আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
504 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (47 points)
১.দীন নিয়ে অল্প সময় চিন্তা-ফিকির করা 60 থেকে 70 বছর বা 80 বছর নফল বেরিয়া ইবাদত করার থেকেও উত্তম এই কথা সত্য কিনা হাদিসের মধ্যে পাওয়া যায় কিনা?
২.খাবার খাওয়ার পরিপূর্ণ সুন্নত তরিকা কি?
৩.মসজিদে প্রবেশের ও বের হবার তরিকা কি?

1 Answer

0 votes
by (716,120 points)

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
تفكر ساعة خير من عبادة سنة/ ستين سنة
এটি হাদীস নয়। যে সনদে (বর্ণনাসূত্রে) হাদীস হিসেবে কথাটি বর্ণিত হয়েছে তা নির্ভরযোগ্য নয়। তাই কথাটি হাদীস নয় বলে মত প্রকাশ করেছেন শাস্ত্রের ইমামগণ। ইবনুল জাওযী রাহ. বলেন,

هذا حديث لا يصح  ...
‘অর্থাৎ এটি সহীহ নয়।’ আহমদ গুমারীও অনুরূপ মত ব্যক্ত করেছেন।
দ্রষ্টব্য : কিতাবুল মাওযূআত : ৩/৩৮৬ (টীকাসহ);আল মুগীর,পৃ.৭৬;আল ফাওয়ায়েদুল মাজমূআহ, পৃ.২৪২-২৪৩ (টীকাসহ)

তবে ব্যতিক্রম শব্দে কথাটি সাহাবী আবুদ দারদা রা. ও হাসান বসরী রাহ. থেকে প্রমাণিত। তাঁদের উক্তিটি নিম্নরূপ, 

تفكر ساعة خير من قيام ليلة
অর্থাৎ ‘কিছু সময় চিন্তা-ভাবনা করা এক রাত নফল ইবাদত-বন্দেগী করার চেয়ে উত্তম।’

আবুদ দারদা রা.-এর উক্তির জন্য দেখুন: আত তবাকাতুল কুবরা:৭/১৮৭;মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা:১৯/১৭৯ (৩৫৭২৮);কিতাবুয যুহদ,ইমাম আহমদ,পৃ.১৭৩;কিতাবুয যুহদ,হান্নাদ ইবনুস সারী, বর্ণনা:৯৪৩;হিলয়াতুল আউলিয়া:১/২৬৮;শুআবুল ঈমান:১/১৩৫-১৩৬

হাসান বসরী রাহ.-এর উক্তির জন্য দেখুন:কিতাবুয যুহদ,ইমাম আহমদ,পৃ.৩৩২;মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা:১৯/৩৭৪

উল্লেখ্য, উক্তিটি সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকেও বর্ণিত হয়েছে। তবে তার সনদ কিছুটা দুর্বল। দেখুন: কিতাবুল আযামাহ,আবুশ্ শায়খ ইবনে হাইয়ান,বর্ণনা:৪২

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা প্রয়োজন,মোল্লা আলী কারী রাহ. উল্লেখ করেছেন,এটি সাররী সাকাতী রাহ.-এর উক্তি। কিন্তু এর কোনো সনদ (বর্ণনাসূত্র)  আমরা খুঁজে পাইনি।

মোটকথা,কথাটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বাণী নয়। (ব্যতিক্রম শব্দে) আবুদ দারদা রা. ও হাসান বসরী রাহ.-এর উক্তি।

‘তাফাক্কুর’-এর অর্থ: ‘তাফাক্কুর’ অর্থ চিন্তা-ভাবনা করা। এই চিন্তা-ভাবনার ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। আল্লাহর বড়ত্ব-মহত্ব ও অসীম কুদরত নিয়ে চিন্তা করা। মানুষের জীবনের সূচনা-সমাপ্তি,হাশর-নশর,জান্নাত-জাহান্নাম ইত্যাদি নিয়ে চিন্তা করা। নিজের ঈমান-আমলের উন্নতির ফিকির করা । আল্লাহর হক,মাখলুকের হক সম্পর্কে ফিকির করা। আত্মসমীক্ষা করা,আত্মসমালোচনা করা,আত্মসংশোধনের সম্ভাব্য পথ ও পন্থা সম্পর্কে চিন্তা-ফিকির করাও এর অন্তর্ভুক্ত। ‘ইলমী তাদাব্বুর’-ও (দ্বীনী ইলমের বিভিন্ন দিক নিয়ে চিন্তা-ভাবনা) এই ‘তাফাক্কুর’-এর অন্তর্ভুক্ত। এমনিভাবে দ্বীনের হেফাযত ও দ্বীন প্রচারের জন্য চিন্তা-ভাবনা করাও এর অন্তর্ভুক্ত।

