আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
300 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (28 points)
closed by
কয়েকদিন আগে আমি একটা প্রশ্ন করেছিলাম এই বিষয়ে যে হিন্দু শিক্ষিকাকে বাদ দেওয়ার জন্য মিথ্যা বলা কি কুফর হবে কিনা।উত্তর টা পেয়েছি। আপনার হয়ত মনে পড়েছে। আমার যে ইমান নিয়ে সন্দেহ হত।
https://ifatwa.info/41449/?show=41517#a41517

আমি তাকে প্রাথমিকভাবে এবার ১ মাসের জন্য বাদ দিতে চেয়েছিলাম পরীক্ষার সিলেবাস অনেক বাদ আছে এই কারন বলে। আমি প্রথমে এইজন্য মা আর আপুর সাথে কথা বলি। সেই শিক্ষিকার আর্থিক অবস্থা তেমন ভাল না। তাই আমার মা আর আপু চাচ্ছে সপ্তাহে ১ দিন পড়তাম।যাতে সে কিছু হলেও টাকা পায়।

( আমি যদি মা কে ইমান নিয়ে সন্দেহের ব্যাপারটা বলি তাহলে হয়তবা কাজ হবে না( সিউর না)। কয়েকদিন আগে এমন একটা কথা বলছিলাম তখন মা এমন বলেছিল যে তারা গোড়া হিন্দু না। কিন্তু হিন্দু তো হিন্দুই। রাশিফল, ভবিষ্যৎবানী এগুলাতে বিশ্বাস করে। একবার সেই শিক্ষিকা আমার হাত টান দিয়ে দেখে আর বলে আমার নাকি টাকা হবে। আমি বিশ্বাস করি না এগুলা জ্যোতিষীকে হাত দেখানো। কিন্তু তারা তো করে। পরে আরেকদিন ভবিষ্যৎ নিয়ে আরেক কথা বলে যা এমন ভবিষ্যৎ বানী হিসেবে বলছে কিনা তা তো জানি না। কিন্তু কথার ধরন দেখে মনে হয় ভবিষ্যৎ বানী হিসেবে বলছে। আমি কোন উত্তর দেই নাই।)
১)
এখন আমি জানতে চাই ইমান নিয়ে এমন আশংকায় থাকার পরেও কি তার কাছে পড়া উচিত হবে?
( আমার বাইরেও প্রাইভেট আছে। মুসলিম শিক্ষক পড়ায় সেখানে।)

২) যদি আমি পড়ি আর তার এমন কথাবার্তা শুনে কোন উত্তর না দেই তাহলে কোন সমস্যা হবে?
৩) আমার মনে হয় যে সে কি কোন রাশিফল দেখে আসল যে আজকে এই টাইমে পড়ানো তার জন্য তাদের মতে শুভ কিনা। এমন অবস্থায় কি পড়ব?

( আমার কিন্তু তার কোন দরকারই নেই, বললাম যে তাদের আর্থিক অবস্থার কথা, তাই আমার মা বলে পড়তে)

৪) ৩ এ যেমন বললাম,
কোন রাশিফল দেখে আসল কিনা, এমন যদি সে আসলেই করে থাকে এভাবে কি আমার কোন গুনাহ হবে?
এটা যদি সে করে তাহলে কি তা নিজে কাফিরের জন্য ফিতনা হয়ে গেলআম?

৫) তাকে খাবার দিতে গেলেও সন্দেহ হয় তাকে নিয়ে। একদিন সন্ধ্যায় হয়তবা ঝাল কিছু দেওয়া হয়েছিল।  তখন বলে " সন্ধ্যা বেলায় ঝাল খাইতাসি কেন"।  হয়তবা ভুতের ব্যাপার তাদের মতে। আমার যতদূর মনে হয়। এখন সে যদি পানি চায় আমাদের কাছ থেকে ঝাল সরানোর জন্য তাহলে পানি দিলে কি তাদের কুফরি কাজে সাহায্য হয়ে যায়?
ক) তাকে নাস্তা পানি দেওয়া কি বাদ দিব?

