আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
72 views
in খাদ্য ও পানীয় (Food & Drink) by (2 points)
retagged by

আমরা জানি, শেষ জামানায় দাজ্জালের ফিতনা সংঘটিত হবে । শেষ জামানার দাজ্জাল ও তার অনুসারীদের দ্বারা উৎপাদিত খাদ্য ও পানীয় বিষয়ে  হাদিসে কি কি বর্ণনা আছে, তা জানতে চাই । যাতে খাদ্যের ফিতনা সতর্ক থেকে, সুস্থতা ও ঈমানের সাথে বেঁচে থাকতে পারি।

1 Answer

+1 vote
by (678,880 points)
জবাবঃ- 
بسم الله الرحمن الرحيم


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَعَن أسماءَ بنتِ يزيدَ قَالَتْ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي بَيْتِي فَذَكَرَ الدَّجَّالَ فَقَالَ: إِنَّ بَيْنَ يَدَيْهِ ثَلَاث سِنِين سنة تمسلك السَّمَاءُ فِيهَا ثُلُثَ قَطْرِهَا وَالْأَرْضُ ثُلُثَ نَبَاتِهَا. وَالثَّانِيَةُ تُمْسِكُ السَّمَاءُ ثُلُثَيْ قَطْرِهَا وَالْأَرْضُ ثُلُثَيْ نَبَاتِهَا. وَالثَّالِثَةُ تُمْسِكُ السَّمَاءُ قَطْرَهَا كُلَّهُ وَالْأَرْضُ نَبَاتَهَا كُلَّهُ. فَلَا يَبْقَى ذَاتُ ظِلْفٍ وَلَا ذَاتُ ضِرْسٍ مِنَ الْبَهَائِمِ إِلَّا هَلَكَ وَإِنَّ مِنْ أَشَدِّ فِتْنَتِهِ أَنَّهُ يَأْتِي الْأَعْرَابِيَّ فَيَقُولُ: أَرَأَيْتَ إِنْ أَحْيَيْتُ لَكَ إِبِلَكَ أَلَسْتَ تَعْلَمُ أَنِّي رَبُّكَ؟ فَيَقُولُ بَلَى فَيُمَثِّلُ لَهُ الشَّيْطَانَ نَحْوَ إِبِلِهِ كَأَحْسَنِ مَا يَكُونُ ضُرُوعًا وَأَعْظَمِهِ أَسْنِمَةً . قَالَ: وَيَأْتِي الرَّجُلَ قَدْ مَاتَ أَخُوهُ وَمَاتَ أَبُوهُ فَيَقُولُ: أَرَأَيْتَ إِنْ أَحْيَيْتُ لَكَ أَبَاكَ وَأَخَاكَ أَلَسْتَ تَعْلَمُ أَنِّي رَبُّكَ؟ فَيَقُولُ: بَلَى فَيُمَثِّلُ لَهُ الشَّيَاطِينَ نَحْوَ أَبِيهِ وَنَحْوَ أَخِيهِ . قَالَتْ: ثُمَّ خَرَجَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِحَاجَتِهِ ثُمَّ رَجَعَ وَالْقَوْمُ فِي اهْتِمَامٍ وَغَمٍّ مِمَّا حَدَّثَهُمْ. قَالَتْ: فَأَخَذَ بِلَحْمَتَيِ الْبَابِ فَقَالَ: «مَهْيَمْ أَسْمَاءُ؟» قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ لَقَدْ خَلَعْتَ أَفْئِدَتَنَا بِذِكْرِ الدَّجَّالِ. قَالَ: «إِنْ يَخْرُجْ وَأَنَا حَيٌّ فَأَنَا حَجِيجُهُ وَإِلَّا فإِنَّ رَبِّي خليفتي علىكل مُؤْمِنٍ» فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَاللَّهِ إِنَّا لَنَعْجِنُ عَجِينَنَا فَمَا نَخْبِزُهُ حَتَّى نَجُوعَ فَكَيْفَ بِالْمُؤْمِنِينَ يَوْمَئِذٍ؟ قَالَ: «يُجْزِئُهُمْ مَا يُجْزِئُ أَهْلَ السماءِ من التسبيحِ والتقديسِ» . رَوَاهُ أَحْمد حسن ، رواہ احمد (6 / 453 ۔ 454 ح 28120) [و الطبرانی (24 / 158 ح 405 و سندہ حسن ۔ 161)]

