আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

+2 votes
738 views
in সালাত(Prayer) by (38 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম । হযরত  আমি মুবাশ্বির;  এইচ এস সি শিক্ষার্থী; ।
আমি হানাফী মাজহাব ফলো করি । এখন নামাজের বিশেষ কোন অংশ যেমন সিজদায়ে সাহুর কথাই বলি । আমাদের মাজহাব অনুযায়ী আমরা যেভাবে সিজদায়ে সাহু আদায় করি তার সপক্ষে কোন দলিল বা সহীহ হাদিস আমার চোখে পড়েনি । কিন্তু সিজদায়ে সাহু আদায়ের ব্যাপারে আমি একটি সহীহ হাদিস জানি যেটা হানাফী মাযহাবের পদ্ধতির সাথে এক নয় । প্রশ্ন হচ্ছে আমি কি যে হাদিস রেফারেন্স পেয়েছি সে মতোই আমল করব নাকি মাযহাব অনুযায়ীই করব।

1 Answer

0 votes
by (657,800 points)
edited by
উত্তর
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

সাহু সেজদা আবশ্যক হয়, এমন কাজ নামাযের ভিতরে হয়ে গেলে, নামাযের শেষ বৈঠক শেষ করে সালাম ফিরাবে, তারপর দু’টি সেজদা দিবে, তারপর আবার স্বাভাবিকভাবে তাশাহুদ, দরূদ ও দুআয়ে মাসূরা পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামায শেষ করবে।

ছহীহ হাদিস থেকে আমরা কিছু দলিল পেশ করছিঃ 
وَإِذَا شَكَّ أَحَدُكُمْ فِي صَلاَتِهِ، فَلْيَتَحَرَّ الصَّوَابَ فَلْيُتِمَّ عَلَيْهِ، ثُمَّ لِيُسَلِّمْ، ثُمَّ يَسْجُدُ سَجْدَتَيْنِ»

হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ তোমাদের মাঝে যখন কারো নামাযের ব্যাপারে সন্দেহ হয়ে যাবে, তখন তার জন্য উচিত এ ব্যাপারে চিন্তা ফিকির করা, তারপর নামায পূর্ণ করে সালাম ফিরাবে তারপর দুই সিজদা করবে। {সহীহ বুখারী-১/৫৮, হাদীস নং-৪০১, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৭২}

عَنْ عَبْدِ اللهِ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: «السَّهْوُ أَنْ يَقُومَ فِي قُعُودٍ , أَوْ يَقْعُدَ فِي قِيَامٍ , أَوْ يُسَلِّمَ فِي الرَّكْعَتَيْنِ , فَإِنَّهُ يُسَلِّمُ , ثُمَّ يَسْجُدُ سَجْدَتَيِ السَّهْوِ , وَيَتَشَهَّدُ , وَيُسَلِّمُ»

হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ ভুল হল এই যে, নামাযী ব্যক্তি বসার বদলে দাঁড়িয়ে যাওয়া। অথবা দাঁড়ানোর বদলে বসে যাওয়া, বা [তিন বার চার রাকাতওয়ালা নামাযে] দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে দেয়া। তাহলে এমন ব্যক্তি সালাম ফিরানোর পর দুই সেজদা করবে,তারপর তাশাহুদ পড়ে সালাম ফিরাবে। {তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-২৫৬৫}

হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ ছাড়াও হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ রাঃ, হযরত আব্দুল্লাহ বিন জুবায়ের রাঃ, হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ, হযরত সাদ বিন আবী ওয়াক্কাস রাঃ প্রমূখ সাহাবাগণ থেকে সালাম ফিরানোর পর সাহু সেজদা করা প্রমানিত। {শরহু মাআনিল আসার, হাদীস নং-২৫৬৪}

عَنْ ثَوْبَانَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «لِكُلِّ سَهْوٍ سَجْدَتَانِ بَعْدَ مَا يُسَلِّمُ»،

হযরত সাওবান রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ প্রত্যেক ভুলের কারণে দুই সিজদা দিতে হবে সালাম ফিরানোর পর। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১০৩৮, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১২১৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২২৪১৭}

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ شَكَّ فِي صَلَاتِهِ فَلْيَسْجُدْ سَجْدَتَيْنِ بَعْدَ مَا يُسَلِّمُ»

হযরত আব্দুল্লাহ বিন যাফর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যার নামাযে সমস্যা হয়ে যায়, সে যেন দু’টি সেজদা করে সালাম ফিরানোর পর। {সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-১৫৫০}
,
 আরো কিছু হাদীস ও আছার উল্লেখ করা হল :
১. আলকামা থেকে বর্ণিত, আবদুল্লাহ (ইবনে মাসউদ) রা. সেজদা সাহু সালামের পরে করেছেন এবং উল্লেখ করেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরূপ করেছেন। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৪৪৭৫
حدثنا ابن عيينة، عن منصور، عن إبراهيم، عن علقمة: أن عبد الله سجد سجدتي السهو بعد السلام، وذكر أن النبي صلى الله عليه وسلم فعله.
নিমাবী রাহ. (১৩২২হি.) ‘আছারুস সুনান’ কিতাবে (পৃ. ২৯৬) বলেন, إسناده صحيح ‘এর সনদ সহীহ’।

