আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
268 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (31 points)
আসসালামু আলাইকুম।

(১) নামাজ সঠিক হওয়ার পরও কেউ যদি সেজদা সাহু দেয়, তাহলে কি তার নামাযে সমস্যা হবে?
(অর্থাৎ, বেশিরভাগ সিওর যে নামাজ হয়েছে, তাও যদি কোথাও ভুল হয়ে থাকে, তাই নামাজ যেন হয়ে যায়, এজন্য ইচ্ছা করে সেজদা সাহু দিয়ে ফেলে যেন এটলিস্ট নামাজের কোথাও যদি ভুল হয়ে থাকে, তাই সেজদা সাহু দেওয়ার কারনে নামাজ হয়ে যায়, তাহলে কি সমস্যা হবে?)

(২)ইদানীং একটা সমস্যা হচ্ছে, নামাজে সুরা ফাতিহা/অন্য কোন সুরা পড়ার সময় বারবার মনে হচ্ছে যে, উচ্চারণ হয়তো ভুল হচ্ছে। যোহর, আসর নামাজ আস্তে পড়ার কারনে সুরা ফাতিহা বা অন্য সুরা পড়ার সময় মনে হয়, শব্দটা হয়তো ঠিক মত উচ্চারণ হয়নাই। তাই সেই শব্দটা আবার উচ্চারণ করা লাগে। এছাড়াও মাঝে মাঝে এর কারনে একি লাইন কয়েকবার পড়া লাগছে। এরকারনে সেজদা সাহু ওয়াজিব হয়ে যাচ্ছে। এই কারনে নিজে একা ঠিকমত নামাজ পড়তেছি না। এই সমস্যার সমাধান কি?

(৩) যদি সুরা ফাতিহা তে ("আলহামদুলিল্লা হি...") বলে থেমে গিয়ে আবার "আলহামদুলিল্লা হি রাব্বিল আলামিন।" এইভাবে পড়ি। অথবা এর পরের লাইনে ("আর রাহ...") বলে থেমে গিয়ে ("আর রাহমা-নির রাহীম।") এইভাবে বলি। অর্থাৎ (একটা শব্দ/কিছু শব্দ/অর্ধেক লাইন) বলার পর যদি থেমে যাই এরপর আবার সম্পুর্ন লাইন পড়ি,তাহলেও কি সেজদা সাহু দিতে হবে?
নাকি সম্পুর্ণ লাইন (যেমনঃ "আলহামদুলিল্লা হি রাব্বিল আলামিন") একবার বলার পর যদি মনে হয় কোথাও ভুল গিয়েছে তাই আরেকবার সম্পুর্ন লাইন ("আলহামদুলিল্লা হি রাব্বিল আলামিন") পড়ি অর্থাৎ একের অধিকবার পড়ি, তাহলে সেজদা সাহু দিতে হবে?

অর্থাৎ আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে, মনে করেন, সুরা ফাতিহার প্রথম লাইনের (১টা শব্দ/কয়েকটা শব্দ/অর্ধেক) পড়ার পর আটকে গেলে আবার সেই লাইনটা পড়লে কি সেজদা সাহু দিতে হবে?
নাকি প্রথম লাইন সম্পুর্ন পড়ার পর যদি মনে হয় /বুঝতে পারি সেই লাইনে কোথাও হয়তো ভুল গিয়েছে তাই আবার সাথে সাথে সেই লাইন ২য়বার পড়ি শুধুমাত্র তাহলে সেজদা সাহু দিতে হবে? নাকি (সুরা ফাতিহার এর লাইনে আটকে গেলে/ লাইনে ভুল হলে) উভয় ক্ষেত্রেই সেজদা সাহু দিতে হবে?

(৪) নামাজে কারো যদি সেজদা সাহু ওয়াজিব হয়, সে যদি ভুলে যায় এবং দুইদিকে সালাম ফিরিয়ে ফেলে তারপর মনে পরে যে সেজদা সাহু দেয়নি, তাহলে করনীয় কি?