আসমা বিনতু ইয়াযীদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আমার গৃহে ছিলেন এবং দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে বললেন, দাজ্জালের আগমনের পূর্বের তিন বছর এরূপ হবে যে, এটার প্রথম বছর আসমান তার এক-তৃতীয়াংশ বর্ষণ এবং জমিন তার এক-তৃতীয়াংশ ফলন বন্ধ রাখবে। দ্বিতীয় বছর আসমান তার দুই-তৃতীয়াংশ বর্ষণ তার জমিন তার দুই-তৃতীয়াংশ ফলন বন্ধ রাখবে। আর শেষ তৃতীয় বছর আসমান তার সমস্ত বর্ষণ এবং জমিন তার সমুদয় ফলন বন্ধ রাখবে, ফলে ক্ষুরবিশিষ্ট প্রাণী (যেমন- গরু, ছাগল প্রভৃতি) এবং শিকারী দাঁতবিশিষ্ট জন্তু (যেমন- হিংস্র জানোয়ার) নিঃশেষ হয়ে যাবে। দাজ্জালের সর্বাধিক মারাত্মক ফিতনাহ এটা হবে যে, সে কোন বেদুঈনের কাছে এসে বলবে, বল তো, যদি আমি তোমার মৃত উটগুলো জীবিত করে দেই, তাহলে তুমি কি বিশ্বাস করবে যে, আমি তোমাদের প্রভু? সে বলবে, হ্যাঁ, তখন শয়তান তার উটের আকৃতিতে উত্তম স্তন এবং মোটাতাজা কুঁজবিশিষ্ট অবস্থায় সামনে উপস্থিত হবে। তিনি (সা.) বলেন, অতঃপর দাজ্জাল এমন এক ব্যক্তির কাছে আসবে যার ভাই এবং পিতা মারা গেছে। তাকে বলবে, তুমি বল তো, যদি আমি তোমার পিতা ও ভাইদের জীবিত করে দেই তবে কি তুমি আমাকে তোমার প্রভু বলে বিশ্বাস করবে না? সে বলবে, হ্যা, নিশ্চয় বিশ্বাস করব। তখন শায়তান তার পিতা ও ভাইয়ের হুবহু আকৃতি ধারণ করে আসবে। আসমা (রাঃ) বলেন, এ পর্যন্ত আলোচনা করে তিনি (সা.) স্বীয় কোন প্রয়োজনে বাইরে গেলেন, এবং পরে ফিরে আসলেন।

এদিকে দাজ্জালের এ সমস্ত তাণ্ডবের কথা শুনে উপস্থিত লোকেরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় পতিত হলো। আসমা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) তখন দরজায় উভয় বাজুতে হাত রেখে বললেন, হে আসমা’! কি হয়েছে? আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনায় আপনি তো আমাদের কলিজা বের করে ফেলেছেন। তখন তিনি বললেন, (দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই) সে যদি বের হয় আর আমি জীবিত থাকি, আমিই তখন দলীল-প্রমাণের দ্বারা তাকে প্রতিহত করব। আর যদি আমি জীবিত না থাকি তখন প্রত্যেক মুমিনের সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই হবে আমার স্থলাভিষিক্ত। আসমা (রাঃ) বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর শপথ, আমাদের অবস্থা হলো আমরা আটার খামির তৈরি করি এবং রুটি তৈরি করে অবসর হতে না হতেই পুনরায় ক্ষুধায় অস্থির হয়ে পড়ি। অতএব সেই দুর্ভিক্ষের সময় মুমিনের অবস্থা কেমন হবে? জবাবে তিনি (সা.) বললেন, সেই বস্তুই তাদের ক্ষুধা নিবারণের জন্য যথেষ্ট হবে যা আকাশবাসীদের জন্য যথেষ্ট হয়ে থাকে। আর তা হলো তাসবীহ ও তাক্বদীস (অর্থাৎ আল্লাহর যিকর ও পবিত্রতা বর্ণনা করা)।
(মুসনাদে আহমাদ ২৭৬২০, মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ২০৮২১, মিশকাত ৫৪৯১)

