ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) বিতরের নামায তাহাজ্জুদের ওয়াক্তে পড়ার ইচ্ছা করার পর ঘুমিয়ে গেলে, তাহাজ্জুদের ওয়াক্তে উঠতে না পারলে, ফজরের আযানের পরে উঠলে, সেক্ষেত্রে বিতরের নামাযকে কাযা করতে হবে।
الفتاوى الهندية (1 / 111):
"ويجب القضاء بتركه ناسيًا أو عامدًا وإن طالت المدة ولايجوز بدون نية الوتر".
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (2 / 6):
"أما في القضاء عند الناس فلايرفع حتى لايطلع أحد على تقصيره"
(২) বিতরের ওয়াজিব নামায কাযা আদায় করতে হয়।
(৩) উপরোক্ত পরিস্থিতিতে বিতরের কাযা আগে আদায় করবেন। তারপর ফজরের কাযা আদায় করবেন।
(৪) ফজরের নামায দেড়ী করে আদায় করাতে নামায শেষ হতে যদি নিষিদ্ধ সময়ের ৩/৪ মিনিট পার হয়ে যায়, তাহলে নামায ফাসিদ হয়ে যাবে। আবার কাযা করতে হবে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
https://www.ifatwa.info/471