(৫) নামাজে সেজদা সাহু দেওয়ার পর যদি তাশাহুদ,দুরুদ,দোয়া মাসুরা পড়ার সময় আবার ভুল হয়, তাহলে করনীয় কি? আবার সেজদা সাহু দিতে হবে?
(৫.১) বিতর নামাজে দোয়া কুনুতের কোন লাইনের উচ্চারণ ভুল হওয়ার কারনে একের অধিক বার পড়লে কি সেজদা সাহু দিতে হবে?

(৬) যদি শরীরের কোন অংশ কেটে যায়, সেখান থেকে অল্প অল্প করে রক্ত বের হতে থাকে, (শরীর থেকে গড়িয়ে নিচে পড়ার মত না) সেই অল্প রক্ত মুছে ফেললে আবার রক্ত বের হয়ে কাটা অংশের আশেপাশেই লেগে থাকে,(বারবার মুছলেও আবার কাটা অংশের আশেপাশে লাগতে থাকে) তাহলে ওজু করার পর যদি সেইখান থেকে আবার রক্ত বের হয় এবং কাটা স্থানের আশেপাশে থাকে, তাহলে কি আবার ওজু করতে হবে?

(৬.১) সেই রক্ত যদি হাতে লেগে যায় এবং হাত থেকে কাপড়ে লাগে, তাহলে কি হাত ও কাপড় নাপাক হয়ে যাবে?
(৬.২) আর সেই রক্ত যদি এতটুকু হয় যে, বারবার বের হতে থাকে এবং পরিমাণে বেশি থাকে যা শরীর থেকে গড়িয়ে পড়ার মত বা ফোঁটা ফোঁটা করে পড়ার মত তাহলে সেই রক্ত কাপড়ে লাগলে কি কাপড় নাপাক হবে?

(৭) কেউ যদি মুখ থেকে শিরক/কুফরি কোন লাইন মনের ভিতর আসে/উচ্চারণ করে ফেলে এবং বুঝতে পারে যে, এই লাইনটাতে কুফরি/শিরক আছে। তাহলে কি ওই লাইনটা উচ্চারণ করে ফেলার কারনে তার ইমান চলে যাবে? নাকি ইমান বজায় থাকবে?
(৭.১)এরকম কুফরি/শিরক লাইন কোথাও দেখলে বা শুনলে অথবা হটাৎ করেই মাথায় এসে পরে, তখন মাথার মধ্যে ঘুরতেই থাকে,তখন মনে হয় ইমান চলে গেল কিনা। এরকম অবস্থায় করনীয় কি? বারবার এসকল লাইন মাথায় আসার কারনে কি ইমান চলে যেতে পারে? (যখন হটাৎ মনে আসে,অনেক চেষ্টা করেও মাথা থেকে দূর করা যায় না,মাথায় চলতেই থাকে)
তখন কি কালিমা শাহাদাত পড়াটা জরুরী?

(৮)জামাতে ইমাম যদি ২য় রাকাতে সুরা নাস পড়ে ফেলে এবং সেই নামাজে যদি আমি প্রথম রাকাত পড়তে না পারি, তাহলে ইমাম সালাম ফিরানোর পর আমি দাঁড়িয়ে যখন সুরা ফাতিহা এর পর যখন অন্য সুরা পড়তে যাব তখন কি আবার সুরা নাস ই পড়া লাগবে? কারন ইমাম তো ২য় রাকাতে সুরা নাস পড়ে ফেলেছে। আমি তো সেই নামাজের ১ম রাকাত ধরতে পারি নি। তাহলে ইমাম সালাম ফিরানোর পর আমি যদি দাড়িয়ে অন্য সুরা পড়ি সেইটা তো সুরা নাস এর আগের সুরাই হবে।  কিন্তু আমি তো জানি সুরা নাস পড়ে ফেলার পর পিছনের সুরা পড়া ঠিক না। তাহলে এমন অবস্থায় করনীয় কি?

