাড় আমাকে জানাবেন। আমি এই টেনশন আর নিতে পারছি না।

এমন পরিস্থিতিতে যদি মাঝে মধ্যে তালাক শব্দ উচ্চারন করে ফেলি তাহলে কি তালাক পতিত হয়ে যাবে??

1 Answer

0 votes
by (696,520 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)

 তালাকের ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-  https://www.ifatwa.info/835

ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন-  https://www.ifatwa.info/1379

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার মনের মধ্যে তালাক বা ঈমান নিয়ে যত প্রকার ওয়াসওয়াসা বা সন্দেহ ও সংশয় আসবে, এগুলোর কোনোটা দ্বারাই তালাক হবে না এবং ঈমানেও কোনো সমস্যা হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 122 views
...