২. কায়েস ইবনে আবী হাযিম থেকে বর্ণিত, মুগীরা ইবনে শুবা রা. আমাদের নিয়ে নামায পড়েন। দ্বিতীয় রাকাতে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে আমরা সুবহানাল্লাহ বলি। তিনি ইশারা করেন এবং সুবহানাল্লাহ বলে নামায অব্যাহত রাখেন। নামায শেষ করে সালাম ফিরিয়ে বসা অবস্থায় দুটি সেজদা করেন। তারপর বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিয়ে নামায পড়েন। (দ্বিতীয় রাকাতে) না বসে সোজা দাঁড়িয়ে যান এবং নামায অব্যাহত রাখেন। যখন নামায পূর্ণ করলেন তখন বসা অবস্থায় দুটি সেজদা করলেন এবং বললেন, তোমাদের কেউ যখন নামায পড়ে আর বসা থেকে দাঁড়িয়ে যায়, পুরোপুরি না দাঁড়িয়ে থাকলে যেন বসে পড়ে। তাকে সেজদা সাহু করতে হবে না। আর পুরোপুরি দাঁড়িয়ে থাকলে যেন নামায অব্যাহত রাখে এবং বসা অবস্থায় দুটি সেজদা করে। -শরহু মাআনিল আছার ১/৭২২-৭২৩
حدثنا ابن مرزوق، قال: ثنا أبو عامر، عن إبراهيم بن طهمان، عن المغيرة بن شبيل، عن قيس بن أبي حازم، قال: صلى بنا المغيرة بن شعبة، فقام من الركعتين قائماً، فقلنا: سبحان الله فأومى وقال: سبحان الله فمضى في صلاته. فلما قضى صلاته وسلم، سجد سجدتين وهو جالس، ثم قال: صلى بنا رسول الله صلى الله عليه وسلم، فاستوى قائماً من جلوسه، فمضى في صلاته. فلما قضى صلاته، سجد سجدتين وهو جالس، ثم قال: إذا صلى أحدكم فقام من الجلوس، فإن لم يستتم قائماً، فليجلس، وليس عليه سجدتان، فإن استوى قائماً، فليمض في صلاته، وليسجد سجدتين وهو جالس.

৩. আবদুল্লাহ ইবনে হানযালা ইবনে রাহিব থেকে বর্ণিত, উমর ইবনে খাত্তাব রা. মাগরিবের নামায পড়েন। কিন্তু প্রথম রাকাতে একেবারেই কুরআন পাঠ করেননি। দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা দু’বার পড়েন। যখন সালাম ফিরালেন তখন দুটি সেজদা করলেন। -শরহু মাআনিল আছার ১/৭২৪
حدثنا سليمان بن شعيب، قال: ثنا عبد الرحمن بن زياد قال: ثنا شعبة، قال: حدثني عكرمة بن عمار اليمامي، عن ضمضم بن جوس الحنفي، عن عبد الرحمن بن حنظلة بن الراهب ১[1].: أن عمر بن الخطاب رضي الله عنه صلى صلاة المغرب، فلم يقرأ في الركعة الأولى شيئاً. فلما كانت الثانية قرأ فيها بفاتحة القرآن وسورة مرتين، فلما سلم سجد سجدتي السهو.
বদরুদ্দীন আইনী রাহ. (৮৫৫হি.) ‘নুখাবুল আফকার’ গ্রন্থে (৪/৩২৪) লেখেন,
أخرج الأثر المذكور بإسناد حسن جيد
‘ইমাম তহাবী এটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে বর্ণনা করেছেন’।

৪. কায়েস ইবনে আবী হাযিম থেকে বর্ণিত, সাদ ইবনে মালেক রা. আমাদের নিয়ে নামায পড়েন এবং দুই রাকাতে (না বসে) দাঁড়িয়ে যান। মুকতাদীরা সুবহানাল্লাহ বললে তিনিও সুবহানাল্লাহ বলেন এবং নামায অব্যাহত রাখেন। অতপর সালাম ফিরিয়ে দুটি সেজদা করেন। -শরহু মাআনিল আছার ১/৭২৪
حدثنا سليمان، قال: ثنا عبد الرحمن، قال: ثنا شعبة، عن بيان أبي بشر الأحمسي، قال: سمعت قيس بن أبي حازم، قال: صلى بنا سعد بن مالك، فقام في الركعتين الأوليين، فقالوا: سبحان الله، فقال: سبحان الله فمضى، فلما سلم  سجد سجدتي السهو.
বদরুদ্দীন আইনী রাহ. ‘নুখাবুল আফকার’ গ্রন্থে (৪/৩২৮) বলেন, أخرجه بإسناد رجاله كلهم ثقات ‘ইমাম তহাবী এটি এমন সনদে বর্ণনা করেছেন যার সকল রাবী ছিকা’।
আরো দ্রষ্টব্য : কিতাবুল হুজ্জা আলা আহলিল মাদীনা ১/২২৭