‘তাফাক্কুর’-এর অর্থ থেকে এর গুরুত্বের বিষয়টি স্পষ্ট। কুরআন মাজীদের বহু আয়াতে মানবজাতিকে বিশেষ করে মুমিন বান্দাদেরকে ‘তাফাক্কুর’করতে বিভিন্নভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে। তাই ভালোভাবে বুঝে নেওয়া উচিত,উপরের আলোচনা দ্বারা  ‘তাফাক্কুর’-এর গুরুত্ব অস্বীকার করা উদ্দেশ্য নয়,বরং শুধু এ-কথা বলা উদ্দেশ্য যে,‘তাফাক্কুরু সাআতিন খাইরুম মিন ইবাদাতি সানাতিন/সিত্তীনা সানাতিন’ শীর্ষক কথাটি হাদীস নয়।

উল্লেখ্য,যারা উপরোক্ত উক্তিটিকে হাদীস মনে করে তাদের অনেকে ‘তাফাক্কুর’ শব্দের অর্থ করে ‘ধ্যানমগ্নতা’,যেভাবে শিরোনামে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ঠিক নয়। তাফাক্কুর অর্থ ‘ধ্যানমগ্নতা’ নয়। ‘ধ্যানমগ্নতা ইবাদত অপেক্ষা উত্তম’ বলে ইবাদত পালনের আবশ্যকতাও অস্বীকার করে তাদের অনেকে। ধ্যান-সাধনা করে ইবাদত রহিত হয়ে যাওয়ার ধারণা একটি সুস্পষ্ট কুফরী মতবাদ। এ ধরনের কথায় বিভ্রান্ত  হওয়া উচিত নয়। (আল-কাউছার)


(২)
খাবারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংক্ষেপে কিছু সুন্নত ও আদবের কথা তুলে ধরা হলো।
খাবারের শুরুতে উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত ধুয়ে নেওয়া। অতঃপর ‘বিসমিল্লাহি ওয়ালা বারকাতিল্লাহ’ দোয়া পড়া। রাসুল (সা.) খাবারের প্রারম্ভে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে খাবার শুরু করতেন এবং তার অন্য সাথীদের খাবারের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ’ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খাও এবং তোমার দিক হতে খাও।’ (মুসলিম: ২/১৭২; বুখারি : ৫১৬৭)। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা খানা খেতে শুরু করো তখন আল্লাহর নাম স্মরণ করো। আর যদি আল্লাহর নাম স্মরণ করতে ভুলে যাও তাহলে (মাঝখানে স্মরণ হলে) বলো ‘বিসমিল্লাহি আওয়ালাহু ও আখিরাহ’ (রিয়াজুস সালেহিন : ৭২৯)।
খাবারের শুরুতে দস্তরখান বিছানো সুন্নত। রাসুল (সা.) খাওয়ার সময় দস্তরখান বিছিয়ে খেতেন। তিনি এ ব্যাপারে অনেক যতœশীল ছিলেন।
(বুখারি : ২/৮১৮)
ডান হাত দ্বারা খাবার খাওয়া চাই। রাসুল (সা.) আজীবন ডান হাত দ্বারা খাবার খেয়েছেন। এবং বাম হাত দ্বারা খাবার খেতে মানুষকে নিষেধ করেছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা বাম হাত দ্বারা খাবার খেয়ো না এবং পান করো না। কেননা শয়তান বাম হাতে খায় ও পান করে।’
(তিরমিজি : ১৯১২)
খাবারের মজলিসে সবচেয়ে বড় এবং মান্য ব্যক্তিকে দিয়ে আরম্ভ করা। (মুসলিম : ২/১৭১)। খাবার এক আইটেমের হলে শুধু নিজের সামনে থেকে খাওয়া। (বুখারি : ২/৮১০)। খাওয়ার সময় কিছু পড়ে গেলে সেটা উঠিয়ে পরিষ্কার করে খাওয়া। (মুসলিম : ২/১৭৫)
হেলান দিয়ে বসে না খাওয়া। হাদিসে খাবার গ্রহণকালে বসার তিনটি পদ্ধতির বিবরণ পাওয়া যায়Ñ ১. উভয় হাঁটু উঠিয়ে বসা। ২. এক হাঁটু উঠিয়ে এবং অন্য হাঁটু মাটিতে বিছিয়ে বসা। ৩. দুই হাঁটু গেড়ে বসা। মোটকথা যেভাবেই বসুন সামনের দিকে একটু ঝুঁকে বসা।
(বুখারি : ২/৮১২)
অনেককে দেখা যায় খাবারের মধ্যে নানারূপ দোষ-ত্রæটি ধরে। এ নিয়ে পরিবারে ঝগড়াঝাঁটিও হয়। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের মতো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটছে কেবল খাবার কেন্দ্র করে। অথচ রাসুল (সা.) এর সমগ্র জীবনে কখনও খাবারের দোষ ধরেননি। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) কখনও খাবারের দোষ-ত্রæটি ধরতেন না। সামনে উপস্থাপিত খাবার তার পছন্দ হলে খেতেন আর অপছন্দ হলে সেটা খেতেন না।
(বুখারি : ৫১৯৮)
খাবারে ফুঁক না দেওয়া। খাবারের মধ্যে ফুঁক দেওয়া অনেক দুর্ভোগ পয়দা হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। রাসুল (সা.) খাবারে ফুঁক দিতে নিষেধ করেছেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) কখনও খাবারে ফুঁক  দিতেন না। ফুঁক  দিতেন না কোনো কিছু পানকালেও।
(ইবনে মাজা : ৩৪১৩)
সব শেষে হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া। রাসুল (সা.) খাওয়ার সময় সর্বদা হাত চেটে খেতেন। না চাটা পর্যন্ত কখনও হাত মুছতেন না। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন খাবার গ্রহণ করবে, তখন হাত চাটা নাগাদ তোমরা হাতকে মুছবে না।’ (বুখারি: ৫২৪৫)। আঙুল চেটে খাওয়ার ফলে বরকত লাভের অধিক সম্ভাবনা থাকে। কারণ, খাবারের বরকত কোথায় রয়েছে মানুষ তা জানে না। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা যখন খাবার গ্রহণ করো তখন আঙুল চেটে খাও। কেননা বরকত কোথায় রয়েছে তা তোমরা জানো না।’
(ইবনে মাজাহ : ১৯১৪)
খাবার খাওয়া শেষ হলে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা। রাসুল (সা.) খাবার শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন। দোয়া পড়তেন। হজরত আবু উসামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান তায়িবান মুবারাকান ফিহি গায়রা মাকফিইন ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা।’ তিনি কখনও এই দোয়া পড়তেনÑ ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াসাকানা ওয়াজায়লানা মিনাল মুসলিমিন।’ অর্থাৎ, ‘সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি আমাদের আহার করালেন, পানি পান করালেন এবং মুসলমানদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করলেন।’ (বুখারি : ৫৪৫৮)
আর কারো দাওয়াতে অংশ নিয়ে খাবার গ্রহণ করলে মেজবানের জন্য এ দোয়া করাÑ ‘আল্লাহুম্মা আতইম মান আতআমানি ওয়াসকি মান সাকানি’, অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ! যিনি আমাকে খাইয়েছেন, আপনি তাকে খাওয়ান। যে আমাকে পান করিয়েছেন, আপনি তাকে পান করান।’ (মুসলিম : ২/১৮০) (মিনহাজ উদ্দিন আত্তার এর লিখা থেকে সংগৃহিত)