وعن ابن عمر رضي الله عنهما: «أن رسول الله صلى الله عليه وسلم سئل عن طعام المؤمنين في زمن الدجال؟ قال: "طعام الملائكة". قالوا: وما طعام الملائكة؟ قال: "طعامهم منطقهم بالتسبيح والتقديس، فمن كان منطقه يومئذ التسبيح والتقديس؛ أذهب الله عنه الجوع؛ فلم يخش جوعًا» .

رواه الحاكم في "مستدركه" من طريق سعيد بن سنان، وقال "صحيح الإسناد
সারমর্মঃ-
ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো দাজ্জাল আগমনের সময় মুমিনের খাবার কেমন হবে? জবাবে তিনি (সা.) বললেন, সেই বস্তুই তাদের খাবার হবে যা আকাশবাসীদের জন্য হয়ে থাকে। আর তা হলো তাসবীহ ও তাক্বদীস (অর্থাৎ আল্লাহর যিকর ও পবিত্রতা বর্ণনা করা)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
দাজ্জালের যামানায় অনাবৃষ্টির দরুন ফসল উৎপন্ন হবেনা। এ সময় তাসবীহ ও তাক্বদীস অর্থাৎ আল্লাহর যিকর ও পবিত্রতা বর্ণনা করাই মুমিনদের জন্য খাবার হিসেবে যথেষ্ট হবে।

তবে দাজ্জাল অনুসারীদের কেমন খাবার হবে,এ সংক্রান্ত সহীহ হাদীস পাইনি।

তবে একটি জয়ীফ হাদীস পেয়েছি,
নু’আইম ইবনে হাম্মাদ সংকলিত ‘আলফিতান’ –এ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর সূত্রে উল্লেখিত হয়েছে, ‘দাজ্জালের সঙ্গে ঝোল ও এমন গোশতের পাহাড় থাকবে, যা কখনো ঠাণ্ডা হবে না’।

বর্তমান যুগে পৃথিবীতে নানা স্তর অতিক্রম করে খাদ্য ও পানীয় নিরাপদ রাখার জন্য স্বতন্ত্র কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়ে আছে। এই সকল প্রতিষ্ঠান ‘ফুড প্রসেসিং ও প্রিসার্ভেশন’ নামে কাজ করে যাচ্ছে। 

এই সকল প্রতিষ্ঠানের কাজই হল খাদ্য ও পানীয় বস্তুকে আধুনিক থেকে আধুনিকতর পদ্ধতিতে সংরক্ষিত করা বিষয়ে গবেষণা করা। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো এ যাবত বহু সংখ্যক পদ্ধতি আবিস্কার করে ফেলেছে। 

★সুতরাং এক্ষেত্রে প্যাকেট জাত রান্না করা গোশত ও প্যাকেটজাত রান্না করা তরকারী, যাহা এক বিশেষ মাত্রার তাপে গরম রেখে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা হয়,এটি সেই খাবারের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (2 points)
edited by
শ্রদ্ধেয় মুফতী ওলি উল্লাহ, (ইফতা বিভাগ, Islamic Online Madrasah, IOM)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু ।

