আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
72 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)
reshown by

স্বামী স্ত্রী ঝগড়াঝাটি করেছে। স্ত্রীর অপরাধ স্বামীর সাথে তুই করে খারাপ আচরণ করে কথা বলা,স্বামীর পরিবারের নামে খারাপ মন্তব্য, গালাগালি,রাগারাগি করে ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়া আর স্বামীর অপরাধ  চর থাপ্পড় দিয়েছে, চুল ধরেছে,দুইজনই জামা ছিড়ে দিয়েছে একে অপরের, অন্যদিকে স্ত্রীও স্বামীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া,চুল ধরে টানা।পরে আরও অনেক মনমালিন্য ঝগড়াঝাটি। স্ত্রী রাগ হলেই ঘর থেকে রাস্তায় গিয়ে গাড়ির সামনে ঝাপ দেওয়ার হুমকি,নিজের গায়ে আগুন লাগানো, ভাংচুর । অন্যদিকে স্বামীও ভাংচুর করে রাগ করে পরে আবার দুইজনেই ঠিক হয়ে যায়।মিলমিশ হয়ে যায়। দুইজনেই চুপচাপ হয়ে যায় কিন্তু এই অবস্থায় সাত মাস সংসার করে পরে জানাজানি হলে দুইজন আলাদা হয়ে যায় কিন্তু তালাক হয়নি। স্বামী তার বাবা মাকে নিয়ে মেয়ের বাসায় মেয়ের বাবা মার কাছে গেলে মেয়ে অনেক অভিযোগ স্বামীর নামে করে অপবাদ দেয় এতে মনক্ষুন্ন হয়ে স্বামী তার পরিবারকে নিয়ে চলে আসে।দুইজনেরই দোষ আছে হয় কম বেশি। কিন্তু,ছেলে এবং ছেলের মায়ের উপর মেয়ের পরিবার দোষ চাপাই পুরো দিতে চাচ্ছে এজন্য ছেলে সেখান থেকে চলে আসে। পরবর্তীতে ছেলের পরিবার সমাধানের জন্য মাসখানেকের মধ্যে মেয়ের  বাবাকে দুইবার কল দিয়ে বসার কথা বললে মেয়ের বাবা এড়িয়ে যায় আর এরফলে পরবর্তীতে পুনরায় বসার আর সমাধানের জন্য ছেলের পরিবার মেয়ের অন্যান্য গুরুজনদের জানায় ব্যাপারটা কারণ মেয়ের মা অনেক খারাপ ব্যবহার করছিলেন।  কিন্তু হিতে বিপরীত মেয়ের পরিবার আরও ক্ষিপ্ত হই যে মেয়ের মামাদের জানানো হলো কেন।
এই অবস্থায় মেয়ের পরিবার রাগান্বিত হয়ে শারীরিক মানসিক নির্যাতনের কথা তুলে আইনের আশ্রয় নেওয়ার কথা তুলে আর মেয়েকে পাঠাবেইনা এমন কথা বলতে থাকে। পরবর্তীতে মেয়ে ছেলে নিজেদের মধ্যে মিল মিশ করতে থাকে ফোনে । কিন্তু মেয়ের ফ্যামিলি অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ করে মেয়ের সাথে সম্পুর্ন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দেওয়ার চেষ্টা করে।মেয়ের ফোন কেড়ে নেয়। পরে লুকিয়ে ছেলে মেয়ে উভয়েই দেখা করে মেয়ের এলাকায় গিয়ে কিছু সময়ের জন্য। পরে মেয়ের পরিবার যখন জানতে পারে যে ছেলে দেখা করতে এসেছে তখন তারা আরও ক্ষিপ্ত হয়। মেয়েকে বলে ওই ছেলের সাথে সংসার কিছুতেই করাব না। মেয়েকে তার মা বাবা বলে চলে যাও এতো দরদ হলে ওই ছেলের সাথে আর বাসায় আসবানা৷ 
মেয়ের ফ্যামিলি সেই পুরনো রাগ যে তাদের ফ্যামিলিকে জানানো হলো কেন এইজন্যই এবার ছেলের পরিবারের সকল আত্মীয় স্বজনদের সকল কথা দোষত্রুটি বলতে থাকেন কল দিয়ে এবং ছেলে মেয়ে যে ফ্লাটে ছিলেন সেখানে প্রতিবেশিদের ও বলে যায়।ছেলে অত্যাচার করে মারে নানান কথাবার্তা যৌতুক চাই,ছেলে মানসিক রুগী জালেম এসব উল্টো পাল্টা কথাবার্তা কিন্তু মেয়ের অপরাধ কিছুই বলেনা। মেয়ের মাকে ছেলের ভাবি বুঝায় যে সম্পর্ক ভাংগা উচিত নয়।যা হয়েছে মেনে নিয়ে সামনে আগাক ওরা কিন্তু মেয়ের মা বলেন যে না! আমি আমার মেয়েকে চাকুরী করাব, মানুষ যা বলে বলুক ছেলের হাতে এতো সহজেই দিবনা এই সেই। এরমধ্যে মেয়ের বড় মামা ছেলের বাবাকে জানায় যে ঘটনা হয়েছে এখন আপ্নারা যদি মনে করে সংসার শুরু করাবেন তাহলেও আলহামদুলিল্লাহ আর না হলেও আলহামদুলিল্লাহ। সেটা আপনারা বিবেচনা করেন। অথচ,অন্যদিকে মেয়ের মা বাবা সবসময় তিক্ত কথা বলছেন। কল দিলেই শুধু অভিযোগ।