1 Answer

0 votes
by (677,120 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
নামাযে যেকোনো ভুলের কারণে সেজদা সাহু ওয়াজিব হয়ে যায় না। বরং ভুলে নামাযের কোনো ওয়াজিব ছুটে গেলে কিংবা কোনো ফরয বা ওয়াজিব বিলম্বিত হলে ওয়াজিব হয়। আর যদি ভুলে কোনো ফরয ছুটে যায়, তবে সেজদা সাহু করা যথেষ্ট নয়, বরং পুনরায় নামায আদায় করতে হবে। আর কোনো সুন্নত বা মুস্তাহাব ছুটে গেলে সেজদা সাহু করার বিধান নেই। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حدثنا عبد الله بن يوسف، أخبرنا مالك بن أنس، عن ابن شهاب، عن عبد الرحمن الأعرج، عن عبد الله بن بحينة رضي الله عنه، أنه قال: صلى لنا رسول الله صلى الله عليه وسلم ركعتين من بعض الصلوات، ثم قام فلم يجلس، فقام الناس معه، فلما قضى صلاته ونظرنا تسليمه كبر قبل التسليم، فسجد سجدتين وهو جالس، ثم سلم.

আবদুল্লাহ ইবনে বুহায়না রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক নামায আমাদের দুই রাকাত পড়ান। তারপর না বসে দাঁড়িয়ে যান। মুকতাদীরাও তাঁর সাথে দাঁড়িয়ে যায়। যখন তিনি নামায পূর্ণ করলেন এবং আমরা তাঁর সালাম ফিরানোর অপেক্ষা করছিলাম তখন সালাম ফিরানোর আগে তাকবীর দিলেন এবং বসা অবস্থায় দুটি সেজদা করলেন। তারপর সালাম ফিরালেন। 
(সহীহ বুখারী, হাদীস ১২২৪ সহীহ মুসলিম, হাদীস ৫৭০)

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
 শরীয়তের বিধান হলো যদি কাহারো উপর সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব না হয়,তাহলে শুধুমাত্র  সন্দেহের ভিত্তিতে সেজদায়ে সাহু না করা উচিত। 
যদি ভুলে সেজদায়ে সাহু করে নেয়,তাহলেও নামাজ হয়ে যাবে,২য় বার উক্ত নামাজ আদায় করার প্রয়োজনীয়তা নেই।
তবুও ভবিষ্যতে শুধুমাত্র এহেন সন্দেহের ভিত্তিতে সেজদায়ে সাহু করবেনা।

المحتار على الدر المختار
وَلَوْ ظَنَّ الْإِمَامُ السَّهْوَ فَسَجَدَ لَهُ فَتَابَعَهُ فَبَانَ أَنْ لَا سَهْوَ فَالْأَشْبَهُ الْفَسَادُ لِاقْتِدَائِهِ فِي مَوْضِعِ الِانْفِرَادِ.
(قَوْلُهُ: فَالْأَشْبَهُ الْفَسَادُ) وَفِي الْفَيْضِ: وَقِيلَ لَا تَفْسُدُ وَبِهِ يُفْتِيَ. وَفِي الْبَحْرِ عَنْ الظَّهِيرِيَّةِ قَالَ الْفَقِيهُ أَبُو اللَّيْثِ: فِي زَمَانِنَا لَا تَفْسُدُ لِأَنَّ الْجَهْلَ فِي الْقُرَّاءِ غَالِبٌ. اهـ. وَاَللَّهُ أَعْلَمُ.
( كتاب الصلاة، باب الإمامة، فُرُوعٌ اقْتِدَاءُ مُتَنَفِّلٍ بِمُتَنَفِّلٍ وَمَنْ يَرَى الْوِتْرَ وَاجِبًا بِمَنْ يَرَاهُ سُنَّةً، ١ / ٥٩٩، ط: دار الفكر)
সারমর্মঃ-
যদি ইমাম ভুলের ধারণা করে সেজদায়ে দেয়,আর মুক্তাদীরা তার অনুসরণ করে,তারপর যদি প্রকাশ পায় যে তার কোনক ভুল হয়নি,তাহলে তার নামাজ ভেঙ্গে যাবে কিনা,এই মর্মে মতবিরোধ রয়েছে। 
কেহ কেহ বলেছেন নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
আবার কেহ কেহ বলেছেন নামাজ ভেঙ্গে যাবেনা,আর এই মতটির উপরেই ফতোয়া।

