জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
পরীক্ষা হল মেধা যাচাইয়ের স্থান। আর মেধা নির্ণিত হবে প্রত্যেক ব্যক্তির আলাদা আলাদাভাবে।
,
সুতরাং যার যে মেধা সেটি সত্যিকার যাচাই হবে যদি তার নিজস্ব মুখস্ত ও যোগ্যতা থেকে উত্তর প্রদান করে।
,
কিন্তু নকল করে লিখলে কারো কাছ থেকে জিজ্ঞাসা করে লিখলে বা দেখে লিখলে সেক্ষেত্রে ধোঁকার আশ্রয় নেয়া হচ্ছে। যা জায়েজ হবে না।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ غَشَّنَا فَلَيْسَ مِنَّا»
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। {মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-২৩১৪৭, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৪, সুনানে দারেমী, হাদীস নং-২৫৮৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪৯০৫}
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}
আরো জানুনঃ
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
পরে পরিবর্তন না করা হলে এটা যদিও প্রকৃত অর্থে নকল করা হয়েছে বলে ধরা যাবেনা,তবে এটিও আইন বহির্ভুত কাজ বলে গন্য হবে,বিধায় তাহা জায়েজ নেই।
(২.৩)
এটা যদিও প্রকৃত অর্থে নকল করা হয়েছে বলে ধরা যাবেনা,তবে এটিও আইন বহির্ভুত কাজ বলে গন্য হবে,বিধায় তাহা জায়েজ নেই।
(০৪)
হ্যাঁ, দুই পেইজ নকল হয়ে যায়।
কতটুকু নকল হয়ে যায়,এটি মুখ্য উদ্দেশ্য নয়,নকল হয়েছে কিনা,সেটিই মূখ্য উদ্দেশ্য।
(৫.৬)
তবে নকলকারী এই সার্টিফিকেট দিয়ে কোনো চাকরি করলে নিষ্ঠার সাথে তার কাজ আঞ্জাম দিলে তার চাকুরী বেতন হালাল হবে।