৫. ইউসুফ ইবনে মাহাক থেকে বর্ণিত, ইবনে যুবাইর রা. আমাদের নিয়ে যোহরের নামায পড়েন। দ্বিতীয় রাকাতে দাঁড়িয়ে গেলে আমরা সুবহানাল্লাহ বলি। তিনিও সুবহানাল্লাহ বলেন এবং তাদের দিকে ভ্রুক্ষেপ করেননি। অতপর নামায পূর্ণ করে সালাম ফিরিয়ে দুটি সেজদা করেন। -শরহু মাআনিল আছার ১/৭২৫

حدثنا أبو بكرة، قال: ثنا أبو داود، قال: ثنا هشيم، عن أبي بشر، عن يوسف بن ماهك قال: صلى  بنا ابن الزبير رضي الله عنهما، فقام في الركعتين الأوليين من الظهر، فسبحنا به، فقال: سبحان الله ولم يلتفت إليهم، فقضى ما عليه، ثم سجد سجدتين بعد ما سلم.

৬. আবদুল আযীয ইবনে সুহাইব থেকে বর্ণিত, আনাস রা. তৃতীয় রাকাতে বসে গেলে মুকতাদীরা (সতর্ক করার জন্য) সুবহানাল্লাহ বলে। তিনি দাঁড়িয়ে চার রাকাত পূর্ণ করেন। যখন সালাম ফিরালেন তখন দুটি সেজদা করলেন। তারপর লোকদের দিকে মুখ করে বললেন, তোমাদের ভুল হলে অনুরূপ করবে। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, বর্ণনা ৪৫২০
حدثنا ابن علية، عن عبد العزيز بن صهيب: أن أنساً قعد في الركعة الثالثة فسبحوا، فقام فأتمها أربعاً، فلما سلم سجد سجدتين، ثم أقبل على القوم فقال: إذا وهمتم فاصنعوا هكذا.
আরো দ্রষ্টব্য : মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, বর্ণনা ৪৪৭০, ৪৫১৯; শরহু মাআনিল আছার ১/৭২৫
৭. শা‘বী থেকে বর্ণিত, দাহ্হাক ইবনে কায়েস রা. লোকদের নিয়ে যোহরের নামায পড়েন। কিন্তু দ্বিতীয় রাকাতে বসেননি। অতপর যখন সালাম ফিরালেন তখন বসা অবস্থায় দুটি সেজদা করলেন। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, বর্ণনা ৪৫৩৭
حدثنا أسباط بن محمد، عن مطرف، عن الشعبي، قال: صلى الضحاك بن قيس بالناس الظهر، فلم يجلس في الركعتين الأوليين، فلما سلم سجد سجدتين وهو جالس.

৮. যুহরী থেকে বর্ণিত, আবু সালামা রাহ. সেজদা দুটি সালাম ফিরানোর পরে করেছেন। -প্রাগুক্ত, বর্ণনা ৪৪৭১
حدثنا أبو معاوية، عن زياد بن سعد، عن الزهري، عن أبي سلمة: أنه سجدهما بعد التسليم...

৯. ইবনে জুরায়জ থেকে বর্ণিত, আমি আতা (ইবনে আবী রাবাহ) রাহ.-কে জিজ্ঞাসা করলাম- সেজদা সাহু কখন করা হবে? বললেন, যখন সালাম ফিরাবে। -মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, বর্ণনা ৩৫০৫
عن ابن جريج قال: قلت لعطاء: متى يسجد سجدتي السهو؟ قال: حين يسلم.
আরো দ্রষ্টব্য : মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, বর্ণনা ৪৫৩৩

১০. মা‘মার থেকে বর্ণিত, হাসান (বছরী) ও কাতাদা রাহ. বলেন, সেজদা সাহু সালাম ফিরানোর পরে হবে। -মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, বর্ণনা ৩৪৫৪
عن معمر، عن الحسن وقتادة قالا: سجدتي السهو بعد التسليم.
.
,
যদিও শাফেয়ী মাযহাব সহ আরো কিছু মাযহাব এবং কিছু উলামায়ে কেরামদের মত এক্ষেত্রে ভিন্ন।
এবং তাদের মতের পক্ষে হাদীসও বিদ্যমান রয়েছে।
তাই সেই মতটিও ছহিহ আছে। 
তবে  সেই মাযহাবের অনুসারীরাই শুধু সেটার উপর আমল করবে।

যেহেতু হানাফী মাযহাবের মতের স্বপক্ষে ছহীহ ছরীহ হাদিস তয়েছে,তাই এক্ষেত্র  হানাফী মাযহাবের অনুসারীদেরকে হানাফী মাযহাবের মত অনুযায়ীই আমল করতে হবে।      
অন্যদিকে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
এখানে যতগুলো হাদিস দেওয়া হয়েছে সবগুলো তো দেখি অন্য মাযহাবের পক্ষেই যাচ্ছে। হানাফি মাযহাবের পক্ষে কোনো হাদিস নেই যেখানে বলা আছে যে আত্তাহিয়্যাতু পড়ে একদিকে সালাম ফিরিয়ে দুই সিজদা দিয়ে এরপর সব পড়ে দুই দিকে সালাম?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...