আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
307 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (17 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু।
বিভিন্ন আলেমদের লেকচারে শুনেছি, হাদিসগ্রন্থে পড়েছি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে জান্নাতে যারা থাকতে চান, তাদের কি কি আমল করা প্রয়োজন। যেমন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসা, সিজদার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়া, সুন্নাহগুলো যথাযথভাবে মেনে চলা, আখলাক সুন্দর করা, ইয়াতীমের দায়িত্ব নেয়া, মেয়ে সন্তানের সাথে ভালো আচরণ করা। হাদীসের মাধ্যমে এসব কাজের কথা জানা গেছে। কিন্তু সবসময় তো ওয়াজ, মাহফিল, লেকচার পুরুষদের মাঝেই হয়, তাদেরকেই আলেমগণ বলছিলেন।
আমারা নারীরাও তো রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে বেশি ভালোবাসি। আমরাও চাই তাঁর সাথে একসঙ্গে জান্নাতে থাকতে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে যদি হাদিস থেকে আসা এসব কাজ আমরা যথাসাধ্য করার চেষ্টা করি, আল্লাহর কাছে দুআ করি, আমরা নারীরা কি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে জান্নাতে থাকতে পারবো না?
এই আশা নিয়ে কি আমরা আমল করতে পারবো না? আর একটি হাদিসে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলেছিলেন, "যে যাকে ভালোবাসে, জান্নাতে সে তার সাথে থাকবে। " এটা কি নারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে না? মুমিম নারীরা তো সবচেয়ে বেশি রাসুলকেই ভালোবাসেন।
দয়া করে একটু বিস্তারিত জানাবেন শায়েখ। বিষয়টা নিয়ে একটু মনঃকষ্টে আছি।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।

1 Answer

+1 vote
by (678,240 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

এই মর্মে বর্ণিত হাদীস গুলোর উলামায়ে কেরাম বলেছেন যে তারা রাসুল সাঃ এর জান্নাতের নিকটতম হবে।
তাদের জান্নাত রাসুল সাঃ এর জান্নাত এর নিকটেই হবে।
,  
কুরআন হাদীসের কথাও বর্ণিত হয়নি যে  নারীরা  রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছাকাছি  জান্নাতে থাকতে পারবেনা।
,
এই মর্যাদা লাভের জন্য কুরআন হাদীসে যেসব আমলের কথা বলা হয়েছে,তাহা হলোঃ

মহান আল্লাহ বলেছেন-

وَمَنْ يُطِعِ اللَّهَ وَالرَّسُولَ فَأُولَئِكَ مَعَ الَّذِينَ أَنْعَمَ اللَّهُ عَلَيْهِمْ مِنَ النَّبِيِّينَ وَالصِّدِّيقِينَ وَالشُّهَدَاءِ وَالصَّالِحِينَ وَحَسُنَ أُولَئِكَ رَفِيقًا (69) ذَلِكَ الْفَضْلُ مِنَ اللَّهِ وَكَفَى بِاللَّهِ عَلِيمًا (70)
"যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করবে, (শেষ বিচারের দিন) আল্লাহ যাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন সে তাদের সঙ্গী হবে, তারা হলেন নবী, সত্যবাদী, শহীদ ও সৎকর্মশীলগণ। আর তারা সঙ্গী হিসেবে কতই না উত্তম।" (৪:৬৯)
"এটাই আল্লাহর অনুগ্রহ, আর আল্লাহ যথেষ্ট পরিজ্ঞাত।" (৪:৭০)
,
حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ، عَنْ يُونُسَ بْنِ عُبَيْدٍ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ: رَأَيْتُ أَصْحَابَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرِحُوا بِشَيْءٍ لَمْ أَرَهُمْ فَرِحُوا بِشَيْءٍ أَشَدَّ مِنْهُ، قَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، الرَّجُلُ يُحِبُّ الرَّجُلَ عَلَى الْعَمَلِ مِنَ الْخَيْرِ يَعْمَلُ بِهِ وَلَا يَعْمَلُ بِمِثْلِهِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: الْمَرْءُ مَعَ مَنْ أَحَبَّ
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদেরকে একটি ব্যাপারে এতটা আনন্দিত দেখতে পেলাম যে, অন্য কোনো ব্যাপারেই এরূপ আনন্দিত হতে দেখিনি। তা হলো, এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে তার সৎকাজের জন্য ভালবাসে, কিন্তু সে তার মতো সৎকাজ করতে পারে না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ প্রত্যেক ব্যক্তিই যাকে ভালোবাসে সে তার সাথী হবে।
(আবু দাউদ ৫১২৭,বুখারী ৬১৬৯.মুসলিম ২৬৪০)
,
وَعَنْ أَنَسٍ أَنَّ رَجُلًا قَالَ: يَا رَسُولَ اللهِ مَتَى السَّاعَةُ؟ قَالَ:وَيْلَكَ وَمَا أَعْدَدْتَ لَهَا؟ قَالَ: مَا أَعْدَدْتُ لَهَا إِلَّا أَنِّىْ أُحِبُّ اللهَ وَرَسُولَهٗ. قَالَ:أَنْتَ مَعَ مَنْ أَحْبَبْتَ. قَالَ أَنَسٌ: فَمَا رَأَيْتُ الْمُسْلِمِينَ فَرِحُوا بِشَيْءٍ بَعْدَ الْإِسْلَامِ فَرَحَهُمْ بِهَا.