خلاصۃ الفتاوی (۱/۱۶۳، امجد اکیڈمی):
"إذا ظن الإمام أنه عليه سهواً فسجد للسهو وتابعه المسبوق في ذلك ثم علم أن الإمام لم يكن عليه سهو فيه روايتان ... وقال الإمام أبو حفص الكبير: لايفسد، والصدر الشهيد أخذ به في واقعاته، وإن لم يعلم الإمام أن ليس عليه سهو لم يفسد صلاة المسبوق عندهم جميعاً".
সারমর্মঃ-
যদি ইমাম ভুলের ধারণা করে সেজদায়ে দেয়,আর মাসবুক ব্যাক্তি তার অনুসরণ করে,তারপর যদি প্রকাশ পায় যে তার কোনক ভুল হয়নি,তাহলে তার নামাজ ভেঙ্গে যাবে কিনা,এই মর্মে মতবিরোধ রয়েছে। 
ইমাম আবু হাফস কাবির রহঃ বলেন, নামাজ ভেঙ্গে যাবেনা।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব না হওয়া সত্ত্বেও ওয়াজিব হয়েছে ধরে যদি কেহ সেজদায়ে সাহু আদায় করে,পরবর্তীতে যদি প্রকাশ পায় যে সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয়েছিলোনা,তাহলে উক্ত নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবেনা।

★তাই প্রশ্নে উল্লেখিত নামাজ হয়ে গিয়েছে, পুনরায় তাহা আদায় করতে হবেনা।

তবে এইভাবে ভবিষ্যতে আর শুধু শুধু সন্দেহের ভিত্তিতে সেজদায়ে সাহু আদায় করবেননা।

(০২)
আপনি নিজে কানে আসার মতো আওয়াজ করে তিলাওয়াত করবেন,আর অহেতুক সন্দেহকে পাত্তা দিবেননা।

(০৩)
প্রশ্নের বিবরণ মতে সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবেনা।

ভুল হলে বা আটকিয়ে গেলে আবার উক্ত আয়াত শুরু করলেও সমস্যা নেই।
তবে অহেতুক সুরা ফাতেহার কোনো আয়াত এভাবে আবারো পড়লে নামাজ মাকরুহ হবে।
এভাবে অহেতুক সুরা ফাতেহার অধিকাংশ আয়াত আবার পড়লে সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে। 

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০৪)
এরপর সে সেজদায়ে দিয়ে তাশাহুদ, দরুদ,দোয়ায়ে মাছুরা পুনরায় পাঠ করে নামাজ শেষ করবে।

(০৫)
আবার কি ভুল হবে?
হ্যাঁ, যদি এক্ষেত্রে সে সালাম ফিরানোর আগে পরবর্তী রাকাতের জন্য দাঁড়িয়ে যায়,তাহলে আবার সেজদায়ে সাহু দিতে হবে।

(৫.১)
এক্ষেত্রে সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবেনা।

(০৬)
অযু করার পর রক্ত বের হলে তাহা মুছে ফেলার পর আবারো রক্ত বের হলে অযু করার পর যতটুকু রক্ত বের হয়েছে,সব মিলে যদি গড়িয়ে পড়ার সমপরিমাণ  বের হয় তাহলে অযু ভেঙ্গে যাবে,নতুবা নয়।

(৬.১)
হ্যাঁ, হাত ও কাপড় নাপাক হবে।
তবে এক দিরহাম চেয়ে কম লাগলে সমস্যা নেই।

(৬.২)
কাপড় নাপাক হবে।
এক দিরহাম সমপরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি হলে তাহা মাফ হবেনা।
পাক করতেই হবে।

(০৭)
ইচ্ছাকৃতভাবে জেনে বুঝে কুফরি বাক্য মুখ দিয়ে উচ্চারণ করলে ঈমান চলে যাবে।

(৭.১)
এ সময় শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন। 
أعوذ بالله من الشيطان الرجيم 
لا حول ولا قوة الا بالله العلي العظيم 
পড়বেন।

(০৮)
আপনি আপনার সুবিধামতো যেকোনো সুরা পড়তে পারেন।
সমস্যা নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...