খ) তার কাছে পড়ার দরকার আমার নেই কিন্তু তাদের আয় কম। তাকে যে বেতন দেওয়া হয় আর সে যদি তা কুফরি কাজে ব্যবহার করে তাহলে কি কুফর হবে?

(কমেন্টে আরো প্রশ্ন)
closed
by (28 points)
৬)
 আমাদের বাসার মেঝে এমন যে পানি পড়লে ফ্যানের বাতাস লাগলে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়, কিন্তু ফ্যানের বাতাস ছাড়াও শুকায়, অনেক্ক্ষণ লাগে৷ এই মেঝেতে নাপাক পানি পড়লে কি করব?

৭) আমাদের বাসার মেঝে যদি এমন হয় যে নাপাক পানি লাগলে ধৌত করতে হবে, অর্থাৎ পানি শোষণ ক্ষমতা না থাকে তাহলে কি এভাবে আল্লাহর কাছে দোয়া করা জায়েজ হবে?- যাতে আমাদের বাসার মেঝেতে শোষন ক্ষমতা এসে পড়ে তাহলে নাপাক পানি পরলে শুকিয়ে গেলেও ধৌত করতে হবে না।


by (28 points)
edited by
৮)আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি নাপাক জিনিস যদি নিজে থেকে ধুইতে যাই তাহলে মা বাধা দেয় আর বলে এসব না করে পড়তে। আমার মা পাক- নাপাকির মাসায়ালা সম্পর্কে তেমন কিছু জানে হয়ত তাই এমন বলে।
আমার অপারগতা আর অসচেতনতার কারনে এতদিন কিছু কিছু জায়গায় অদৃশ্যমান নাপাকি বা দৃশ্যমান নাপাকি লাগতে পারে। আমি যদি নিজের বাসায় থাকতাম বা পরিবারের বড় সদস্য হতাম তাহলে অবশ্যই আমি নিজে ধুয়ে ফেলতাম সবগুলো সম্ভাব্য জায়গা। কিন্তু আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে ছোট।
আমি একটা প্রশ্ন করেছিলাম যে নাপাকি দূর করার জন্য দোয়া করা যাবে কিনা৷ লিংক ঃ


উত্তর পেয়েছি।
কিন্তু এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে আমি যদি এভাবে দোয়া করি যাতে যে যে জিনিসে নাপাকি লেগে গেছে সেসব জিনিস যাতে আল্লাহ সরিয়ে অনুরূপ জিনিস আমাকে দিয়ে দেন যাতে আমার কিছু করতে না হয়?

 (মানে আমি যদি সেগুলো নাও কিনি বা সরাই , যাতে আল্লাহ সেসব জিনিস সরিয়ে ওমনই পাক জিনিস দিয়ে দেন)


এমনভাবে দোয়া করা কি জায়েজ হবে আমার জন্য?
কথাটি কি বুঝতে পেরেছেন?


by (28 points)
ক)
ফাতওয়া তো শরীয়তের অংশ, তাই না?

খ) 
"শরীয়তের বিধি-বিধানের অনুসরণে সবাই বাধ্য। পৃথিবীর কোনো মানুষ এমন কোনো স্থরে কখনো পৌছতে পারবে না যে,যেখানে পৌছে গেলে তার উপর থেকে সকল প্রকার বিধিনিষেধ চলে যায়। " 

৮) এ যে প্রশ্নটা করলাম। 
আমি এমন চাই না যে আমার উপর শরিয়তের বিধান চলে যাক। যে জিনিসগুলোতে নাপাকি লেগে যেতে পারে সে জিনিসগুলো পাক করার পদ্ধতি আছে। আল্লাহই ভাল জানেন। 
কিন্তু অনেক ক্ষন লাগতে পারে আর কোথায় কোথায় লেগেছে তাও সবগুলো জায়গা জানি না। আর খাতা-বইয়েও লাগতে পারে। 
 আমি আল্লাহর কাছে ৮) এর মত দোয়া করতে কি পারব?  এটা কি জায়েজ হবে ?
by (28 points)
মানুষের জন্য রয়েছে, সামনে ও পেছনে, একের পর এক আগমনকারী প্রহরী, যারা আল্লাহর নির্দেশে তাকে হেফাযত করে। 
নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আর যখন আল্লাহ কোন জাতির মন্দ চান, তখন তা প্রতিহত করা যায় না এবং তাদের জন্য তিনি ছাড়া কোন অভিভাবক নেই।
(সূরা রাদ, আয়াত ১১)