এই অবস্থায় আট মাস চলছে। ছেলে তালাক দেওয়ার নিয়্যাত রাখেনি। কিন্তু ছেলের পরিবার(বাবা মা) ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সংসার না করানোর কথা চিন্তা করছে।অনেক তিক্ত হয়ে গেছে এতোদিন আর অন্যদিকে মেয়েও ঘরের বাইরে বের হওয়া রাতে , রাগের মাথায় সুইসাইডাল হুমকি গায়ে আগুন দেওয়া ইত্যাদি দেখে।আর মেয়ের ফ্যামিলি মেয়েকে নিস্পাপ দাবি করছে।

এদিকে মেয়ের ফ্যামিলি সম্পুর্ন দোষ ছেলের উপর চাপিয়ে দিয়ে চুপ করে বসে আছে।মেয়ের সাথে ছেলের কন্টাক প্রথম তিন মাস হলেও বাকি চার মাস ধরে মেয়ে তার পরিবারের ইচ্ছায় আর ছেলের সাথে কন্টাক করছেনা। ছেলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে  মেয়ের মা অপমান আর তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে।

এই অবস্থায় ছেলের পরিবার আর সম্পর্কে আগাতে চাচ্ছেনা। এজন্য মেয়ের মামাকে জানান যে এই অবস্থায় আর সংসার শুরু করানোর মত অবস্থা নাই। দুইজনের ভালো হবে ফিউচারের চিন্তা করে আলাদা করে দেওয়ায় ভালো দুইজনকে। এইভাবে সুন্দর ভদ্রভাবে প্রস্তাব করেছে আর মেয়ের ফ্যামিলির কি চাওয়া জানান। মেয়ের মামাও বলছে ঠিক আছে সেটাই ভালো তাহলে আলাদা করা। ওরা আগে থেকেই রাজি ছিল শুধু ছেলের পরিবার কখন জানাবে এমন অপেক্ষা যা মনে হলো। ওদের চিন্তাভাবনা ছিল মেয়ে নির্দোষ এসে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে যাবে।
এমনকি ছেলের বাবা মার সাথে রাগে  মেয়ের বাবা মা কথাও বলেনা এজন্য মামাকে জানানো হয়েছে।এছাড়া আর তো কোন পথ নেই।আট মাস থেকে ঝুলে আছে।প্রথমদিকে ছেলে আবেগে কান্নাকাটি করে ক্ষমা চেয়েছে মেয়ের মা বাবার কাছে কিন্তু তারা তাচ্ছিল্য করেছিল।