ব্যক্তিগতভাবে আপনি আমার পরিচিত নন, তারপরেও আমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ । আপনার সাথে আমার ছাত্র ও শিক্ষকের সম্পর্ক স্থাপিত হলো । হযরত, আমি ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশের প্রচলিত বাংলা মাধ্যমের সাধারণ শিক্ষা  গ্রহণ করেছি । এজন্য আরবি ভাষা, ইসলামী আইন কানুন-ইতিহাস অনেক কিছুই আমার জ্ঞানের বাহিরে । আমি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যতটুকু না পড়েছি তাতে  প্রায় কিছুই শিখতে পারিনি । আমি সরকারি গণ-গ্রন্থাকারে আল্লাহর রহমতে, পনেরো বছর একটানা সামনে যা পেয়েছি তাই অধ্যয়ন করেছি । আল্লাহ তায়ালার এই অসীম রহমতের জন্য, আল্লাহর কাছে সারা জীবন শুকরিয়া জানাই । এত বছর  দিন রাত অধ্যয়ন করে আমি জানতে পেরেছি যে আমি প্রায় কিছুই জানিনা । আমি বর্তমানে, ছোট একটি  পুরুষদের পোশাকের দোকান পরিচালনা করি, ও অবসর সময়ে শিক্ষামূলক বিভিন্ন বিষয় তৈরি করার চেষ্টা করি । 
আমার ইচ্ছা আমি মুসলিম উম্মাহকে সতর্ক করার জন্য ইহুদি-খ্রিষ্টান সভ্যতা কর্তৃক পরিচালিত  খাদ্য সংস্কৃতি ও প্রস্তুতকৃত খাদ্য সম্ভার - এদের, পশ্চাতে লুকায়িত আসল সত্য প্রকাশ করব এবং এদের অন্তঃসারশূন্য বাস্তবতার সত্যিকারের চিত্র  সকলের সামনে উন্মোচন করে দিব । 
ইহুদি-খ্রিস্টানদের প্রবর্তিত এই খাদ্যের বিশৃঙ্খলা ছাড়াও আরও একটি ভয়াবহ বিষয় আছে । তা হল, শয়তান পূজারীদের সংঘ/গুপ্ত সংগঠন/নাস্তিক্যবাদী দল (Satanist group/ Secret society/Atheist class ) এদের গোপন ইচ্ছা, ওরা মুসলিমদের ধ্বংস করে দিতে চায়, ক্ষমতাহীন করে দিতে চায়, সারা জীবন গোলাম বানিয়ে রাখতে চায় । খাদ্য সংস্কৃতির মাধ্যমে ওরা ওদের চক্রান্তের বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে । আমার ইচ্ছা আমি এই চক্রান্ত সম্পর্কে মুসলিম উম্মাহকে সতর্ক করি, আল্লাহ চাহে তো ।
পূর্বে উল্লেখ করেছি, যে আমি আরবি ভাষা বা আরবি মাধ্যমের প্রায় সব বিষয়ে জ্ঞানহীন । আমার কাছে যে সকল তথ্য বিদ্যমান আছে সবই বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় উপলব্ধ । অর্থ এজন্য আমি যে প্রশ্ন করি, তার যদি সম্ভাব্য সকল উল্লেখ (রেফারেন্স) সবিস্তারে প্রদান করেন, আলোচনা করেন, তবে আমার প্রবন্ধ লিখতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা হবে । এবং এই সংযোজনপূর্বক উপস্থাপনা, মুসলিম উম্মার সকলের নিকট আশা করি গ্রহণযোগ্য হবে । আমি আপনাকে উদাহরণস্বরূপ একটি রচনার গুগল ড্রাইভের লিংক প্রদান করছি আপনি ডাউনলোড করে পড়ে দেখবেন । আমার বর্ণিত তথ্যাদির সাথে কুরআনের ভাষ্য, হাদিসের বর্ণনা, কোন সাহাবীদের বর্ণনা, অথবা তাবেঈ বা তাবে-তাবেঈদের কোন বর্ণনা যদি সংযুক্ত করা যায়, তবে সবচেয়ে ভালো হবে বলে আমি মনে করি । ইসলাম যে পরিপূর্ণ জীবন বিধান এবং সকল বিষয়ের পূর্ণ নির্দেশনা দ্বীন-ইসলামের ভিতরে যে আছে, সে বোধ, মানুষের মনে নতুন করে অনুভূত হতে পারে বলে আমি মনে করি । আশা করি গুগল ড্রাইভ থেকে, প্রবন্ধটি পড়ার পরে বর্তমান, প্রশ্নটির উত্তর পুনরায় দিবেন । যাতে  নিবন্ধটি সর্বাঙ্গীন সুন্দর ও তথ্যবহুল করা যায় ।