  
"নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে"
 এখানে যা আছে তা নিয়ে প্রশ্নটা করছি।

আমি যে এভাবে দোয়া করতে চাই, আমি নিজে কিছু না করে আল্লাহকে বলছি যাতে আল্লাহ সেই নাপাক জিনিসগুলোর পরিবর্তে পাক জিনিস গুলো দিয়ে দেন। সুযোগ যদি থাকত তাহলে আমি নিজে পাক করার চেষ্টা করতাম।

 আমার এভাবে দোয়া করা কি জায়েজ হবে?

1 Answer

+1 vote
by (63,400 points)
selected by
 
Best answer

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

https://ifatwa.info/27715/?show=27715#q27715 নং ফাতাওয়াতে আমরা বলেছি যে,

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَعِندَهُ مَفَاتِحُ الْغَيْبِ لَا يَعْلَمُهَا إِلَّا هُوَ

 “তাঁর কাছেই আছে অদৃশ্য জগতের সমস্ত জ্ঞানের চাবি। যা তিনি ব্যতীত আর কেউ জানে না। (সূরা আনআমঃ ৫৯)

 

আল্লাহ তায়ালা বলেন-

قُل لَّا يَعْلَمُ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ ۚ وَمَا يَشْعُرُونَ أَيَّانَ يُبْعَثُونَ

 “বলুন, আল্লাহ ব্যতীত নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে কেউ গায়েবের খবর জানে না এবং তারা জানে না যে, তারা কখন পুনরুজ্জীবিত হবে।” (সুরা নামলঃ ৬৫)

 

অতএব, যদি কেউ কোন রাশিফল এই বিশ্বাস নিয়ে পড়ে যে, এটি তার জীবনে বাস্তবিকই ঘটবে এবং বিভিন্ন গ্রহ ও নক্ষত্র তার জীবনের উপর প্রভাব ফেলবে, তবে তার কোন ইবাদতই আল্লাহর কাছে কবুল হবে না।

 

রাসূল (সা.) বলেছেন, “কোন ব্যক্তি যদি গণকের কাছে গিয়ে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানতে চায় এবং গণৎকারের কথা যদি সে বিশ্বাস করে, তবে চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার নামাজ কবুল হবেনা।” (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-৫৫৪০)

 

রাশিচক্র চর্চাকারী এবং দৈবজ্ঞানের দাবিদার ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শকারীদের ক্ষেত্রেও এ হাদীসটি প্রযোজ্য।

 

অপর এক হাদীসে বর্ণিত আছে, রাসূল (সা.) বলেছেন,

যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে গেল এবং তার কথা বিশ্বাস করলো, সে যেন মুহাম্মদের উপর অবতীর্ণ বাণীকে অস্বীকার করলো।” (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৩৮৯৫)

 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!

 

১. তার কাছে পড়া না পড়া এটা একমাত্র আপনার ইচ্ছাধীন। তবে এটা জেনে রাখা দরকার যে, পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো। তাই তা একজন মুসলিমের জন্য হেফাজত করা আবশ্যক। সুতরাং তার কাছে প্রাইভেট পড়লে বা তার কথা বার্তায় যদি আপনার ঈমানের ত্রুটি হওয়ার সম্ভবনা থাকে তাহলে তার কাছে না পড়াই উত্তম।

 