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন জনৈক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করল : হে আল্লাহর রসূল! কিয়ামত কখন হবে? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমার জন্য পরিতাপ। কিয়ামতের জন্য তুমি কী প্রস্তুত করেছ? সে জবাবে বলল, আমি কিছুই করিনি, তবে আমি আল্লাহ ও তাঁর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ভালোবাসী। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তুমি তার সাথেই হবে যাকে তুমি ভালোবাসো। (রাবী) আনাস (রাঃ) বলেনঃ ইসলাম আবির্ভাবের পর মুসলিমদেরকে আমি কোন কথায় এতটা খুশি হতে দেখিনি, যতটা তারা খুশি হয়েছিল রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এ বাণীতে। 
(বুখারী ৬১৬৭, মুসলিম ১৬২-(২৬৩৯),আল মু‘জামুল আওসাত্ব ৪১০, ‘ত্ববারানী’র আল মু‘জামুল কাবীর ২৯৯২।)
,
وَعَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:أَنَا وَكَافِلُ الْيَتِيمِ لَه وَلِغَيْرِه فِى الْجَنَّةِ هٰكَذَا وَأَشَارَ بِالسَّبَّابَةِ وَالْوُسْطٰى وَفَرَّجَ بَيْنَهُمَا شَيْئًا.
সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি এবং ইয়াতীমের লালন-পালনকারী, সে ইয়াতীম নিজের হোক বা অন্য কারো হোক জান্নাতে এরূপ হবো, এ কথা বলে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিজের তর্জনী ও মধ্যমা অঙ্গুলি দ্বারা ইঙ্গিত করলেন। তখন দু’ অঙ্গুলির মধ্যে সামান্য ব্যবধান ছিল। 

(বুখারী ৬০০৫, তিরমিযী ১৯১৮, আবূ দাঊদ ৫১৫০, সহীহাহ্ ৮০০, সহীহ আত্ তারগীব ২৫৪১, সহীহ আল আদাবুল মুফরাদ ১০০, আহমাদ ২২৮২০, মুসনাদে আবূ ইয়া‘লা ৭৫৫৩, সহীহ ইবনু হিব্বান ৪৬০, আর মু‘জামুল কাবীর ৫৭৭২, আস্ সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ১৩০৩৭।)
.
وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «كَافلُ اليَتيِم لَهُ أَوْ لِغَيْرِهِ أَنَا وَهُوَ كَهَاتَيْنِ في الجَنَّةِ»وَأَشَارَ الرَّاوِي وَهُوَ مَالِكُ بْنُ أنَسٍ بالسَّبَّابَةِ وَالوُسْطَى 

আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘নিজের অথবা অপরের অনাথ (এতীমের) তত্ত্বাবধায়ক; আমি এবং সে জান্নাতে এ দু’টির মত (পাশাপাশি) বাস করব।’’ বর্ণনাকারী আনাস ইবনু মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুলের দিকে ইঙ্গিত করলেন।
(মুসলিম ২৯৮৩, আহমাদ ৮৬৬৪)
.
عن عبد الله بن مسعود رضي الله عنه: أَن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «إن أولى الناس بي يوم القيامة أكثرهم عليَّ صلاة» (صحيح الجامع الصغير:2249
,
وَعَنْ رَبِيعَةُ بْنِ كَعْبٍ قَالَ كُنْتُ مَعَ رَسُولِ اللهِ ﷺ فَأَتَيْتُهٗ بِوَضُوئِه وَحَاجَتِه فَقَالَ لِي سَلْ فَقُلْتُ أَسْأَلُكَ مُرَافَقَتَكَ فِي الْجَنَّةِ قَالَ أَوَ غَيْرَ ذلِكَ قُلْتُ هُوَ ذَاكَ قَالَ فَأَعِنِّي عَلى نَفْسِكَ بِكَثْرَةِ السُّجُودِ.

রবী‘আহ্ ইবনু কা‘ব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাতের বেলা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে থাকতাম। উযূ -র পানিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন মিসওয়াক, জায়নামায ইত্যাদি এগিয়ে দিতাম। একদিন তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাকে বললেন, (দীন-দুনিয়ার কল্যাণের জন্য যা কিছু চাও) চেয়ে নাও। আমি নিবেদন করলাম, আমার তো শুধু জান্নাতে আপনার সাহচর্য লাভই একমাত্র কাম্য। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, (যে মর্যাদায় তুমি পৌঁছতে চাও এটা তো বড় কথা) এছাড়া আর কিছু চাও? আমি বললাম, এটাই আমার একমাত্র আবেদন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, তুমি বেশি বেশি সাজদাহ্ (সিজদা/সেজদা) করে (এ মর্যাদা লাভের জন্য) আমাকে সাহায্য কর।
(মুসলিম ৪৮৯, আবূ দাঊদ ১৩২০, নাসায়ী ১১৩৮।)
.
ما رواه الترمذي عن جابر رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «إن من أحبكم إليَّ وأقربكم مني مجلسا يوم القيامة أحاسنكم أخلاقا» (السلسلة الصحيحة:791،حكم المحدث:حسن).
এই হাদীসে উত্তম আখলাকের কথা বলা হয়েছে।

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ وَزِيرٍ الْوَاسِطِيُّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، هُوَ الطَّنَافِسِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ الرَّاسِبِيُّ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ عَالَ جَارِيَتَيْنِ دَخَلْتُ أَنَا وَهُوَ الْجَنَّةَ كَهَاتَيْنِ " . وَأَشَارَ بِأَصْبُعَيْهِ . 

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ  যে লোক দুটি মেয়ে সন্তানকে লালন-পালন করবে, আমি এবং সে এভাবে একসাথে পাশাপাশি জান্নাতে যাব। এই বলে তিনি নিজের হাতের দুটি আঙ্গুল একত্র করে ইশারায় বুঝিয়ে দিলেন।

মুসলিম ১৪৯-(২৬৩১), তিরমিযী ১৯১৪, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ২৯৭, সহীহুল জামি‘ ৬৩৯১, সহীহ আত্ তারগীব ১৯৭০, সহীহ আল আদাবুল মুফরাদ ৬৯০, মুসান্নাফ ইবনু আবূ শায়বাহ্ ২৫৪৩৯, শু‘আবুল ইমাম ৮৬৭৪, আল মু‘জামুল আওসাত্ব ৫৫৭, আল মুসতাদরাক ৭৩৫০।

قال صلى الله عليه وسلم: «من كن له ثلاث بنات، أو ثلاث أخوات، فاتقى الله وأقام عليهن كان معي في الجنة هكذا، وأومأ بالسبابة والوسطى» (السلسلة الصحيحة:295، وأخرجه أبو يعلي).
উল্লেখিত ফজিলত তিন মেয়ে বা তিন বোনের ক্ষেত্রেও এসেছে।
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,এই হাদীস গুলোর কোথাও এ কথা বলা হয়নি যে এগুলো ফজিলত শুধুমাত্র পুরুষদের জন্য।
বরং এসব ফজিলত মহিলাদের জন্যেও হবে।
ইনশাআল্লাহ।     


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (17 points)
জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ্দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ।     

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...