এই অবস্থায় ছেলে অনেক সংকিত আর ভীত যে এই তালাক দেওয়ায় সে কি গুনাহগার হচ্ছে কিনা? সে রাগারাগি নিজেও করেছে, ঝগড়াঝাটি করেছে। মেয়েরও যেমন দোষ ছিল তার ও দোষ ছিল। উপরুন্ত এই আট মাসে ছেলে মেয়ের কাছে আর ফ্যামিলির কাছে আবেগে ক্ষমাও চেয়েছে বিভিন্ন সময় কিন্তু তাচ্ছিল্য অপমান করা হচ্ছে বারবার ছেলেকে। মেয়েও তার ভুলের জন্য তিন চার মাস আগে ক্ষমা চেয়েছে স্বামীর কাছে কিন্তু এখন মেয়ে নিজের পরিবারের প্রচোনায় বিভিন্নভাবে ছেলেকে জালিম,প্রতারক বলছে।ছেলে কথা বলার চেষ্টা করলে কথাও বলছেনা।
এই পরিস্থিতিতে ছেলে মানসিক চিন্তিত। এদিকে ছেলের বাবা মা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আর নানান মিথ্যা  অভিযোগে এই সম্পর্ক থেকে সরে আসার জন্য বলছেন আর সেটা ছেলের বাবা মার ফাইনাল ডিশিসন। অন্যদিকে মেয়ের বাবা মা আর মেয়ে নিজেও কোন কথা বলা বা সংসার করব এমন কিছুই বলছেনা।শুধু দোষত্রুটি তিক্ততার কথা বলছে। অন্যদিকে তালাক ও চাচ্ছেনা তারা। এই অবস্থায় ঝুলন্ত রাখা অনুচিত তাই ছেলের পরিবার তালাক প্রস্তাব করেছে আর তারাও সম্মত তাই বুঝা যাচ্ছে কিন্তু অভিশাপ দিচ্ছে।
এখন ছেলের প্রশ্ন, আল্লাহর কাছে অপছন্দনীয় এইজন্য কি সে গুনাহগার হবে?ছেলে মেয়ে উভয় উভয়েরই হ্বক নষ্ট করেছে কিন্তু ছেলে বেশি ভয় পাচ্ছে স্বামী হিসেবে আল্লাহ জবাবদিহি করবেন কিনা। ওরা বদদুয়া করলে কি ছেলের উপর পড়বে? কিংবা এই তালাক কি জুলুম হবে?ওরা জালিম সম্বোধন করছে। ছেলে চেষ্টা করেছিল অনেক। এখন মুরব্বিদের পরামর্শে উভয়েরই ভবিষ্যতে ক্ষতির চিন্তা করে এই সিন্ধান্তে আসতে হচ্ছে এমনকি তার পরিবারের চাপে মেয়েও মনে মনে রাজি নাহলে তো স্বামীর সাথে কথা বলার চেষ্টা করতো তিন/চারমাস অবধি কথাও বলেনা মেয়ে। ছেলে বিনিতভাবে বেশ কয়েকদিন আগে কল দিলে মেয়ের মা কথা বলতে দেননি।আর যোগাযোগ করবানা এভাবে বলছে।

(ছেলে মেয়ে দুইজনেই দ্বীনের জ্ঞান আছে।সমবয়সী।সন্তান নেই।সাত মাস সংসারে তারা দুইজনই ছিল একসাথে।অন্যকেউ ছিলনা। তারা সালাত পর্দা নিয়মিত করে। মেয়ে সংসারে থাকা অবস্থায় স্বামীকে  বলেছিল যে বিয়ের আগেই তাকে স্বপ্নে সংসার করতে দিবনা শয়তান প্ররোচনা করতো।বিয়ের আগে এই সমস্যা অনেকদিন ছিল।মাঝেমধ্যে রাতে কে স্পর্শ করছে,ঘুমের মধ্যে চমকে উঠত, ছেলে এমনিতে নরম স্বভাবের ছিল মেয়ের সাথে থাকলে দুইজনে অনেক রেগে যেত)

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم


https://www.ifatwa.info/37650/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
কোন মারাত্মক সমস্যা ছাড়া কোন মহিলা তার স্বামী থেকে তালাক চাওয়া হারাম ও কবীরা গুনাহ্।

সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

أَيُّمَا امْرَأَةٍ سَأَلَتْ زَوْجَهَا طَلَاقًا فِيْ غَيْرِ مَا بَأْسٍ ؛ فَحَرَامٌ عَلَيْهَا رَائِحَةُ الْـجَنَّةِ.