উল্লেখ্য যে, আপনি যেহেতু বোন। তাই ফিতনার আশংকা থাকায় পরিপূর্ণ পর্দার সাথে হলেও কোনো মুসলিম শিক্ষকের কাছেও প্রাইভেট পড়া ঠিক হবে না। সুতরাং আপনি কোনো মুসলিম শিক্ষিকার কাছে প্রাইভেট পড়বেন।

 

২. তার কথা বার্তা শুনে যদি উত্তর না দেন এবং তার ঐ সব কথা যদি বিশ্বাস না করেন তাহলে কোনো সমস্যা হবে না।

. তার কাছে পড়া না পড়া এটা একমাত্র আপনার ইচ্ছাধীন। তবে এটা জেনে রাখা দরকার যে, পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো। তাই তা একজন মুসলিমের জন্য হেফাজত করা আবশ্যক। সুতরাং তার কাছে প্রাইভেট পড়লে বা তার কথা বার্তায় যদি আপনার ঈমানের ত্রুটি হওয়ার সম্ভবনা থাকে তাহলে তার কাছে না পড়াই উত্তম।


৪. না, এতে আপনার কোনো গোনাহ হবে না। কারণ, রাশিফল দেখলে সে দেখেছে । আর আপনি তো এগুলো বিশ্বাসই করেন না।
৫. ক. একা একান্ত আপনার ব্যক্তিগত ইচ্ছা। তবে অমুসলিমকেও সাহায্য সহযোগিতা করা যায়।
খ. আপনি যেহেতু তার কাছে প্রাইভেট পড়ার বিনিময় হিসিবে বেতন দিচ্ছেন। তাই সে যদি এই টাকা কুফরী কাজেও ব্যবহার করে তাহলেও আপনার কোনো গোনাহ হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)
by (28 points)

১) যদি সেই শিক্ষিকা কোনো বাড়ির কাজও যদি রাশিফলের উপর বিশ্বাস করে তারপর দেয়, আমি তা করলে আমার কি গুনাহ হবে? 

২) মুসলিম কোনো শিক্ষিকা সাবজেক্ট গুলোর কোনো টা ভাল পড়ায় কিনা তা আমার জানা নেই। একজনকে চিনি।
 কিন্তু বাকি সাবজেক্ট নিয়ে জানি না।
আমি কি খোজ নেব কেউ আছে কিনা? 

আমি যদি খোজ না নিয়েই যদি সেই শিক্ষকের কাছে পড়ি( বাইরে প্রাইভেট, সেখানে ৭ বা ৮ জন মেয়ে পড়ে,
কোনোটাতে অনেক মেয়ে পড়ে একসাথে,আমি একা পড়ি না) 
 তাহলে কি তা নাজায়েজ হবে? ( যদি মনে সেই শিক্ষকের প্রতি ভাল লাগা কাজ না করে)

৩) ইংরেজি আর ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি যে ২ জন শিক্ষকের কাছে ব্যাচে পড়ি, সেই খানে ছেলে মেয়ে আলাদা সারির বেঞ্চে বসে। তারা অনেক ভাল পড়ায়। আমি কি সেই প্রাইভেট ২ টা ছেড়ে দিব নাকি সেই শিক্ষকদের সাথে কথা বলব যাতে তারা ছেলে মেয়ে আলাদা ব্যাচে পড়ায়? 
by (28 points)
৪) ধরুন সেই শিক্ষিকা যদি বলে " এই জিনিস টা পরীক্ষায় আসে" 
গায়েবের জ্ঞান জানার দাবি নিয়ে বলল কিনা তা নিশ্চিত না। জিজ্ঞাসাও করি না। 
যদি সে বলে এই জিনিস টা কর( সে যা বলল, পরীক্ষায় আসে)
আর আমি যদি সেই পড়াটা পড়ি শুধুমাত্র পড়ার উদ্দেশ্যেই। "আসতেও পারে না-ও আসতে পারে। আমি করে রাখি। কেউ তো গায়েবের জ্ঞান নিজে থেকে জানে না।" এই বিশ্বাস নিয়ে সেই পড়াটা পড়লে কি ইমানের ক্ষতি হবে?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...