(৩)
মসজিদ আল্লাহর ঘর। এ ঘরে প্রবেশের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ আদব। ইবাদাত-বন্দেগি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বচ্ছ মন, সাদা দিল না হয়ে মসজিদে না গেলে ইবাদতে মন বসে না। সুতরাং মসজিদে প্রবেশর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আদব ও দোয়া। জাগো নিউজে তা তুলে ধরা হলো-
বাসা-বাড়ি, আবাসস্থল থেকে অজু-গোসলের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে আল্লাহর প্রতি বিনয় ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মহব্বতকে বুকে ধারণ করে তাঁর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে করতে ধীরে ধীরে মসজিদে আসা।

মসজিদে প্রবেশর আদব এবং দোয়া
মসজিদে প্রবেশ করার সুন্নত ৫টি :
১. বিসমিল্লাহ বলা। 
২. দরূদ শরীফ পড়া।
এই দুইটি বিষয় একসাথে এভাবে পড়া যায়-
بسم الله والصلوة والسلام علي رسول الله 
উচচারণ : ‘বিসমিল্লাহ ওয়াসসালাতু ওয়াসাসলামু আলা রাসূলিল্লাহ।’ 
৩. দো’আ পড়া। 
اللهم افتح لي ابواب رحمتك.উচ্চারণ : “আল্লাহুম্মাফতাহলী আবওয়াবা রাহমাতিক।” 
৪. ডান পা দিয়ে প্রবেশ করা।
৫. এতেক্বাফের নিয়ত করা।

বের হওয়ার আদব ও দোয়া
মসজিদ থেকে বাহির হওয়ার সুন্নাত সমুহ।
১।বিসমিল্লাহ পড়া। ২।দুরুদ শরীফ
পড়া।
৩।দোয়া পড়া।
উচ্চারণ- বিসমিল্লাহি ওয়াস-সালাতু ওয়াস-সালামু আলা রাসুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক। আল্লহুম্মা’সিমনি মিনাশ্ শায়ত্ব-নির রাঝিম। (ইবনু মাজাহ, আবু দাউদ, মিশকাত)
অর্থ : আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি। সালাত ও সালাম রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর। হে আল্লাহ তোমার নিকট অনুগ্রহ চাই। হে আল্লাহ বিতাড়িত শয়তানের ধোকা থেকে আশ্রয় চাই।

৪বাম পাঁয়ে বের হওয়া।
৫।বাম পাঁ জুতার উপর রেখে আগে
ডান পাঁয়ে জুতা পরা। ।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 226 views
...