‘‘যে কোন মহিলা কোন মারাত্মক সমস্যা ছাড়া নিজ স্বামীর নিকট তালাক চাইলো তার উপর জান্নাতের সুগন্ধি হারাম হয়ে যাবে’’। (আবূ দাউদ ২২২৬; তিরমিযী ১১৮৭; ইব্নু মাজাহ্ ২০৫৫)

সাওবান (রাঃ) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

الْـمُخْتَلِعَاتُ ؛ هُنَّ الـمُنَافِقَاتُ.

‘‘(কোন মারাত্মক সমস্যা ছাড়া) কোন কিছুর বিনিময়ে তালাক গ্রহণকারিণী মহিলারা মুনাফিক’’। (তিরমিযী ১১৮৬)

তবে কোন মারাত্মক সমস্যা দেখা দিলে কোন কিছুর বিনিময়ে স্বামীর কাছ থেকে তালাক গ্রহণ করা যেতে পারে।

‘আয়িশা (রাযিয়াল্লাহু আন্হা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: একদা হাবীবা বিন্তে সাহ্লকে তার স্বামী সাবিত বিন্ ক্বাইস বিন্ শাম্মাস মেরে তার একটি হাড় ভেঙ্গে ফেলে। ভোর বেলা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এ ব্যাপারে জানানো হলে তিনি সাবিতকে ডেকে পাঠালেন। অতঃপর বললেন: তুমি তার (তার স্ত্রী) কাছ থেকে কিছু সম্পদ নিয়ে তাকে ছেড়ে দাও। সাবিত বললেন: এমনকি চলে হে আল্লাহ্’র রাসূল! তিনি বললেন: হ্যাঁ, চলে। তখন সাবিত বললেন: আমি তাকে দু’টি খেজুরের বাগান দিয়েছি। এখনো তা তারই দখলে। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: বাগান দু’টি নিয়ে তাকে ছেড়ে দাও। অতঃপর সাবিত তাই করলেন। (আবূ দাউদ ২২২৮)

স্বামী ও স্ত্রীর উপর শরয়ী যেসব বিধানাবলী মানা আবশ্যক। তা যদি উভয়ের পক্ষে একসাথে বসবাস করে মানা অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাহলে স্ত্রীর জন্য স্বামীর কাছ থেকে তালাক চাইতে পারে। যেমন-

১.স্বামীর অধীনে থেকে শরয়ী পর্দা, নামায ইত্যাদি আবশ্যকীয় ইবাদত আদায় করা অসম্ভব হয়ে পড়া।

২.স্বামী স্ত্রীর আবশ্যকীয় জরুরত তথা বাসস্থান, খানা, পোশাক ও শারিরীক প্রয়োজন পূরণে অক্ষম হয়ে যাওয়া।

৩.স্বামী কর্তৃক স্ত্রীর উপর জুলুম করা। প্রহার করা, গালাগাল করা, অপমান করা ইত্যাদি।

৪.স্ত্রী থেকে স্বামীর ছয় মাসের অধিক সফরে চলে যাওয়া। এতে স্ত্রীর ফেতনা পতিত হবার আশংকা হলে স্ত্রী তালাক চাইতে পারে।

৫.স্বামী শরীয়ত গর্হিত অশ্লীল কাজে নিমগ্ন হয়ে পড়লে।

৬.স্ত্রীকে তার পিতামাতার সাথে দেখা সাক্ষাতে বাঁধা প্রদান করলে।

৭.বনিবনা না হয়। রুচির ভিন্নতার কারণে সংসারে অশান্তি অমিল হলে। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কষ্টকর হলে।

ইত্যাদি কারণে স্ত্রী তার স্বামীর কাছে তালাক চাইতে পারে।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে স্বামী যথেষ্ট চেষ্টা করেছে বিষয়টি সমাধান করার জন্য,কিন্তু স্বামী এক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে।

তাই প্রশ্নে উল্লেখিত সেই স্ত্রীকে তালাক দেয়ার দরুন স্বামী গুনাহগার হবেনা।
এক্ষেত্রে স্বামী এক তালাক দিবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...