আমি প্রায় তিন বছরের অধিক সময় যাবত, আমার অবসর সময়ে, এরূপ অনেকগুলো প্রবন্ধ সংগ্রহ, ইংরেজি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ভাষান্তর/ অনুবাদ, এরপর তা পুনরায় চলিত বাংলায় লেখা, সর্বশেষ কম্পিউটারে MS Word file হিসেবে সংরক্ষণ - ধারাবাহিকভাবে এই কাজগুলো করে আসছি । আপনি প্রদত্ত ইমেইল ঠিকানা সংগ্রহে রাখতে পারেন, ও আমাকে আপনার Email ঠিকানা থেকে “Send me Text” লিখে ইমেইল করে রাখতে পারেন । আমার যখনই  প্রবন্ধ সংগ্রহ ও লেখা ও সংরক্ষণ করা সম্পন্ন হয়ে যাবে, তখন আমি আপনাকে ছোট একটি ওয়ার্ড ফাইলে প্রবন্ধ সমূহ পাঠিয়ে দিব । এতে আপনি ও আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষকগণ ও তাদের পরিবারবর্গ আশা করি এসব খাদ্যের ভয়াবহতা/আধুনিক জীবনের বিশৃংখলা থেকে সতর্ক ও হেফাজতে থাকতে পারবেন,ইনশাআল্লাহ । 
আরো একটি নতুন প্রশ্ন ওয়েবসাইটে আপলোড করেছি  । সম্ভব হলে, এটিরও একটি উত্তর আপনি প্রদান করবেন । আপনি আপনার প্রয়োজনীয় সময় নিয়ে উত্তর প্রদান করতে পারেন । আমার দেরি হলেও কোন সমস্যা নেই । প্রশ্নটি নিচে সংযুক্ত করে দিলাম ।

(( শেষ জামানায় প্রচলিত খাদ্য সম্পর্কে কি কি নেতিবাচক/সতর্কতামূলক বর্ণনা এসেছে সহি হাদিসে ?
আমরা জানি, শেষ জামানা হবে বিশৃঙ্খল ও অজ্ঞতার জামানা । শেষ জামানায়, প্রচলিত খাদ্যের বিশৃঙ্খলা ও অসারতা সম্পর্কে জানতে চাই । যাতে আমরা, খাদ্য বিষয়ে সতর্কতা বজায় রাখতে পারি ।সেই জন্য,  কুরআন ও হাদিসে শেষ জামানার খাদ্য সম্পর্কে, সতর্কতামূলক বর্ণনা বা নির্দেশ থেকে থাকে, সেই নির্দেশাবলী সম্পর্কে জানতে চাই । ))


(Syed Golab Arefin)

টেস্টিং সল্ট (Monosodium glutamate) নিবন্ধটির (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইল MS Word file) গুগল ড্রাইভের লিংক: 
খাওয়ার সোডা সম্পর্কিত বিপদ :

আল্লাহ দ্বীন ইসলামের খেদমতে, আপনাকে ও আমাকে কবুল করেন আল্লাহর কাছে বিনম্র হয়ে এই দোয়া করছি ।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...